ফরিদপুর জেলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। গত সোমবার রাতে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং সদস্য সচিব আরিফ সোহেল এ কমিটির অনুমোদন দেন। মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা শাখার সমন্বয়করা। 

৬০৪ সদস্যে বিশিষ্ট এ কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কাজী রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রিয়াজকে এবং সদস্য সচিব হয়েছেন ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের শিক্ষার্থী সোহেল রানা। 

কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক পদে সাইফ খাঁ,  সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব পদে মো.

আশরাফ, যুগ্ম আহ্বায়ক আশিক আহম্মেদ নূর ও যুগ্ম সদস্য সচিব পদে জায়গা পেয়েছেন তাহসিন চৌধুরী।  এছাড়া আহবায়ক কমিটির মুখ্য সংগঠক পদে আনিসুর রহমান সজল, সংগঠক পদে লামিন ইসলাম ও মুখপাত্র পদে দায়িত্ব পেয়েছেন কাজী জেবা তাহসিন। 

কমিটির আহ্বায়ক কাজী রিয়াজুল ইসলাম জানান, ৬ মাসের জন্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীতে কলেজ, উপজেলা, থানা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়েও কমিটি গঠন করা হবে।  যারা বাদ পড়েছেন, তাদের এই সকল কমিটিতে রাখা হবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কম ট র ক কম ট

এছাড়াও পড়ুন:

নেপালের দায়িত্বে বাংলাদেশের সাবেক কোচ

অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ব্যাটার স্টুয়ার্ট ল নেপালের হেড কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন। আগামী দুই বছরের জন্য তাকে জাতীয় দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে নেপাল ক্রিকেট বোর্ড। গত ফেব্রুয়ারিতে কোচ মন্টি দেশাইয়ের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে তার স্থলাভিষিক্ত হলেন স্টুয়ার্ট ল।  

স্টুয়ার্ট ল এর আগে বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানের কোচ হিসেবে কাজ করেছেন। সর্বশেষ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কোচ ছিলেন, তবে নিয়োগের সাত মাস পর ২০২৪ সালের অক্টোবরে তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তবে তার কোচিংয়ে দারুণ সাফল্য পেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তার অধীনে বাংলাদেশকে টি-টোয়েন্টি সিরিজে হারায় তারা এবং প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে জায়গা করে নেয়।  

আগামী জুনে স্কটল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলবে নেপাল, যেখানে স্কটল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে মাঠে নামবে তারা। বিশ্বকাপ লিগ-২ এর অংশ হিসেবে অনুষ্ঠিত এই সিরিজই হবে স্টুয়ার্ট ল'র প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট।  

বাংলাদেশের সঙ্গে স্টুয়ার্ট ল'র সম্পর্ক বেশ পুরোনো। তার কোচিংয়েই ২০১২ সালে প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপের ফাইনালে খেলেছিল বাংলাদেশ। জাতীয় দলের পাশাপাশি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া, অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচ ও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সেন্টার অব এক্সেলেন্সের দায়িত্বেও ছিলেন এই অভিজ্ঞ কোচ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ