সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

যশোরের নোয়াপাড়া উপজেলায় মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসির স্থানান্তরিত উপশাখার উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) নোয়াপাড়া পৌরসভার কালাহাটাতে (২৬ বুইকারা) উপশাখাটি উদ্বোধন করা হয়। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোঃ আহসান-উজ জামান প্রধান অতিথি হিসেবে উপশাখাটির উদ্বোধন করেন।

এ সময় ব্যাংকের রিটেইল ডিস্ট্রিবিউশন বিভাগের প্রধান মোঃ রাশদে আকতার, নোয়াপাড়া উপ-শাখার শাখা ব্যবস্থাপক সিদ্ধার্থ ঘোষ, গ্রাহক ও স্থানীয় ব্যবসায়ী ও অন্যান্য ব্যক্তর্বিগ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ব্যাংকের সাধারণ সেবা বিভাগের প্রধান, এরিয়া প্রধান, ক্লাস্টার প্রধান উপস্থিত ছিলেন।

ব্যাংকের জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোঃ রাশাদুল আনোয়ারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গও উপস্থিত ছিলেন। এসময় তারা ব্যাংকের জন্য শুভেচ্ছা জানান।

আহসান-উজ জামান তার বক্তব্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত শ্রোতাদের ধন্যবাদ জানান । নোয়াপাড়া উপশাখাকে সফল করতে গ্রাহকদের সহযোগিতার জন্য তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

তিনি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে ব্যাংকের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য উপস্থিত শ্রোতাদের অনুরোধ করেন। এছাড়া গ্রাহকদের সর্বোত্তম পরিষেবা প্রদানের জন্য শাখা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন ।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক যে কোনও জায়গা থেকে যে কোনও সময় নিরাপদ এবং আধুনিক ব্যাঙ্কিং পরিষেবা উপভোগ করতে গ্রাহকদেরকে ব্যাংকের বিনামূল্যের ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং অ্যাপ্লিকেশন ‘মিডল্যান্ড অনলাইন’ ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করেন ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে ব্যাংক ও দেশের কল্যাণ, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য সর্বশক্তিমান আল্লাহর রহমত কামনা করে দোয়া করা হয়।

বিএইচ

.

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: উপস থ ত র জন য ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

‘বাঘের থাবার দাগ’ সময়ের স্মারক হয়ে আছে যে মসজিদের দেয়ালে

জায়গাটিতে তখন এত মানুষের বসতি ছিল না। ঝোপ-জঙ্গলে স্থানটি দুর্গম ছিল, অন্য রকম ছিল। বাঘসহ অন্য সব বন্য প্রাণীর বিচরণ ছিল এই স্থানটিতে। এটা অনুমান করা যায় পাঁচ শতাধিক বছর আগের তৈরি মসজিদের দেয়ালের একটি চিহ্ন থেকে। স্থানীয়রা বিশ্বাস করেন, ওই চিহ্নটি ‘বাঘের পায়ের থাবার’। সেই দাগ এখনো দেয়ালটিতে সময়ের স্মারক হয়ে আছে। মসজিদটিতে সময়ে সময়ে নানা রকম সংস্কার ও উন্নয়নকাজ হয়েছে। তবে পুরোনো আদল, ‘বাঘের থাবার চিহ্ন’, ফুলের নকশা এখনো বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।

মসজিদটির নাম ‘গয়ঘর ঐতিহাসিক খোজার মসজিদ’। অবস্থান মৌলভীবাজার সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নে। প্রাচীন স্থাপত্যকলার এক অনন্য নিদর্শন হয়ে এখনো মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় টিকে আছে। শুধু স্থানীয় মানুষই নয়, আশপাশের এলাকাসহ দূরদূরান্ত থেকে অনেক মানুষ আসেন মসজিদটি দেখতে, নামাজ পড়তে। মসজিদকে কেন্দ্র করে নানা কাহিনিরও কমতি নেই।

গত বুধবার (২৬ মার্চ) বিকেলে মসজিদটিতে গিয়ে দেখা গেছে, তখন সূর্য অনেকটাই হেলে পড়েছে পশ্চিমের দিকে। আসরের নামাজের সময় হয়ে গেছে। আজান পড়তেই চারদিক থেকে মুসল্লিরা নামাজ পড়তে ছুটে এসেছেন। স্থানীয় লোকজন জানালেন, পাঁচ ওয়াক্তের নামাজের সময় এ রকমই হয়ে থাকে। তবে শুক্রবারে জুমার নামাজে প্রচুর মুসল্লির সমাগম ঘটে। ঐতিহাসিক মসজিদে নামাজে শামিল হতে অনেক দূরের মানুষ এখানে ছুটে আসেন। তখন অনেক সময় মুসল্লিদের স্থান সংকুলান কঠিন হয়ে পড়ে। স্থান সংকুলান না হওয়ায় মসজিদের পুরোনো ভবন অক্ষুণ্ন রেখে মসজিদের পূর্ব ও উত্তর দিকে জায়গা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। দক্ষিণ পাশেও অস্থায়ীভাবে শামিয়ানা টাঙিয়ে নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

মসজিদের ভেতরের পূর্ব দিকের দেয়ালের থামে এই দাগটি বাঘের থাবার বলে বিশ্বাস করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গত বুধবার মৌলভীবাজার সদর উপজেলার গয়ঘরে

সম্পর্কিত নিবন্ধ