Prothomalo:
2025-02-25@12:20:04 GMT

কী হয়েছিল ডুমুরঝাঁপিতে

Published: 25th, February 2025 GMT

১৯৭৮ সাল। ঘন কুয়াশা চিরে সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে চলছে একটি নৌকা। সেখানে একটি ক্যামেরা হাতে বনের জীব আর পাখিদের ছবি তুলছে সুনীল। মোংলা থেকে গন্তব্য তার ভারতের ডুমুরঝাঁপি। সেখানে রিফিউজি ক্যাম্পে রয়েছে হাজারো বাঙালি। ২০ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে যারা জীবন কাটাচ্ছে রিফিউজি হিসেবে।

ডুমুরঝাঁপিতে এসেছে তারা ৮ মাস ধরে। এখানে এসে ডাঙার মামা; অর্থাৎ বাঘের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার আগেই যাদের পেছনে ওঠে–পড়ে লেগেছে ‘ফেউ’। ফেউ মানে এজেন্ট, সরকারি গোয়েন্দা। শুরু হয় রিফিউজিদের নিয়ে রাজনীতির নোংরা খেলা। রিফিউজিদের জীবন কেমন, তা বোঝা যায় এ আক্ষেপ থেকে, ‘রিফিউজিগো দ্যাশ-জাত বইলে কিছু আছে নাকি! আমরা তো মন্দিরের ঘণ্টার মতো। যে বাজায়, খালি বাইজে যাই।’

একনজরে
ওয়েব সিরিজ: ‘ফেউ’
পর্ব: ৭
জনরা: ড্রামা
স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম: চরকি
পরিচালক: সুকর্ণ সাহেদ ধীমান
অভিনয়: চঞ্চল চৌধুরী, মোস্তাফিজুর নূর ইমরান, তানভীর অপূর্ব, হোসাইন জীবন, তাহমিনা অথৈ, রিজভী রিজু, তারিক আনাম খান

সুনীল সরকার মোংলা গির্জার রেভেরেন্ড হিসেবে কাজ করে। মোংলা থেকে প্রায়ই নানা সাহায্য নিয়ে আসে ডুমুরঝাঁপিতে। আর রিফিউজিদের ওপর হওয়া অত্যাচারের কথা জানায় বাইরের দুনিয়ায়। তার শখ ছবি তোলা। আর ঘটনাক্রমে ডুমুরঝাঁপির বাঙালিদের ওপর অত্যাচারের বেশ কিছু ছবি তুলে ফেলে সে। আর সেটাই কাল হয় তার জন্য।

‘ফেউ’ –এ চঞ্চল চৌধুরী.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন, পিসিবির বিবৃতি 

পাকিস্তান ২৯ বছর পর ঘরের মাঠে আইসিসির টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে তাই বাড়তি সতর্ক দেশটি। যদিও নিরাপত্তা ঝুঁকির অজুহাতে পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। নিরাপত্তা চাদরের মধ্যেই বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড ম্যাচে হাতে প্লাকার্ড দিয়ে এক দর্শক মাঠে ঢুকে পড়ে।

তার হাতে ছিল পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল তেহরিক-ই-লাব্বাইক-এর প্রধান হাফিজ সাদ হুসেইন রিজভির ছবি সম্বলিত প্লাকার্ড। তিনি নিউজিল্যান্ডের ব্যাটার রাচিন রবীন্দ্রকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেন। 

এই ঘটনায় নতুন করে পাকিস্তানে অনুষ্ঠেয় চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে এক বিবৃতি দিয়ে পিসিবি জানিয়েছে, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আর হবে না। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ বিষয়ে আরও সতর্ক অবস্থানে থাকবে। 

বিবৃতি’তে পিসিবি জানিয়েছে, মাঠে দর্শক ঢুকে পড়ার বিষয়টি পিসিবি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। খেলোয়াড় ও ম্যাচ অফিসিয়ালদের নিরাপত্তা পিসিবির প্রধান দায়িত্ব। যে কারণে স্থানীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। 

পিসিবি জানিয়েছে, মাঠে ঢুকে পড়া দর্শককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তাকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। আর যাতে এমন ঘটনা না ঘটে সেজন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রতি ম্যাচে মাঠে দর্শক আসার খবর স্বস্তি বলে জানিয়েছে পিসিবি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ