সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
এখন থেকে প্রতি বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা’ দিবস হিসেবে পালন করা হবে। ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ দিবস পালন ও দিবসটিকে ‘গ’ শ্রেণিভুক্ত হিসেবে ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে।
পরিপত্রে বলা হয়, সরকার প্রতি বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা’ দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং ওই তারিখকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা’ দিবস (সরকারি ছুটি ছাড়া) হিসেবে পালনের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবরের পরিপত্রের ‘গ’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্তকরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
এ সিদ্ধান্ত যথাযথ পালনের জন্য সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থাকে অনুরোধ করা করা হয়েছে পরিপত্রে।
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীতে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। তাই সরকার এ দিনটিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে সরকারের ঘোষণাকে সমর্থন জানিয়ে শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে বিএনপিও কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে বনানী সেনা কবরস্থানে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং সেখানে দোয়া করা। বিকেলে রমনা ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আলোচনা সভা। সারাদেশে জেলা-মহানগরে দোয়া অনুষ্ঠান।
এম জি
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
মেলায় শাহ মতিন টিপুর ‘রোদ্দুর ভুলে গেছে বৃষ্টির গান’
অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে শাহ মতিন টিপুর কবিতার বই ‘রোদ্দুর ভুলে গেছে বৃষ্টির গান’। বইটিতে স্থান পেয়েছে ৫১টি কবিতা। ‘রোদ্দুর ভুলে গেছে বৃষ্টির গান’ বইটি প্রকাশ করেছে চন্দ্রছাপ প্রকাশনী। বইমেলায় এটি পাওয়া যাচ্ছে ৫৯-৬০ নং স্টলে।
শাহ মতিন টিপু তার কবিতা ভাবনা সম্পর্কে রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘‘কবিতার সৃষ্টি সমসাময়িক জীবনবোধ থেকে। আমার জীবন, আমার গ্রাম, আমার আত্মোপলব্ধি, এসব বর্ণনার মাঝে একটা ম্যাসেজ দেওয়ার চেষ্টা থাকে। আর আমি কবিতাকে সাধারণের বোধগম্যতায় রাখতে সচেষ্ট থাকি। আমার কবিতার পাঠক যেন তার চারপাশকেই দেখতে পান, নিজ জীবনকে আমার চোখের মধ্য দিয়ে দেখতে পান-এমন একটা ভাবনা আমার মধ্যে থাকে। আসলে আমার কবিতা শৈশব থেকে এ পর্যন্ত যে সামাজিক পরিমণ্ডলে বিহার করেছি -তারই প্রতিচ্ছবি। আমার প্রথম কবিতার বই 'ছায়া ও ঘুণপোকা', দ্বিতীয় কবিতার বই 'জল জোছনার গান', আর এই তৃতীয় কবিতার বইয়ের কবিতাগুলোর সৃষ্টি একই পরিমণ্ডল থেকে। সবগুলোতেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে আমারই পরিবেশ ও প্রতিবেশ।’’
শাহ মতিন টিপু পেশায় সাংবাদিক। ১৯৮৫ সালে সাংবাদিকতায় প্রবেশ করেন। সাংবাদিকতা জীবনের উল্লেখযোগ্য ও দীর্ঘ সময় কেটেছে বাংলাবাজার পত্রিকায়। এখানে বেশ কিছুটা সময় সাহিত্য পাতা ও ছোটদের পাতার দায়িত্ব পালনের সুবাদে তার একটা ভিন্ন পরিচয় গড়ে ওঠে। একসময় তিনি নাটক ও শিশু সংগঠনেও জড়িত ছিলেন। জড়িত ছিলেন লিটলম্যাগ আন্দোলনেও। শাহ মতিন টিপু জাতীয় প্রেস ক্লাবের একজন স্থায়ী সদস্য।
আরো পড়ুন:
স্বীকৃতিহীনতা এক অর্থে লাভজনক: রাসেল রায়হান
প্রসঙ্গ: আত্মকথা ইতিকথা
ঢাকা/লিপি