বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকালে ৬টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। বিএনপির চেয়ারপারসনের মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

রাজধানীর একটি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান আজ প্রথম আলোকে বলেন, আজ ভোরে রাজধানীর ধানমন্ডির বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন আবদুল্লাহ আল নোমান। দ্রুত রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর জানাজা ও দাফনের বিষয়ে দলীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আজই চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সমাবেশে প্রধান বক্তা থাকার কথা ছিল আবদুল্লাহ আল নোমানের। মৃত্যুর পর এ সমাবেশ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।

আব্দুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও  মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আবদ ল ল হ আল ন ম ন দ ল ল হ আল ন ম ন ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

রাজনীতির মাঠে ওজিল, তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলে বিশ্বকাপজয়ী তারকা

ফুটবল মাঠে জার্মানির হয়ে বিশ্বকাপ জয়ের পর এবার রাজনীতির মঞ্চে নাম লেখালেন মেসুত ওজিল। তবে নিজের জন্মভূমি জার্মানি নয়, তুরস্কের রাজনীতিতে সক্রিয় হলেন এই তারকা ফুটবলার। দেশটির ক্ষমতাসীন দল একেপির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন তিনি।

ফরাসি সংবাদমাধ্যম ‘ফ্রান্স-২৪’ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আঙ্কারায় অনুষ্ঠিত এক কংগ্রেসে আনুষ্ঠানিকভাবে একেপিতে যোগ দিয়েছেন ওজিল। দীর্ঘদিন ধরেই তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগানের ঘনিষ্ঠ সমর্থক হিসেবে পরিচিত ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে যখন সাবেক মিস তুরস্ক আমিন গুলসকে বিয়ে করেন ওজিল, তখন তার ‘বেস্টম্যান’ ছিলেন এরদোগান।

২০১৪ বিশ্বকাপে জার্মানির শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেও ২০১৮ সালে জাতীয় দল থেকে অবসর নেন ওজিল। সে সময় জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ তোলেন তিনি, যা নিয়ে তুমুল বিতর্ক হয়। পরে তুরস্কে ফিরে দেশটির ক্লাব ফুটবলে কিছুদিন খেলেন এবং ২০২৩ সালে সবধরনের ফুটবল থেকে অবসর নেন।

২০০২ সাল থেকে তুরস্কে শাসন করা একেপির প্রধান হিসেবে নবমবারের মতো পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন এরদোগান। বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারকে দলে টানার সিদ্ধান্তে তুর্কি জনগণের প্রতিক্রিয়া কী হবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ওজিলের জনপ্রিয়তা তুরস্কে বেশ ভালো, যা দলটির জন্য ইতিবাচক হতে পারে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ