‘ডিরেক্টরস গিল্ড নিয়ে প্রতিবার একই রকম স্বপ্ন দেখি। এবারও তেমনই প্রত্যাশা। আমি মনে করি এবার যাঁরা দায়িত্বে এসেছেন, তাঁরা চাইলে অনেক কিছু করতে পারবেন, যেগুলো এর আগে হয়নি। বেশির ভাগই দেখা যায় গৎবাঁধা, গড্ডলিকার মতো কিছু কাজ হয় প্রতিবার। কিন্তু জরুরি বা সৃজনশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে যে কাজ করা দরকার, সেগুলো হয় না।’ ছোট পর্দার নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড নিয়ে আক্ষেপ করে কথাগুলো বললেন গুণী অভিনেতা ও পরিচালক আবুল হায়াত।

গুণী এই অভিনেতা আরও জানান, ডিরেক্টরস গিল্ড নির্বাচনের আগে ও পরে প্রতিবারই তিনি আশায় বুক বাঁধেন। কিন্তু পরে তাঁকে বেশির ভাগই হতাশ হতে হয়। তাঁর মতে, একটি সৃজনশীল সংগঠনে যেগুলো বেশি গুরুত্ব পাওয়ার কথা, সেগুলো গুরুত্ব পাচ্ছে না।

গুণী অভিনেতা ও পরিচালক আবুল হায়াত ভোট দিতে এসেছিলেন।.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কারে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ১৯ দফা দাবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সংস্কারে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন সংশোধন করে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করা, ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের আবাসনব্যবস্থাসহ ১৯ দফা দাবি জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।

সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাশহীদ রফিক ভবনের নিচে সংবাদ সম্মেলন করে এসব দাবি তুলে ধরা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ছাত্র ফ্রন্টের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম এবং দপ্তর সম্পাদক তৌকির আহমেদ।

সংবাদ সম্মেলনে ছাত্র ফ্রন্টের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ইভান তাহসীভ বলেন, ‘বর্তমানে আমরা খুবই ভয়াবহ ও সংকটপূর্ণ সময় পার করছি। মানুষের নিরাপত্তা, নারী-শিশু নির্যাতন ও ধর্ষণের বিচারের দাবিতে বিভিন্ন ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্ররা রাস্তায় নামছেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিও উঠছে। আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ফ্রন্ট ছাত্রদের দাবির সঙ্গে সংহতি জানাই।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্র ফ্রন্টের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহসভাপতি খাদিজা তুল কুবরা, সাংগঠনিক সম্পাদক আপেল আহমেদ, প্রচার সম্পাদক খিজির আল সিফাত, অর্থ সম্পাদক সিদ্ধার্থ রায়, স্কুলবিষয়ক সম্পাদক পল্লব কুমার, সমাজকল্যাণ সম্পাদক দীপংকর রায়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আহাম্মদ নাঈম, সদস্য মিশকাতুল সৌমিক ও সৌরভ আহমেদ।

সংবাদ সম্মেলন শেষে ছাত্র ফ্রন্টের নেতারা উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের কাছে ১৯ দফা দাবির স্মারকলিপি জমা দেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ