করতোয়া নদী দখল-দূষণমুক্ত ও পানি প্রবাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নদী রক্ষা সম্মেলন হয়েছে। সোমবার দুপুরে বগুড়ার বনানী এলাকায় এনজিও ফোরাম মিলনায়তনে এ আয়োজন করা হয়। 

অনুষ্ঠানের আয়োজক বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি) ও পানি অধিকার ফোরাম।

সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন এএলআরডি নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা। প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো.

মেজবাউল করিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক আহসান হাবিব, বগুড়া পৌরসভার নগর পরিকল্পনাবিদ আল মেহেদী হাসান প্রমুখ। 

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বেলার ফিল্ড অ্যান্ড গ্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর এএমএম মামুন,  রাজশাহী কার্যালয়ের সমন্বয়ক কুমার সান্যাল, বগুড়ার পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান, সাংবাদিক সৈয়দ ফজলে রাব্বি ডলার।  

বক্তারা বলেন, করতোয়া নদী রক্ষায় উচ্চ আদালতের রায় রয়েছে। প্রশাসন সেই রায় বাস্তবায়ন করলে হাজার হাজার মানুষ দূষণমুক্ত পরিবেশে নিঃশ্বাস ছাড়তে পারবে। অবিলম্বে নদী দখল-দূষণমুক্ত করে পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা হোক।

এ সময় বক্তারা করতোয়া নদী সিরাজগঞ্জ থেকে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালী পর্যন্ত ১২৩ কিলোমিটার দখল ও দূষণমুক্ত করার দাবি জানান। তারা করতোয়া নদী সিএস ও আরএস ম্যাপ দেখে খনন নয়, বহু বছর আগে যেদিক দিয়ে নদী বয়ে গেছে সেদিক থেকেই খননের অনুরোধ জানান। এ ছাড়া নদী দখলে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানানো হয় সম্মেলনে। 

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন, করতোয়া নদীর খনন ও উন্নয়নে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। অনুমোদন পেলেই করতোয়ার প্রাণ ফেরানো যাবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: নদ পর ব শ করত য়

এছাড়াও পড়ুন:

নদী রক্ষার সম্মেলনে করতোয়া দখল-দূষণমুক্ত করার দাবি

করতোয়া নদী দখল-দূষণমুক্ত ও পানি প্রবাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নদী রক্ষা সম্মেলন হয়েছে। সোমবার দুপুরে বগুড়ার বনানী এলাকায় এনজিও ফোরাম মিলনায়তনে এ আয়োজন করা হয়। 

অনুষ্ঠানের আয়োজক বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি) ও পানি অধিকার ফোরাম।

সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন এএলআরডি নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা। প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. মেজবাউল করিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক আহসান হাবিব, বগুড়া পৌরসভার নগর পরিকল্পনাবিদ আল মেহেদী হাসান প্রমুখ। 

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বেলার ফিল্ড অ্যান্ড গ্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর এএমএম মামুন,  রাজশাহী কার্যালয়ের সমন্বয়ক কুমার সান্যাল, বগুড়ার পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান, সাংবাদিক সৈয়দ ফজলে রাব্বি ডলার।  

বক্তারা বলেন, করতোয়া নদী রক্ষায় উচ্চ আদালতের রায় রয়েছে। প্রশাসন সেই রায় বাস্তবায়ন করলে হাজার হাজার মানুষ দূষণমুক্ত পরিবেশে নিঃশ্বাস ছাড়তে পারবে। অবিলম্বে নদী দখল-দূষণমুক্ত করে পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা হোক।

এ সময় বক্তারা করতোয়া নদী সিরাজগঞ্জ থেকে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালী পর্যন্ত ১২৩ কিলোমিটার দখল ও দূষণমুক্ত করার দাবি জানান। তারা করতোয়া নদী সিএস ও আরএস ম্যাপ দেখে খনন নয়, বহু বছর আগে যেদিক দিয়ে নদী বয়ে গেছে সেদিক থেকেই খননের অনুরোধ জানান। এ ছাড়া নদী দখলে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানানো হয় সম্মেলনে। 

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন, করতোয়া নদীর খনন ও উন্নয়নে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। অনুমোদন পেলেই করতোয়ার প্রাণ ফেরানো যাবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ