কনওয়েকে ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু দিলেন মুস্তাফিজ
Published: 24th, February 2025 GMT
নিউজিল্যান্ডকে ২৩৭ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। জবাব দিতে নামা কিউই শিবিরে প্রথম ওভারেই ধাক্কা দেন তাসকিন আহমেদ। পরেই অভিজ্ঞ কেন উইলিয়ামসনকে তুলে নেন নাহিদ রানা। এরপর জুটি গড়া ডেভন কনওয়ে ও রাচিন রবীন্দ্রর জুটি ভেঙেছেন মুস্তাফিজ।
নিউজিল্যান্ড ১৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৭৪ রানে ব্যাট করছে। রাচিন রবীন্দ্র ৩৮ রানে ব্যাট করছেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম। কনওয়ে ৩০ রান করে ফিরেছেন। কেন উইলিয়ামসন ৫ রান করে ফিরেছেন।
শান্তর ব্যাটে রান: বাংলাদেশ নাজমুল শান্ত ও তানজিদ তামিমের ওপেনিং জুটিতে ৪৫ রান যোগ করে। এরপর তানজিদ (২৪), মিরাজ (১৩), হৃদয় (৭), মুশফিক (২) ও মাহমুদউল্লাহ আউট হন। নাজমুল শান্ত ১১০ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন। জাকের আলী ৪৫ ও রিশাদ হোসেন খেলেন ২৬ রানের ইনিংস।
ব্রেসওয়েলে ধস বাংলাদেশের: নিউজিল্যান্ডের স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েলকে আক্রমণ করে খেলতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। তানজিদ অন ড্রাইভ খেলতে গিয়ে ক্যাচ দেন। হৃদয় বড় শট খেলতে গিয়ে ৩০ গজে আউট হন। মুশফিক চাপের মধ্যে স্লগ সুইপ খেলেন। ওই ব্রেসওয়েলকে পরেই ডাউন দ্য উইকেটে মারতে গিয়ে ক্যাচ দেন রিয়াদও।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলন, ঢাকার রাস্তায় আটকে গেলেন পার্থ বড়ুয়া
২০২৩ সালে শুরু হয়েছিল সোলস ব্যান্ডের ৫০ বছর পূর্তির পথচলা। এরপর দেশে ও দেশের বাইরে বেশ কয়েকটি স্টেজ শোতে অংশ নিয়েছেন তাঁরা। ৫০ বছর পূর্তির এই আয়োজন এখনো চলছে। চট্টগ্রামে গড়ে ওঠা ব্যান্ড সোলস এবার তাদের ৫০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠান চট্টগ্রামেও করতে যাচ্ছে। আগামী ২ মে চট্টগ্রামের পাঁচ তারকা হোটেলে গাইবে সোলস।
এ উপলক্ষে আজ বুধবার বিকেলে চট্টগ্রামের একটি তারকা হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে সোলসের অন্য সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও শেষ মুহূর্তে থাকতে পারেননি পার্থ বড়ুয়া। ঢাকার রাস্তায় তিন ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকার পর বাসায় ফিরে যেতে হয় পার্থ বড়ুয়াকে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রথম ব্যাচের তিন শিক্ষার্থী সাজেদ, সুব্রত বড়ুয়া ও আহমেদ নেওয়াজ। এর বাইরে ছিলেন দুলু ও তপন চৌধুরী—এই পাঁচজন মিলে শুরুর দিকের ব্যান্ড সোলস। সেই সময়ের কথা মনে করে আহমেদ নেওয়াজ প্রথম আলোকে জানান, শুরুতে সোলস ভেঙে যায়। এরপর তাঁরা আবার ব্যস্ত হয়ে পড়েন নিজেদের মতো। সোলসের কিছু ইনস্ট্রুমেন্ট নিজেরাই কিনে ফেলেন। তখন সবাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় ভর্তি হন। রনি, আহমেদ নেওয়াজ, সাজিদ। এরপর আবার শুরু করেন। এসব ১৯৭৩ সালের সেপ্টেম্বরের ঘটনা।
এই বছরে ৩ আগস্ট চারুকলা অনুষদের যাত্রা শুরু। তপন, দুলু আর রনির বাসা ছিল একই জায়গায়। কথা প্রসঙ্গে জানা গেছে, সোলস ব্যান্ড করার অনুপ্রেরণা হচ্ছে লাইটেনিংস। চট্টগ্রামের সংগীত ভবনের ওপরতলায় লাইটেনিংস নামে একটা দল ছিল, যারা বিটলসকে অনুসরণ করত। বিটলস যা যা ইনস্ট্রুমেন্টস ব্যবহার করত, লাইটেনিংস সবই করত। সোলসের সবাই তখন অদ্ভুতভাবে তাকিয়ে থাকত, এত বিউটিফুল সাউন্ড কোথা থেকে আসছে। ওখান গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকত। এরপর আস্তে আস্তে নিজেরা সংগঠিত হতে থাকে। ছোট ছোট বিয়ের অনুষ্ঠান ও হোটেলের অনুষ্ঠানে গান গাইতে থাকে। এভাবেই শুরু সোলসের যাত্রা।
সংবাদ সম্মেলনে