ঢাকাস্থ ইরান দূতাবাসের কালচারাল কাউন্সিলর সৈয়দ রেজা মিরমোহাম্মদী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাবি উপাচার্যের নিজ কার্যালয়ে এ সাক্ষাতের আয়োজন করা হয়।

সাক্ষাৎকালে তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইরানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চলমান যৌথ শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম আরো গতিশীল করাসহ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইরানের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মধ্যে আরো বেশি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষক বিনিময়ের ওপর তারা গুরুত্বারোপ করেন।

আরো পড়ুন:

শহীদ জননীর অনুরোধে অনশন ভাঙলেন শিক্ষার্থীরা

একই দিনে ঢাবি ও জবির ভর্তি পরীক্ষা, তীব্র যানজট

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইরানের শহীদ বেহেশতী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এ বিষয়ে শিগগিরই একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ব্যাপারেও তারা ঐকমত্য প্রকাশ করেন।  

উপাচার্য অধ্যাপক ড.

নিয়াজ আহমদ খান বলেন, “বাংলাদেশ ও ইরানের মধ্যে চমৎকার ঐতিহাসিক সম্পর্ক বিরাজ করছে। এ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশা করছি।”

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপ চ র য

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাবিতে বর্ণাঢ্য ঈদ শোভাযাত্রা

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য ঈদ শোভাযাত্রা বের করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদসহ বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতারা শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।

সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামিআ’য় ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাতের পর শোভাযাত্রা শুরু হয়। শোভাযাত্রাটি টিএসসি হয়ে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে গিয়ে শেষ হয়।

আরো পড়ুন:

বাকৃবির রাজিয়া হলে চার গণরুমে ১২৬ ছাত্রী, ৩২ জনের একটি বাথরুম

দেশের ১১৬তম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’

অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। এ উপলক্ষে তিনি সবার জন্য অনাবিল সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করেন।

উপাচার্য বলেন, বর্তমানে দেশ এক কঠিন সময় অতিক্রম করছে। এ পরিস্থিতিতে সব ভেদাভেদ ভুলে সকলকে সাম্য, মৈত্রী ও সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে। পরস্পর হাত ধরাধরি করে সুদৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। মাহে রমজানের আত্মশুদ্ধি ও সংযমের শিক্ষা গ্রহণ করে ব্যক্তিগত জীবনে সৌহার্দ্য, সহমর্মিতা ও সহনশীলতার চর্চা অব্যাহত রাখতে হবে। 

উন্নত, উদার ও মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসার জন্য সবার প্রতি আহ্বান রাখেন অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান।

ঢাকা/সৌরভ/রাসেল

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঢাবিতে বর্ণাঢ্য ঈদ শোভাযাত্রা
  • সিলেটে ঈদের জামাত কোথায় কখন
  • চার টাকার বিনিময়ে হাজার টাকার পণ্য পেলেন চা-শ্রমিকেরা
  • ঈদ ঘিরে কাপড়ের ব্যবসায় মন্দাভাব