‘জিপিএইচ ইস্পাত-প্রথম আলো ইন-জিনিয়াস ২০২৪’ প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বের আয়োজন চলছে। দেশের ভৌতকাঠামো বিনির্মাণে আরও বেশি সচেতন ও পেশাদারি মনোভাব গড়ে তুলতে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থীদের নিয়ে জিপিএইচ ইস্পাত ও প্রথম আলো যৌথভাবে দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে।

আজ সোমবার প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি দল অংশগ্রহণ করেছে। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত রাজধানীর গ্রিন রোডের ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে এই প্রতিযোগিতা চলে।

এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে বিকেল চারটায় শুরু হয় ‘চূড়ান্ত পর্ব ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান’। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

এই অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন প্রথম আলোর ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন, যুব কার্যক্রম ও ইভেন্টসের প্রধান সমন্বয়কারী মুনির হাসান। এরপর জিপিএইচ ইস্পাতের প্রযুক্তির ওপর একটি ভিডিও পরিবেশন করা হয়।

২০২৪ সালের ৩০ জানুয়ারি এই প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। এতে অংশ নিতে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের ১৮৮টি দল নিবন্ধন করে। প্রতিযোগিতার কয়েক ধাপ অতিক্রম করে ১২টি দল চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছায়। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষ এবং সদ্য স্নাতকেরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন।

আজ চূড়ান্ত পর্বের প্রতিযোগিতায় ১২টি দল প্রেজেন্টেশন ও প্রতিবেদন উপস্থাপন করে। এর মধ্যে সেরা তিনটি দলকে চ্যাম্পিয়ন, প্রথম রানারআপ ও দ্বিতীয় রানারআপ ঘোষণা করবেন বিচারকেরা।

অনুষ্ঠানে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ঢাকা, ২৪ ফেব্রুয়ারি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: চ ড় ন ত পর ব অন ষ ঠ ন

এছাড়াও পড়ুন:

চুয়াডাঙ্গায় ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় নিজের মেয়েকে (১৫) ধর্ষণের দায়ে বাবাকে (৪৬) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ড পাওয়া বাবা রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার একটি গ্রামের বাসিন্দা। রায়ের পর পুলিশি পাহারায় প্রিজন ভ্যানে আদালত থেকে তাঁকে জেলা কারাগারে নেওয়া হয়।

চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের সরকারি কৌঁসুলি এম এম শাহজাহান প্রথম আলোকে রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, কিশোরী ধর্ষণ মামলায় তার বাবাকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এবং ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। সমাজে এ ধরনের ঘৃণিত অপরাধ আর যেন না হয়, এটা তাঁর আশা।

২০২৪ সালের ৭ মার্চ ভুক্তভোগী কিশোরীর মা বাদী হয়ে কিশোরীর বাবার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অবিযোগে আলমডাঙ্গা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন মামলা করেন।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার পর ২০২৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নে ওই কিশোরীর বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েক দিন পর স্বামীর বাড়িতে তার পেটে ব্যথা ও বমি বমি অনুভূত হয়। এরপর তাঁর স্বামী ওষুধ এনে খাওয়ালেও কোনো উপকার হয়নি। পরে পরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পারেন যে তিনি ২-৩ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। জিজ্ঞাসাবাদে কিশোরী তার মাকে জানায় যে ২০২৩ সালের ৫ ডিসেম্বর বাড়িতে গেলে বাবা তাঁকে ধর্ষণ করেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
  • ওষুধ সেবনে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ ইংলিশ ক্রিকেটার
  • ডিএনসিসিতে ১৫৮ পদে নিয়োগে আবার বিজ্ঞপ্তি
  • কৃষিগুচ্ছভুক্ত ৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন শুরু
  • আইপিডিসি ফাইন্যান্সের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস 
  • হোয়াইট হাউস ছাড়ার পর প্রথম বক্তৃতায় ট্রাম্পের সমালোচনা করলেন বাইডেন
  • চুয়াডাঙ্গায় ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
  • মোদির নতুন চাল
  • রাবির পরীক্ষার জন্য শনিবার বন্ধ থাকবে জবি