ঢাবির প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য ট্রাস্ট ফান্ড গঠন
Published: 24th, February 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের প্রথম বর্ষের অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানের লক্ষ্যে একটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করা হয়েছে।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) পিতার স্মৃতি রক্ষার্থে ট্রাস্ট ফান্ড গঠনের জন্য নিউজিল্যান্ডের অ্যাটর্নি অ্যাট ল মি. হাসান তওফিক চৌধুরী ৬০ লাখ টাকার একটি চেক উপাচার্য অধ্যাপক ড.
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সিপিডি’র সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান এবং দাতা পরিবারের সদস্যরা।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এই ট্রাস্ট ফান্ড গঠনের জন্য দাতাকে ধন্যবাদ জানান। এর মাধ্যমে অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা অনেক উপকৃত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
মরহুম জালালউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন বাণিজ্য অনুষদের শিক্ষার্থী ছিলেন।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট র স ট ফ ন ড গঠন
এছাড়াও পড়ুন:
রাউজানে দুটি কারে চড়ে আসে অস্ত্রধারীরা, দোকানিকে গুলি
চট্টগ্রামের রাউজানে দুটি ব্যক্তিগত গাড়িতে (কারে) করে সাত থেকে আটজনের একদল অস্ত্রধারী এসে এক দোকানিকে গুলি করে এবং অপর একজনকে তুলে নিয়ে বেধড়ক পিটিয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের গশ্চি ধরের টেক এলাকায়।
ঘটনায় গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন একই ইউনিয়নের গরিব উল্লাহ পাড়ার মোহরম আলীর ছেলে ডেকোরেশন ব্যবসায়ী সালেহ আহমদ (৪২)। এ ছাড়া তাঁর ভাগনে মুহাম্মদ জামশেদ (২৫) তুলে পেটানো হয়। তাঁদের মধ্যে সালেহ আহমদের কপালে এবং পায়ে ছররা গুলি লাগে। তিনি স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁর ভাগনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত ব্যক্তির স্বজন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আজ দুপুর ১২টার দিকে হঠাৎ দুটি কারে চড়ে ঘটনাস্থলে আসে সাত থেকে আটজন সন্ত্রাসী। এরপর সালেহ আহমদকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। এরপর তাঁর ভাগনে জামেশেদকে তুলে নিয়ে যায় তারা। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
হামলার শিকার দোকানমালিক সালেহ আহমদ প্রথম আলোর কাছে দাবি করেছেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী তিনি। তাঁদের ওপর একই দলের প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা করেন। বিএনপির চট্টগ্রাম উত্তর জেলার আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকারের অনুসারী যুবদল নামধারী মুহাম্মদ আরাফাত মামুন দুটি গাড়িতে করে সাত থেকে আটজন লোক নিয়ে এসে তাঁর দোকান লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন।
হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করে যুবদল নেতা আরফাত মামুন প্রথম আলোকে বলেন, তিনি এলাকায় থাকেন না। আর তিনি কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার প্রশ্নই আসে না। তিনি পরিচ্ছন্ন রাজনীতি করেন।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ঘটনার পরপর সেখানে তিনি পুলিশ পাঠিয়েছেন। তুলে নেওয়া ব্যক্তিকে উদ্ধার হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে ততক্ষণে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। আহত ব্যক্তিরা মামলা করলে আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।