মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে রেললাইনে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
Published: 24th, February 2025 GMT
কিশোরগঞ্জে মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে রেললাইনে হাঁটার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন এক ব্যক্তি। আজ সোমবার সকালে কিশোরগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে সিদ্ধেশ্বরী কালীবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ওই ব্যক্তির নাম মজিদ আলী বেপারী (৪৭)। তিনি নিকলী উপজেলার ভাটি বরাটিয়া গ্রামের বাসিন্দা আবদুর রহিমের ছেলে।
রেলস্টেশন সূত্র জানায়, সোমবার সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে আন্তনগর এগারসিন্দুর প্রভাতি ট্রেনটি কিশোরগঞ্জ স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এর কয়েক মিনিট পরেই স্টেশন থেকে প্রায় আধা কিলোমিটা দূরে সিদ্ধেশ্বরী কালীবাড়ি এলাকায় এক ব্যক্তি কাটা পড়েন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রেললাইনে হাঁটার সময় মুঠোফোনে কথা বলছিলেন মজিদ আলী। ট্রেনটি কাছাকাছি চলে এলে আশপাশের লোকজন তাঁকে ডাকাডাকি করলেও তিনি শুনতে পাননি। পরে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।
কিশোরগঞ্জ জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ক শ রগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই: সারজিস
প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম। আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা জানান।
ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে সারজিস লেখেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মত একজন স্টেটসম্যানকে পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশের একটি নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা আমার আজীবন থাকবে।’
গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশে ছেড়ে পালিয়ে যান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেকে হাসিনা। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামের হাটহাজারীর শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামের একটি বাঙালি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি একজন সামাজিক উদ্যোক্তা, সমাজসেবক ও নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ইউনূস ২০০৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষুদ্রঋণ ও ক্ষুদ্রবিত্ত ধারণার প্রেরণার জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং ২০১০ সালে কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেলসহ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।