প্রধান বিচারপতির সংস্কার উদ্যোগে ইইউর পূর্ণ সমর্থন
Published: 24th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
প্রধান বিচারপতির বিচারিক স্বাধীনতা ও সংস্কারের উদ্যোগগুলোর প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশ তাদের ফেসবুক পেজে একটি বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইইউ বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতা ও কার্যকারিতায় সমর্থন করে। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ইউএনডিপির সঙ্গে কাজ করছে। আমরা আমাদের অংশীদারদের পাশে আছি। আমরা সার্বজনীন মূল্যবোধের পক্ষে আছি। আমরা প্রধান বিচারপতি ও অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্দেশ্যগুলোর সমর্থনে পাশে আছি।
উল্লেখ্য, গত ২২ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট ও ইউএনডিপির আয়োজনে ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন জেলায় কর্মরত বিভিন্ন পর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের অনুষ্ঠানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত এবং মিশনের প্রধান মাইকেল মিলার অংশগ্রহণ করেন। সেখানে প্রধান বিচারপতি ড.
বিএইচ
উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
অভিবাসন ও পুনর্বাসনে বাংলাদেশকে ইইউর অনুদান, চুক্তি সই
নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল অভিবাসন এবং টেকসই পুনর্বাসনে বাংলাদেশকে ৫০ লাখ ইউরো বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬ হাজার ৯০০ কোটি টাকা অনুদান দিচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এ বিষয়ে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশনের (আইওএম) সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) একটি চুক্তি সই করেছে। ইআরডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানানো হয়।
‘অভিবাসন ব্যবস্থাপনা ও টেকসই পুনর্বাসনের জন্য সেবা প্রদান ব্যবস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধি’ শীর্ষক চার বছর মেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ অনুদান দেবে। গত মঙ্গলবার ইআরডি সচিব শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী এবং বাংলাদেশে আইওএমের মিশন প্রধান ল্যান্স বনো চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
ইআরডি জানায়, প্রকল্পটি দুটি প্রধান লক্ষ্য সামনে রেখে কাজ করবে। প্রথমত, অভিবাসন সেবা প্রদান ব্যবস্থা শক্তিশালী করা এবং দ্বিতীয়ত, ঝুঁকিপূর্ণ প্রবাসফেরতদের সহায়তা দেওয়া। এ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিবাসন ও পুনর্বাসন কার্যক্রম আরও শক্তিশালী হবে। এ ছাড়া অভিবাসন ও পুনর্বাসন বিষয়ে সরকারের অগ্রাধিকার কার্যক্রম বৈশ্বিক, আঞ্চলিক এবং জাতীয় উন্নয়ন কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হবে।