ভাগ্য যাচাই করতে অনেকে লটারির টিকিট কেনেন। ফ্রান্সের দুই বাসিন্দাও নিজেদের ভাগ্য যাচাই করতে লটারির টিকিট কিনেছিলেন। সেই টিকিটেই খুলে যায় সৌভাগ্যের দুয়ার, জিতে যান ৫ লাখ ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা!

অবশ্য লটারিতে এত বড় অঙ্কের পুরস্কার জিতে গেলেও তা দাবি করতে পারছেন না ওই দুই ব্যক্তি। কারণ, তাঁরা লটারির টিকিটটি কিনেছেন চুরি করা ব্যাংক কার্ড দিয়ে।

পুরস্কার দাবি করতে হলে ওই দুই ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে আসতে হবে। আর সামনে এলে আছে চুরির দায়ে গ্রেপ্তার হওয়ার আশঙ্কা। চুরি হওয়া কার্ডের মালিক জ্যঁ-ডেভিডই লটারিজয়ী ওই দুই ব্যক্তিকে তাঁর সঙ্গে পুরস্কার ভাগাভাগি করে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। পুরস্কারের অর্থ ভাগাভাগির পাশাপাশি ওয়ালেটও ফেরত চেয়েছেন তিনি।

দুই চোর তাঁর প্রস্তাব বিবেচনায় নিয়েছেন কি না, তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে গত শনিবার এফডিজে লটারি পরিচালনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত কেউ লটারি বিজয়ী টিকিট জমা দিয়ে পুরস্কারের অর্থ দাবি করেননি।

জ্যঁ-ডেভিডের আইনজীবী শনিবার বলেছেন, এটা অবিশ্বাস্য এক গল্প, কিন্তু এটা একদম সত্যি। এ মাসের শুরুতে গাড়ির ভেতর থেকে জ্যঁ-ডেভিডের ব্যাগটি খোয়া যায়। সেটির ভেতর তাঁর ওয়ালেট, ব্যাংক কার্ড এবং অন্যান্য নথিপত্র ছিল। জ্যঁ-ডেভিড ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে তাঁর কার্ডের লেনদেন বন্ধ করে দিতে বলেন এবং তখনই জানতে পারেন, তাঁর কার্ডটি এরই মধ্যে স্থানীয় একটি দোকানে ব্যবহার করা হয়েছে।

ওই দোকানে গেলে একজন বিক্রেতা জ্যঁ-ডেভিডকে বলেন, গৃহহীনের মতো দেখতে দুই ব্যক্তি একটি কার্ড দিয়ে লটারির টিকিট কিনেছেন।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আজও সূচকের সাথে বেড়েছে লেনদেন

সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর ও টাকার পরিমাণে লেনদেন।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৩৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৬৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৯৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৩ টির, দর কমেছে ১৫৩ টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭২ টির।

ডিএসইতে ৫৪৪ কোটি ২৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ৫৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা বেশি। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৮৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকার ।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৭৪ পয়েন্টে।

সিএসইতে ২০৮ টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১৩ টির দর বেড়েছে, কমেছে ৬৮ টির এবং ২৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৩১ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

 

এসকেএস

সম্পর্কিত নিবন্ধ