সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এ এম এম শওকত আলী আজ রোববার সকালে ঢাকার একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। তিনি এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

শওকত আলীর ছেলে ফারহাত শওকত বলেন, রোববার সকাল সাড়ে ৭টায় ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে তাঁর বাবা ইন্তেকাল করেন।

ফারহাত গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁর বাবা শওকত আলী দুই বছর আগে স্ট্রোক করেন। এর পর থেকে তিনি শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন।

শওকত আলী ২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ, খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০১ সালে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। অবসর জীবনে তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্রে কলাম লিখতেন। তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

পুলিশের ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর

উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) পদের চার কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

অবসরে পাঠানো চার কর্মকর্তা হলেন- এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্মরত ডিআইজি মো. নিশারুল আরিফ, নৌ পুলিশের কর্মরত ডিআইজি মো. আব্দুল কুদ্দুছ আমিন, হাইওয়ে পুলিশে কর্মরত ডিআইজি মো. আজাদ মিয়া ও আমেনা বেগম।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী, জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে এ চার জনকে অবসর প্রদান করা হলো। তারা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।

ঢাকা/এমআর/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দুর্নীতিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে দুদক: জনপ্রশাসন স‌চিব
  • পুলিশের ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর
  • পুলিশের চার ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর
  • সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা শওকত আলী আর নেই
  • বাধ্যতামূলক অবসরে এবার ৪ ডিআইজি
  • এবার বাধ্যতামূলক অবসরে ৪ ডিআইজি
  • সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা শওকত আলী আর নেই
  • বাধ্যতামূলক অবসরে অতিরিক্ত সচিব তপন কুমার
  • কুড়িগ্রামের প্রথম শহীদ মিনারের ইতিহাস জানেন না শিক্ষার্থীরা, পড়ে আছে অবহেলা-অযত্নে