বন্দরে শাহ সিমেন্টের মিকচার গাড়ি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে খাদে পড়ে দূর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে। এ ঘটনায় শাহ সিমেন্টের চালক ও হেলপার মারাত্মক ভাবে আহত হলেও অল্পের জন্য রক্ষা পায় মদনপুরগামী একটি সাদা রংএর প্রাইভেটকার।

আহত মিকচার গাড়ী চালক রুবেল ( ৪০) এর নাম জানা গেলেও অপর জখমপ্রাপ্ত হেলপারের নাম পরিচয় তাৎক্ষণিক ভাবে জানা যায়নি। দূর্ঘটনাস্থলে  হাশেম মিয়ার একটি চায়ের দোকন ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

স্থানীয়রা আহতদের জখম অবস্থায় উদ্ধার করে বন্দর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আহতদের ঢামেক হাসপাতালে প্রেরণ করার নির্দেশ দেন।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারী) ভোর সাড়ে ৪টায় বন্দর উপজেলার মদনগঞ্জ টু মদনপুর সড়কের হাজীপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে এ দূর্ঘটনাটি ঘটে। খবর পেয়ে বন্দর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে ক্ষতিগ্রস্থ্য প্রাইভেটকার ও  চালক সাদ্দাম (২৮)কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।

বিভিন্ন তথ্য সূত্রে জানা গেছে, রোববার ভোর সাড়ে ৪টা থেকে পৌনে ৫টায় সময় মদনপুর থেকে মদনগঞ্জ গামী ঢাকা মেট্রো   শ ১৩-২২৭০ নাম্বারের শাহ সিমেন্টের  গাড়ী চালক রুবেল চোখে ঘুম নিয়ে বেপরোয়া ভাবে গাড়ী চালিয়ে যাওয়ার সময় হাজীপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে মদনপুরগামী সাদা রংএর ঢাকা মেট্রো গ ১১-৩০৭৪ নাম্বারের প্রাইভেটকারকে ধাক্কা দিয়ে খাদে পরে যায়।

এ ঘটনায় মিকচার গাড়ী চালক ও হেলপার মারকত্মক ভাবে জখম হয়। পুলিশ দূর্ঘটনাস্থল থেকে ক্ষতিগ্রস্থ প্রাইভেটকার ও চালককে আটক করে। এ রির্পোট লেখা পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ প্রাইভেটকার চালক থানা হাজতে আটক আছে বলে অপর একটি সূত্রে জানা গেছে। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ দ র ঘটন মদনপ র

এছাড়াও পড়ুন:

মিয়ানমারের হাসপাতালে বাড়ছে আহতদের ভিড়, সেবা দিতে হিমশিম

মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে আহতদের ভিড়। বিপুল সংখ্যক রোগী সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা। খবর এএফপির।

স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার দেশটির রাজধানী নেপিদোতে অবস্থিত এক হাজার শয্যার হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে আহতদের লম্বা সারি দেখা গেছে। কিছু আহত ব্যক্তি ব্যথায় ছটফট করছেন, অন্যরা শঙ্কিত অবস্থায় পড়ে আছেন। স্বজনেরা তাদের সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন, কারও কারও হাতে ইনট্রাভেনাস ড্রিপ লাগানো ছিল।

হাসপাতালটিতে বানের জোয়ারের মতো আসছেন আহতরা- কেউ গাড়িতে, কেউ পিকআপে, আবার কাউকে স্ট্রেচারে করে আনা হচ্ছে। তাদের শরীর রক্তাক্ত এবং ধুলোতে আচ্ছাদিত।

হাসপাতালের একজন চিকিৎসক এএফপিকে বলেন, আমরা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছি। ভীষণ ক্লান্ত।

হাসপাতালের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, শত শত আহত মানুষ আসছে, কিন্তু এখানে জরুরি ভবনও ধসে পড়েছে।

আহতদের দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন মিয়ানমারের সামরিক প্রধান মিন অং হ্লাইং।

আজ দুপুরে আঘাত হানে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার এই ভূমিকম্প, যার কেন্দ্রস্থল ছিল মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলে। এর তীব্র প্রভাব অনুভূত হয় প্রতিবেশী বাংলাদেশ, চীন ও থাইল্যান্ডে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঈদের জামাতে মাইকের যান্ত্রিক ক্রটি নিয়ে দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ, আহত ১০
  • প্রধান উপদেষ্টাকে ঈদ-নিরাপত্তার বিষয়ে জানিয়েছেন সেনাপ্রধান
  • গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের জন্য ছাত্রদলের ইফতার
  • বন্দরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ঘরবাড়ি ভাংচুর, লুটপাট : যুবদল নেতাসহ আহত ১০   
  • মিয়ানমারের হাসপাতালে বাড়ছে আহতদের ভিড়, সেবা দিতে হিমশিম