ফতুল্লায় আট তলা ভবন থেকে পড়ে শ্রমিক নিহত
Published: 23rd, February 2025 GMT
ফতুল্লার আদর্শ নগরে নির্মাণাধীন ভবনের ৮ তলা থেকে পড়ে আক্তার মোল্লা (৩০) নামে এক স্যানিটারি মিস্ত্রি নিহত হয়েছেন।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর পৌঁনে বারোটা নাগাদ মুমূর্ষ অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) নিয়ে এলে জরুরী বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত আক্তাার মোল্লা বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার উলানিয়া গ্রামের আনিস মোল্লার ছেলে। বর্তমানে ফতুল্লার আদর্শ নগর এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
নিহতের ভাই জামাল মোল্লা জানান, আমার ভাই সেনেটারি মিস্ত্রির কাজ করতো। দুপুরের দিকে ফতুল্লার আদর্শ নগর এলাকার একটি নির্মাণাধীন ৮ তলা ভবনে পানির পাইপের কাজ করছিল সে।
এ সময় ৮ তলা ভবনের বাইরের পাশে মাচাং খুলতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে গুরুতর আহত হয় আমার ভাই। পরে খবর পেয়ে দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান আমার ভাই আর বেঁচে নেই।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
সাভারে সিলিন্ডার গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৭
সাভারের হেমায়েতপুরে সিলিন্ডার গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ ৭ জন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় হেমায়েতপুরের নালিয়াসুর এলাকার নবাব আলীর মালিকানাধীন একতলা বাড়িতে এ বিস্ফোরণ ঘটে। দগ্ধরা হলেন, মো. সোলায়মান (১৪), সুজাত মোল্লা (২৬), মো. জিসান (২০), মোছা. হালিমা (৪২), মোছা. শিল্পী (৩৫), মোছা. আমেনা (৬০) ও মো. সজিব (৮)।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. আকাশ জানান, নালিয়াসুর নবাব আলীর বাড়ি এক তলার। সিলিন্ডারটি পুরনো ছিল। উনাদের বাসায় আসা আত্মীয়দের এগিয়ে দিতে গিয়েছিলেন তারা। দরজা লাগানো ছিল। এরমধ্যে গ্যাসের গন্ধ আসছিল। এ জন্য আশপাশের লোকজন তাদের কল দিয়ে বলেন, ঘর থেকে গ্যাসের গন্ধ আসছে। তখন তালা ভাঙতে গিয়ে স্ফুলিঙ্গ থেকে আগুন লেগে যায়। আশপাশে থাকা সাতজনের শরীর পুড়ে যায়। এরমধ্যে বাড়িওয়ালার স্ত্রী, মেয়ে, তার শিশু ছেলে রয়েছে। তাদের উদ্ধার করে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আরো পড়ুন:
জানুয়ারিতেও বাড়ছে না গ্যাসের দাম
পুরনো দামেই এলপি গ্যাস
এর আগে ভোরে আশুলিয়ার দুর্গাপুর এলাকায় সিলিন্ডার গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি আশুলিয়ার গুমাইল এলাকায় রান্নার সময় গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের ১১ জন দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের মৃত্যু হয়।
ঢাকা/সাব্বির/বকুল