আশুলিয়ায় গ্যাস বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ দম্পত্তি
Published: 23rd, February 2025 GMT
সাভারের আশুলিয়ায় গ্যাস বিস্ফোরণে পাঁচ বছরের শিশুসহ এক দম্পতি দগ্ধ হয়েছেন। স্থানীয় ও প্রতিবেশীরাই আগুন নিভিয়ে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেছেন।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে আশুলিয়ার দূর্গাপুর চালাবাজার এলাকার সোহাগ মন্ডলের মালিকানাধীন দোতলা ভাড়া বাড়ির নিচতলার একটি ফ্ল্যাটে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
দগ্ধরা হলেন- মো.
জাহাঙ্গীর ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ওষুধ কারখানা ও তার স্ত্রী বিউটি পিকার্ড বাংলাদেশ লিমিটেড নামে একটি চামড়াজাত পণ্য কারখানায় চাকরি করেন। রান্নার কাজে এলপি গ্যাস ব্যবহার করত এই পরিবারটি।
সকালে রান্নার উদ্দেশ্যে চুলা জ্বালাতে গেলেই এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন প্রতিবেশীরা। পরে তাদের উদ্ধার করে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখান থেকে তাদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে রেফার্ড করা হয়।
প্রতিবেশী হাবিব বলেন, “সকালে রান্নার জন্য সিলিন্ডার গ্যাসের চুলা জ্বালাতে গেলেই এ ঘটনা ঘটে। ঘরের কিছু জিনিসও আগুনে পুড়েছে। গ্যাস লিকেজ থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে। বিস্ফোরণে তাদের ঘরের জ্বানালাও বেঁকে গেছে। তিন জনই দগ্ধ তাদের মধ্যে শিশুটিই বেশি দগ্ধ হয়েছে।”
উল্লেখ্য, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি আশুলিয়ার গুমাইল এলাকায় রান্নার সময় গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের ১১ জন দগ্ধ হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে তিন জনের মৃত্যু হয়, বাকিরা এখনও চিকিৎসাধীন আছেন।
ঢাকা/সাব্বির/এস
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ঈদের সকালে রোগী, নার্স ও ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে টিম খোরশেদ’র শুভেচ্ছা বিনিময়
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঈদের দিন সকালে নারায়ণগঞ্জের ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ও সরকারি ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে ঈদের দিন ভর্তি থাকা রোগী,নার্স ও পরিবার পরিজনের বন্ধন ছেড়ে নাগরিক সেবায় নিয়োজিত ট্রাফিক পুলিশদের মাঝে পুষ্টিকর প্রাত:রাস (নাস্তা-দুধ, জুস, বিস্কুট ও কেকের বক্স) বিতরণ করে মানবিক সংগঠন টিম খোরশেদ।
ঈদের নামাজ শেষে টিম খোরশেদ এর স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ প্রথমে হাসপাতালের রোগী ও নার্স ও পরে রাস্তায় কর্মরত ট্রাফিক পুলিশদের মাঝে নাস্তা বিতরণ করে।
টিম খোরশেদ এর দলনেতা সাবেক সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ জানান, আমরা আসলে দূর্গত মানুষ ও নাগরিক সেবায় নিয়োজিতদের ঈদের আনন্দে অংশ নিয়ে হাসি ফুটানোর জন্যই আমাদের সকল কার্যক্রম।