বাবর-ইমামকে হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
Published: 23rd, February 2025 GMT
ভারতের বিপক্ষেষ টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনারকে হারিয়েছে পাকিস্তান। ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেছেন ফখর জামানের জায়গায় একাদশে ঢোকা ইমাম উল ও বাবর আজম।
পাকিস্তান ১৭ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৭২ রান তুলেছে। তিনে নামা সূদ শাকিল ১৬ ও চারে নামা অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান ১০ রানে খেলছেন।
এর আগে ইমাম উল ১০ রানে রান আউট হন। বাবর আজম ২৩ বলে ২৬ রানের ইনিংস খেলে আউট হন। তিনি পাঁচটি চারের শট মারেন। তাকে তুলে নেন হার্ডিক পান্ডিা।
পাকিস্তান দল: মোহাম্মদ রিজওয়ান (অধিনায়ক), আগা সালমান, বাবর আজম, ইমাম-উল-হক, তৈয়ব তাহির, সৌদ শাকিল, খুশদিল শাহ, আবরার আহমেদ, শাহিন শাহ আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হারিস রউফ।
ভারতের একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, শুবমান গিল (সহ-অধিনায়ক), শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল, হার্দিক পান্ডিয়া, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, হর্ষিত রানা, মোহাম্মদ শামি, রবীন্দ্র জাদেজা।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নসরুল কদির
চার মাস পর উপাচার্য পেয়েছে চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক এস এম নসরুল কদিরকে উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব এএসএম কাশেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
গত বছরের ৬ ডিসেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদ থেকে পদত্যাগ করেন অধ্যাপক ড. অনুপম সেন। একই সঙ্গে পদত্যাগ করেছিলেন উপ উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষও। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টির কর্তৃত্ব ফিরে পায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের পরিবার বিশ্ববিদ্যালয়টির নিয়ন্ত্রণে নেয়। তাদের নিয়ন্ত্রণেই
বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হয় গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন পর্যন্ত।
উপাচার্য নিয়োগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. এস. এম. নসরুল কদিরকে ভাইস-চ্যান্সেলর (ভিসি) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁর নিয়োগের মেয়াদ হবে যোগদানের তারিখ থেকে চার বছর। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি প্রাপ্ত হবেন এবং আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবেন। প্রয়োজনে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর যেকোনো সময় এ নিয়োগ আদেশ বাতিল করতে পারবেন।
অধ্যাপক এস এম নসরুল কদির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিনের দায়িত্বে রয়েছেন। এর আগে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।