পাবনার চাটমোহর ব্যবসায়ী সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি পদে মোখলেসুর রহমান বিদ্যুৎ ও সাধারণ সম্পাদক পদে শেখ মো. জিয়ারুল হক সিন্টু নির্বাচিত হয়েছেন। 

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করে ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনের নির্বাচন কমিশন। এসময় চাটমোহর থানার ওসি মঞ্জুরুল আলম, নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এম এ জিন্নাহ, সদস্য রকিবুর রহমান টুকুন, আব্দুর রাজ্জাক, সাইফুল ইসলাম ও রনি রায় উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, একইদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চাটমোহর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

নির্বাচনে সভাপতি পদে মোখলেসুর রহমান বিদ্যুৎ ‘আনারস’ প্রতীকে ৫৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাইফুল ইসলাম ‘দোয়াত কলম’ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯৪ ভোট। সহ-সভাপতি পদে আলহাজ্ব মো.

মোজাম্মেল হক ‘টিউবওয়েল’ প্রতীকে ৬৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিশ্বজিৎ জোয়ারদার মিঠুন ‘হরিণ’ প্রতীকে পেয়েছেন ৩০৯ ভোট।

সাধারণ সম্পাদক পদে শেখ মো. জিয়ারুল হক সিন্টু ‘দেয়াল ঘড়ি’ প্রতীকে ৬১১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আব্দুল মুতালিব ‘মোরগ’ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫৬ ভোট।

নির্বাচনে সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে মো. এনামুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মামুনুর রশিদ, কোষাধ্যক্ষ পদে জাহিদুল ইসলাম সাগর, প্রচার সম্পাদক পদে নজরুল ইসলাম, বাণিজ্যিক সম্পাদক পদে নুরুল ইসলাম নির্বাচিত হন। 

কার্যনির্বাহী সদস্য দুইটি পদে আব্দুল বাতেন ও বকুল হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন দুইজন। তারা হলেন- দপ্তর সম্পাদক পদে নূর মোহাম্মদ রান্টু ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে রবিউল ইসলাম।

নির্বাচনে মোট ১২৫৯ জন ভোটারের মধ্যে ভোট প্রদান করেন ১০২২ জন। ভোট গ্রহণের হার ৮১ শতাংশ। মোট চারটি বুথে ভোট গ্রহণ করা হয়। ১২টি পদে ২১ জন প্রাথী নির্বাচনে অংশ নেন। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে একজন প্রিজাইডিং অফিসার, চারজন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও আটজন পোলিং অফিসার নিয়োগ করা হয়। 

ব্যবসায়ী সমিতি নির্বাচনের চেয়ারম্যান এমএ জিন্নাহ বলেন, “সবার সহযোগিতা নির্বাচনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। যে কোনো ধরনের কারচুপি এড়াতে ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। পুলিশ ও আনসার সদস্য নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিল।”

ঢাকা/শাহীন/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল ইসল ম ব যবস য

এছাড়াও পড়ুন:

চাটমোহর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বিদ্যুৎ, সা.সম্পাদক সিন্টু 

পাবনার চাটমোহর ব্যবসায়ী সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি পদে মোখলেসুর রহমান বিদ্যুৎ ও সাধারণ সম্পাদক পদে শেখ মো. জিয়ারুল হক সিন্টু নির্বাচিত হয়েছেন। 

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করে ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনের নির্বাচন কমিশন। এসময় চাটমোহর থানার ওসি মঞ্জুরুল আলম, নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এম এ জিন্নাহ, সদস্য রকিবুর রহমান টুকুন, আব্দুর রাজ্জাক, সাইফুল ইসলাম ও রনি রায় উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, একইদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চাটমোহর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

নির্বাচনে সভাপতি পদে মোখলেসুর রহমান বিদ্যুৎ ‘আনারস’ প্রতীকে ৫৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাইফুল ইসলাম ‘দোয়াত কলম’ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯৪ ভোট। সহ-সভাপতি পদে আলহাজ্ব মো. মোজাম্মেল হক ‘টিউবওয়েল’ প্রতীকে ৬৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিশ্বজিৎ জোয়ারদার মিঠুন ‘হরিণ’ প্রতীকে পেয়েছেন ৩০৯ ভোট।

সাধারণ সম্পাদক পদে শেখ মো. জিয়ারুল হক সিন্টু ‘দেয়াল ঘড়ি’ প্রতীকে ৬১১ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আব্দুল মুতালিব ‘মোরগ’ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫৬ ভোট।

নির্বাচনে সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে মো. এনামুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মামুনুর রশিদ, কোষাধ্যক্ষ পদে জাহিদুল ইসলাম সাগর, প্রচার সম্পাদক পদে নজরুল ইসলাম, বাণিজ্যিক সম্পাদক পদে নুরুল ইসলাম নির্বাচিত হন। 

কার্যনির্বাহী সদস্য দুইটি পদে আব্দুল বাতেন ও বকুল হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন দুইজন। তারা হলেন- দপ্তর সম্পাদক পদে নূর মোহাম্মদ রান্টু ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে রবিউল ইসলাম।

নির্বাচনে মোট ১২৫৯ জন ভোটারের মধ্যে ভোট প্রদান করেন ১০২২ জন। ভোট গ্রহণের হার ৮১ শতাংশ। মোট চারটি বুথে ভোট গ্রহণ করা হয়। ১২টি পদে ২১ জন প্রাথী নির্বাচনে অংশ নেন। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে একজন প্রিজাইডিং অফিসার, চারজন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও আটজন পোলিং অফিসার নিয়োগ করা হয়। 

ব্যবসায়ী সমিতি নির্বাচনের চেয়ারম্যান এমএ জিন্নাহ বলেন, “সবার সহযোগিতা নির্বাচনটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। যে কোনো ধরনের কারচুপি এড়াতে ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। পুলিশ ও আনসার সদস্য নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিল।”

ঢাকা/শাহীন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ