মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানির জন্য আগামী মঙ্গলবার ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।

রোববার সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ শুনানির জন্য এদিন ধার্য করেন।

আদালতে বিষয়টি শুনানির জন্য উপস্থাপন করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো.

আসাদুজ্জামান।

এসময় চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, জামায়াত নেতা আজহারের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির উপস্থিত ছিলেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল আপিল বিভাগে বলেন, গত ২০ ফেব্রুয়ারি এটিএম আজহারের রিভিউ আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় ছিল। কিন্তু ওই দিন শুনানি হয়নি। রিভিউ আবেদনটি শুনানি হওয়া প্রয়োজন। আদালত বিষয়টি শুনানির জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানি পিছিয়ে ২০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে রংপুর অঞ্চলে ১২৫৬ ব্যক্তিকে গণহত্যা-হত্যা, ১৭ জনকে অপহরণ, একজনকে ধর্ষণ, ১৩ জনকে আটক, নির্যাতন ও গুরুতর জখম এবং শতশত বাড়ি-ঘরে লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের মতো নয় ধরনের ছয়টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয় এটিএম আজহারের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগের মধ্যে ১ নম্বর বাদে বাকি পাঁচটি অভিযোগে তাকে ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুদণ্ড দেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: শ ন ন র জন য ধ র য কর ল ইসল ম আজহ র র অপর ধ

এছাড়াও পড়ুন:

দুই দিনের জন্য সিলেটে বেড়াতে যাচ্ছেন? জেনে নিন কোনদিন কোথায় ঘুরবেন

অনেকেই দুই দিনের সফরে সিলেটে আসেন। কিন্তু এই স্বল্প সময়ে কোথায় কোথায় ঘুরবেন, তা নিয়ে দোলাচলে ভোগেন। তাঁদের জন্য আমাদের এই ভ্রমণ পরিকল্পনা।

তার আগে বাহনের আলাপটা সেরে নেওয়া যাক। ব্যক্তিগত বাহন থাকলে তো কথাই নেই। না থাকলে দুই দিনের জন্য ভাড়া নিতে পারেন সিএনজিচালিত অটোরিকশা বা মাইক্রোবাস। স্থানীয় বাহনেও যাতায়াত করতে পারেন।

রাতে থাকার জন্য আগেভাগেই হোটেল–রিসোর্ট বুক করে এলে ভালো। সম্ভব না হলে সিলেটে নানা মানের হোটেল আছে, খোঁজখবর করে এক রাত থাকার ব্যবস্থা করতে পারেন।

প্রথম দিন

লালাখাল: জৈন্তাপুরের লালাখাল সিলেট শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার। লালাখাল নামে পরিচিতি পেলেও এই পাহাড়ি নদীর কেতাবি নাম সারী। বসন্তের এই সময়ে সারী নদীর বুকে থাকে পান্নাসবুজ পানি। পাহাড়কোলের নদীটির সৌন্দর্য আপনাকে বিমোহিত করবে। দুটি জায়গা থেকে নৌকায় আপনি সারী নদীর বুকে ঘুরতে পারেন। একটি সারীঘাট, অপরটি লালাখাল ঘাট। সময় ও খরচ বাঁচাতে সরাসরি লালাখাল ঘাটে যাওয়াই ভালো। নৌকায় ঘণ্টাপ্রতি ৫৫০ টাকা নেবে। নৌকায় ঘুরতে না চাইলে বালুময় খালের পাড় ধরে হেঁটে হেঁটেও লালাখালের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।

ডিবির হাওর

সম্পর্কিত নিবন্ধ