সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সাধারণ ও কারিগরি/পেশাগত উভয় ক্যাডারের প্রার্থীদের মধ্য থেকে ১৩৫০ জন রেজিস্ট্রেশন নম্বরধারী প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। এসব প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা আগামী ২ মার্চ থেকে শুরু হয়ে চলবে ২৫ মার্চ পর্যন্ত।

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিপিএসসির প্রধান কার্যালয় আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় এ মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ৪৪তম বিসিএসের জন্য নির্ধারিত অনলাইন ফরম কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে সংগ্রহ করবেন। অনলাইন ফরম প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ মৌখিক পরীক্ষার দিন সংশ্লিষ্ট মৌখিক পরীক্ষার বোর্ডে ৩০ মিনিট আগে জমা দিতে হবে।

এতে আরও বলা হয়, সংশ্লিষ্ট সব সনদ/কাগজপত্রসহ বিপিএসসি ফরম-১ মৌখিক পরীক্ষার বোর্ডে জমা দিতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হবে এবং তিনি মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

বিএইচ

.

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: ম খ ক পর ক ষ র

এছাড়াও পড়ুন:

বগুড়ায় এক এএসআইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

বগুড়ার শেরপুর থানার এক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী।

অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তার নাম মোক্কাছ আলী (৪৮)। তিনি সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) হিসেবে কর্মরত। অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন তিনি।

এই এএসআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। ভুক্তভোগী ওই নারীর নাম রুবি আক্তার (৩০)। তাঁর বাড়ি উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের দড়িমুকুন্দ গ্রামে।

ভুক্তভোগী রুবি আক্তার বলেন, তাঁর বোনের জমিজমাসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ৬ ফেব্রুয়ারি থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। থানায় এই লিখিত অভিযোগের বাদী ছিলেন তাঁর বোন উর্মিলা খাতুন। ওই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে থানায় কর্মরত মুক্কাস আলী ৯ ফেব্রুয়ারি তদন্তে আসেন। তদন্তে এসে তিনি তাঁর বোনের কাছে মোটরসাইকেলের তেলের খরচ বাবদ দুই হাজার টাকা দাবি করেন। তাঁকে ৫০০ টাকা দিলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। পরের দিন তিনি জমির কাগজপত্র নিয়ে মির্জাপুর বাজারে দেখা করতে বলেন। প্রায় চার ঘণ্টা অপেক্ষা করার পরও পুলিশ কর্মকর্তা আসেননি। সন্ধ্যায় তিনি (পুলিশ কর্মকর্তা) তাঁর বোনের বাড়িতে গিয়ে জমির কাগজপত্রের ফটোকপি নিয়ে আরও পাঁচ হাজার টাকা দাবি করেন। তাঁকে ১ হাজার ৫০০ টাকা দেওয়া হয়।

রুবি আক্তার বলেন, ‘১৮ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে আটটার দিকে দারোগা মুক্কাস আলী আমাকে হোয়াটসঅ্যাপে ফোন দিয়ে দেখা করতে বলেন। তবে অসাবধানতাবশত তিনি ফোন না কেটে রেখে দেন, যার ফলে আমি অপর প্রান্তে আমার বিবাদী রুবেল ও সোহেলের কণ্ঠস্বর শুনতে পাই। কৌতূহলী হয়ে আমি তাদের কথোপকথন শুনতে থাকি এবং জানতে পারি যে মুক্কাস আলী বিবাদীদের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা দাবি করছেন।’

এএসআই মোক্কাছ আলী ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি যথাযথ নিয়ম মেনে তদন্ত করেছি। আগামী সোমবার বিকেলে দুই পক্ষকে নিয়ে থানায় বৈঠক করার কথা হয়েছে।’ এ নিয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, এই অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হবে।

শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান প্রথম আলোকে বলেন, অভিযোগটি পাওয়ার পর তদন্তের জন্য বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের (শেরপুর সার্কেল) কাছে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৪৪তম বিসিএসের ১৩৫০ প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
  • বগুড়ায় এক এএসআইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ