২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দক্ষিণবঙ্গের বাতিঘর খ্যাত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠার ১৪ বছর পেরিয়ে ১৫তম বছরে পদার্পণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) আনন্দ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে ১৫তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। সকাল সাড়ে ৯টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড.  শুচিতা শরমিন জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে দিবসটির উদ্বোধন করেন।

এরপর ২৫টি বিভাগ, হলগুলো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এক হয়ে উপাচার্যের নেতৃত্বে আনন্দ র‌্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। র‌্যালিটি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন-১ এর গ্রাউন্ড ফ্লোরে এসে শেষ হয়।

এসময় উপাচার্য ড.

শুচিতা শরমিন বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, “এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রধান ও অন্যতম সমস্যা অবকাঠামোগত উন্নয়ন। সেটা নিয়েই কাজ করছি। ইতোমধ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডির কাজটি অনেকখানি এগিয়ে গেছে। আশা করি সবাই আমাকে এ ব্যাপারে সহায়তা করবেন।”

বিকেল ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক কমিটির উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

ঢাকা/সাইফুল/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫তম জন্মদিন আজ

২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দক্ষিণবঙ্গের বাতিঘর খ্যাত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠার ১৪ বছর পেরিয়ে ১৫তম বছরে পদার্পণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) আনন্দ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে ১৫তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। সকাল সাড়ে ৯টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড.  শুচিতা শরমিন জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে দিবসটির উদ্বোধন করেন।

এরপর ২৫টি বিভাগ, হলগুলো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এক হয়ে উপাচার্যের নেতৃত্বে আনন্দ র‌্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। র‌্যালিটি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন-১ এর গ্রাউন্ড ফ্লোরে এসে শেষ হয়।

এসময় উপাচার্য ড. শুচিতা শরমিন বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, “এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রধান ও অন্যতম সমস্যা অবকাঠামোগত উন্নয়ন। সেটা নিয়েই কাজ করছি। ইতোমধ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডির কাজটি অনেকখানি এগিয়ে গেছে। আশা করি সবাই আমাকে এ ব্যাপারে সহায়তা করবেন।”

বিকেল ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক কমিটির উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

ঢাকা/সাইফুল/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ