Prothomalo:
2025-02-22@22:21:08 GMT

আবু তালিবকে নবী (সা.)–এর দাওয়াত

Published: 22nd, February 2025 GMT

হজরত মুসাইয়্যাব (র.)-এর বরাতে এই হাদিসের বর্ণনা আছে।

আবু তালিবের মুমূর্ষু অবস্থায় নবী (সা.) তাঁর কাছে গেলেন। আবু জাহলও তাঁর কাছে বসা ছিল।

 নবী (সা.) তাঁকে লক্ষ্য করে বললেন, চাচা, ‘লা ইলাহা ইল্লাললাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ কলেমাটি একবার পড়ুন, তাহলে আমি আপনার জন্য আল্লাহর সঙ্গে কথা বলতে পারব।

 আবু জাহাল আর আবদুল্লাহ ইবনু আবু উমাইয়া তখন বলল, হে আবু তালিব! তুমি কি আবদুল মুত্তালিবের ধর্ম থেকে ফিরে যাবে? তারা দুজনে বারবার তাকে এই কথাটি বলতে থাকল।

আরও পড়ুনখিজির (আ.

)–এর সঙ্গী ‎নবী মুসা (আ.)১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

শেষে আবু তালিব তাদের বললেন, আমি আবদুল মুত্তালিবের ধর্মেই আছি।

 তাঁর এ কথার পর নবী (সা.) বললেন, যে পর্যন্ত আপনার ব্যাপারে আমাকে নিবৃত্ত করা না হয়, আমি আপনার জন্য ক্ষমা চাইতেই থাকব।

এ সূত্রেই এই আয়াতটি নাজিল হলো, আত্মীয়স্বজন হলেও অংশীবাদীদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা নবী ও বিশ্বাসীর জন্য সংগত নয়, যখন এটা সুস্পষ্ট যে ওরা জাহান্নামে বাস করবে। (সুরা তওবা, আয়াত: ১১৩)

 আরও নাজিল হলো, কাউকে প্রিয় মনে করলেই তুমি তাকে সৎপথে আনতে পারবে না। তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সৎপথে আনেন। আর তিনি ভালো জানেন, কারা সৎপথ অনুসরণ করে। (সুরা কাসাস, আয়াত: ৫৬)

বুখারি, হাদিস: ৩৮৮৪

আরও পড়ুনগাছের গুঁড়ি কেঁদেছিল, জুমার খুতবা শুনে ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

আবু তালিবকে নবী (সা.)–এর দাওয়াত

হজরত মুসাইয়্যাব (র.)-এর বরাতে এই হাদিসের বর্ণনা আছে।

আবু তালিবের মুমূর্ষু অবস্থায় নবী (সা.) তাঁর কাছে গেলেন। আবু জাহলও তাঁর কাছে বসা ছিল।

 নবী (সা.) তাঁকে লক্ষ্য করে বললেন, চাচা, ‘লা ইলাহা ইল্লাললাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ কলেমাটি একবার পড়ুন, তাহলে আমি আপনার জন্য আল্লাহর সঙ্গে কথা বলতে পারব।

 আবু জাহাল আর আবদুল্লাহ ইবনু আবু উমাইয়া তখন বলল, হে আবু তালিব! তুমি কি আবদুল মুত্তালিবের ধর্ম থেকে ফিরে যাবে? তারা দুজনে বারবার তাকে এই কথাটি বলতে থাকল।

আরও পড়ুনখিজির (আ.)–এর সঙ্গী ‎নবী মুসা (আ.)১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

শেষে আবু তালিব তাদের বললেন, আমি আবদুল মুত্তালিবের ধর্মেই আছি।

 তাঁর এ কথার পর নবী (সা.) বললেন, যে পর্যন্ত আপনার ব্যাপারে আমাকে নিবৃত্ত করা না হয়, আমি আপনার জন্য ক্ষমা চাইতেই থাকব।

এ সূত্রেই এই আয়াতটি নাজিল হলো, আত্মীয়স্বজন হলেও অংশীবাদীদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা নবী ও বিশ্বাসীর জন্য সংগত নয়, যখন এটা সুস্পষ্ট যে ওরা জাহান্নামে বাস করবে। (সুরা তওবা, আয়াত: ১১৩)

 আরও নাজিল হলো, কাউকে প্রিয় মনে করলেই তুমি তাকে সৎপথে আনতে পারবে না। তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সৎপথে আনেন। আর তিনি ভালো জানেন, কারা সৎপথ অনুসরণ করে। (সুরা কাসাস, আয়াত: ৫৬)

বুখারি, হাদিস: ৩৮৮৪

আরও পড়ুনগাছের গুঁড়ি কেঁদেছিল, জুমার খুতবা শুনে ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সম্পর্কিত নিবন্ধ