সরকার বিভিন্ন কৌশলে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে
Published: 22nd, February 2025 GMT
বিএনপি কেন্দ্রিয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. জয়নুল আবেদীন বলেছেন, “জাতীয় নির্বাচনের আগে কোনো ভাবেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন হতে দেওয়া যাবে না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন কৌশলে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে জনগণের রায়কে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।”
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঝালকাঠি সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আয়োজিত সমাবেশ তিনি এসব কথা বলেন। ঝালকাঠি জেলা বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
জয়নুল আবেদীন বলেন, “রাজনৈতিক অঙ্গনে যারা দ্বৈতনীতি ও স্বার্থান্বেষী রাজনীতি করে, তাদের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। বিএনপি জনগণের দল, গণতন্ত্র ও জনগণের স্বার্থবিরোধী কোনো চক্রান্ত বরদাশত করা হবে না।”
আরো পড়ুন:
ফুল দেওয়া নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি, আহত ২
‘জনগণের পক্ষের কোনো রাজনীতিবিদ কখনো পালায় না’
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো.
ঢাকা/অলোক/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ জনগণ র সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন ভারতের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বুধবার ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন এই তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিনকে পাঠানো বার্তায় ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, ভারত সরকার, জনগণ এবং ব্যক্তিগতভাবে আমি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক বহুমুখী, যা বাণিজ্য, বহুমুখী যোগাযোগ, উন্নয়ন সহযোগিতা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, শিক্ষা, সক্ষমতা বৃদ্ধি, সাংস্কৃতিক সহযোগিতা ও জনসাধারণের পারস্পরিক বিনিময়ের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত। ভারতের ‘প্রতিবেশী প্রথম’ ও ‘অ্যাক্ট ইস্ট’ নীতি, সাগর মতবাদ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বাংলাদেশ।
ভারত বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ও অগ্রসরমান দেশ হিসেবে দেখতে চায় বলেও বার্তায় উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী।
অন্যদিকে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের কাছে পাঠানো শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় দিবসে আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। এই দিনটি আমাদের অভিন্ন ইতিহাস ও আত্মত্যাগের প্রতিফলন, যা আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি গড়ে তুলেছে।
মোদি বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমাদের সম্পর্কের পথ প্রদর্শক হিসেবে কাজ করে আসছে এবং এই সম্পর্ক বহু ক্ষেত্রে বিকশিত হয়েছে, যা উভয় দেশের জনগণের জন্য বাস্তব সুবিধা বয়ে এনেছে। আমরা পারস্পরিক স্বার্থ ও উদ্বেগকে গুরুত্ব দিয়ে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের অংশীদারত্ব আরও এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।