আলোচিত নায়িকা পরীমনি এখন তরুণ গায়ক শেখ সাদীকে নিয়ে নতুন করে আলোচনায়। দুজনের পরিচয় কয়েক বছরের হলেও সম্প্রতি আদালত চত্বরে পরীমনির সঙ্গে দেখা যায় শেখ সাদীকে, যেমনটা এর আগে দেখা যায়নি। এদিন শেখ সাদী জামিনদার হন পরীমনির। এর পর থেকে পরীমনি ও শেখ সাদী বেশ চর্চিত একটি নাম। কারও মতে, পরীমনি ও শেখ সাদী দুজনে প্রেমে মজেছেন। তা ছাড়া ইদানীং দুজনের নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে চলচ্চিত্র ও সংগীতাঙ্গনে বেশ আলোচনা চলছে।

শেখ সাদীর গাওয়া গান পরীমনি তাঁর ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করছেন। শেখ সাদীও শেয়ার করা গানের মন্তব্যের ঘরে লাভ ইমোজি দিচ্ছেন। পাল্টা লাভ ইমোজি দিচ্ছেন পরীমনিও। দুজনে আবার মজার খুনসুটিতে মেতে উঠছেন। এতে মোটামুটি পরিষ্কার, দুজনে প্রেম করছেন।

পরীমনি।.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ট্রাম্পের এই শুল্ক আরোপ বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

আজ বিশ্ব দেখেছে ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাল্টা (রেসিপ্রোকাল) শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন, যা দীর্ঘ দিন ধরে GATT/WTO কাঠামোর মূল স্তম্ভ হিসেবে থাকা ‘সর্বাধিক অনুকূল দেশ’ (MFN) নীতির সমাপ্তি বা অন্তত উল্লেখযোগ্য রূপান্তরের সংকেত বহন করছে। এই নীতির ভবিষ্যৎ এখন অন্ধকার, কারণ বিভিন্ন মার্কিন বাণিজ্যিক অংশীদারের ওপর ভিন্ন ভিন্ন পারস্পরিক শুল্ক হার আরোপিত হচ্ছে এবং নির্দিষ্ট পণ্যের ক্যাটেগরির ওপর শুল্কের হারও পরিবর্তিত হচ্ছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানিকারক দেশগুলোর মধ্যে বিজয়ী ও পরাজিত দেশ নির্ধারণ করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ছে এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিবেশ আরও অস্থির ও অনিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য এই পরিবর্তন একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিচ্ছে, কারণ তারা এমন এক অনিশ্চিত ব্যবস্থায় কঠিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে পারে। এই নতুন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে, বাংলাদেশকে তার অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য নীতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে, বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থার সংস্কারে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং মূল বাণিজ্যিক অংশীদারদের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে হবে, যাতে বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় তার অবস্থান নিরাপদ থাকে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ