আদর্শ কর্মঘণ্টা নিয়ে বিতর্ক বহু বছরের। তাই দেশে দেশে কর্মঘণ্টাতেও আছে তারতম্য। সাধারণত অধিকাংশ দেশে সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টা ৪০। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য এই সময়কেই আদর্শ হিসেবে ধরা হয়। তবে কিছু দেশে সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টা বেড়ে ৭০, এমনকি ৯০ ঘণ্টাও ছাড়িয়েছে।

বর্তমান দুনিয়ায় শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক সম্প্রতি এক্সে জানান, ট্রাম্প প্রশাসনের উদ্যোগে চালু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব গবর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সির কর্মীরা দিনে ১৭ ঘণ্টা করে সপ্তাহে ৭ দিন কাজ করেন। এতে তাঁদের সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টা দাঁড়ায় ১১৯–এ! অস্বাভাবিক এই কর্মঘণ্টা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। আদৌ কি এই দীর্ঘ কর্মঘণ্টা উৎপাদনশীলতা বাড়াচ্ছে, নাকি কর্মীকে ঠেলে দিচ্ছে ঝুঁকির মুখে?

এই প্রশ্নের উত্তর জানার আগে চোখ বুলিয়ে নিই, সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টায় শীর্ষে কোন দেশগুলো। ২০২৪ সালে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিবেদন অনুযায়ী কর্মঘণ্টায় শীর্ষ পাঁচ দেশ—

বিশ্বের বেশ কিছু ধনী দেশে সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টা কম.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এতো বড় হার আগে দেখেনি ব্রাজিল 

ম্যাচের আগে গালকাটা কথা বলেছিলেন ব্রাজিলের বার্সেলোনা তারকা রাফিনিয়া, ‘আমরা তাদের মাঠে হারাব, মাঠের বাইরেও হারাব।’ সঙ্গে তির্যক ভাষায় গালিও দিয়েছিলেন। 

অথচ ম্যাচে আর্জেন্টিনার মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে পাত্তাই পায়নি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। পুরো ম্যাচ নিয়ন্ত্রণ করে আলবিসেলেস্তেরা ৪-১ গোলের জয় তুলে নিয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের প্রথম দল হিসেবে ২০২৬ বিশ্বকাপে পা রেখেছে। 

অন্য দিকে ব্রাজিলের সঙ্গী হয়েছে লজ্জা। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ইতিহাসে প্রথমবার ব্রাজিল ৪-১ গোলের বড় ব্যবধানে হারের স্বাদ পেয়েছে। এর আগে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এতো বড় হার আগে দেখেনি সেলেসাওরা। 

ম্যাচে আর্জেন্টিনার হয়ে ৪ মিনিটে গোল করেন হুলিয়ান আলভারেজ। ১২ মিনিটে ব্যবধান ২-০ করেন এনজো ফার্নান্দেজ। এরপর ম্যাচে গোলপোস্টে একমাত্র শট নিয়ে ২৬ মিনিটে এক গোল শোধ করে ব্রাজিল। ৩৭ মিনিটে ম্যাক অ্যালিস্টার আর্জেন্টিনার পক্ষে তৃতীয় গোল করেন। জুলিয়ানো সিমিওনে ৭১ মিনিটে ব্রাজিলের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় নিশ্চিত করেন। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ