Samakal:
2025-02-22@17:13:26 GMT

আমাজনের শহরে জরুরি অবস্থা জারি

Published: 22nd, February 2025 GMT

আমাজনের শহরে জরুরি অবস্থা জারি

ব্রাজিলের আমাজনের একটি শহরে কয়েকটি সিঙ্কহোল বা বৃহদাকার গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তে কয়েকশ বাড়ি ধ্বসে পড়তে পারে— এমন আশঙ্কা থেকে সেখানে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। আমাজনের মারানহোর বুরিতিকুপু নামে ওই শহরটির বেশ কয়েকটি ভবন ইতোমধ্যে ধ্বংস হয়ে গেছে।  খবর গার্ডিয়ানের।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শহরটিতে মোট ৫৫ হাজার মানুষের বসবাস। এরমধ্যে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, ১ হাজার ২০০ মানুষের বাড়ি এই বিশাল গর্তগুলোতে পড়ে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

চলতি মাসের শুরুতে ওই এলাকার স্থানীয় সরকার একটি ডিক্রি জারি করে। তাতে বলা হয়, গত কয়েক মাসের মধ্যে এটির পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। যা এখন আবাসিক ভবনের দিকে এগোচ্ছে।

বুরিতিকুপু নামে এই শহরটিতে গত ৩০ বছর ধরেই এমন সিঙ্কহোল মানুষের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এগুলো আবাসিক ভবনের কাছাকাছি চলে এসেছে এবং গর্তগুলো বেশ বড়ও হয়ে গেছে। মূলত বৃষ্টির কারণে মাটি ক্ষয় হওয়া, বন উজাড় করে অপরিকল্পিত বাড়িঘর তৈরির কারণে এটির তীব্রতা বেড়েছে।

ভূগোলবিদ ও মারানহাউ ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মার্সিলিনো ফারিয়াস বলেছেন, সম্প্রতি যে ভারী বৃষ্টিপাতের ঘটনা ঘটছে। সেটির কারণে এ ধরনের পরিস্থিতি আরও বেশি সৃষ্টি হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: অ য ম জন

এছাড়াও পড়ুন:

আমাজনের শহরে জরুরি অবস্থা জারি

ব্রাজিলের আমাজনের একটি শহরে কয়েকটি সিঙ্কহোল বা বৃহদাকার গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তে কয়েকশ বাড়ি ধ্বসে পড়তে পারে— এমন আশঙ্কা থেকে সেখানে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। আমাজনের মারানহোর বুরিতিকুপু নামে ওই শহরটির বেশ কয়েকটি ভবন ইতোমধ্যে ধ্বংস হয়ে গেছে।  খবর গার্ডিয়ানের।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শহরটিতে মোট ৫৫ হাজার মানুষের বসবাস। এরমধ্যে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, ১ হাজার ২০০ মানুষের বাড়ি এই বিশাল গর্তগুলোতে পড়ে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

চলতি মাসের শুরুতে ওই এলাকার স্থানীয় সরকার একটি ডিক্রি জারি করে। তাতে বলা হয়, গত কয়েক মাসের মধ্যে এটির পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। যা এখন আবাসিক ভবনের দিকে এগোচ্ছে।

বুরিতিকুপু নামে এই শহরটিতে গত ৩০ বছর ধরেই এমন সিঙ্কহোল মানুষের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এগুলো আবাসিক ভবনের কাছাকাছি চলে এসেছে এবং গর্তগুলো বেশ বড়ও হয়ে গেছে। মূলত বৃষ্টির কারণে মাটি ক্ষয় হওয়া, বন উজাড় করে অপরিকল্পিত বাড়িঘর তৈরির কারণে এটির তীব্রতা বেড়েছে।

ভূগোলবিদ ও মারানহাউ ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মার্সিলিনো ফারিয়াস বলেছেন, সম্প্রতি যে ভারী বৃষ্টিপাতের ঘটনা ঘটছে। সেটির কারণে এ ধরনের পরিস্থিতি আরও বেশি সৃষ্টি হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আমাজনের শহরে বিশাল গর্ত
  • আমাজনের এক শহরে বিশাল সিঙ্কহোল, জরুরি অবস্থা জারি