কেন এই মুহূর্তে আমরা সারাদেশে বিশেষত রক্ষণশীল এলাকাগুলোতে সমাবেশ করছি? উত্তর সুস্পষ্ট। ডিসি বেল্টওয়ের ভেতরে রাজনীতিবিদরা ট্রাম্পবাদ পরাজিত করতে পারবেন না। এটি শুধু লাখ লাখ মার্কিনের দ্বারা পরাজিত হবে। এ দেশের প্রতিটি রাজ্যে তৃণমূল পর্যায়ে একটি শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে উঠবে, যা অলিগার্ক, কর্তৃত্ববাদ, ক্লেপ্টোক্রেসিকে না বলবে। এ ছাড়া শ্রমজীবী ​​মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কর্মসূচিতে ব্যাপক কাটছাঁট করা যাবে না এবং দেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের জন্য বিশাল ট্যাক্স থেকে মুক্তিও দেওয়া হবে না। এসব কর্মসূচি মাথায় রেখেই সমাবেশগুলো হচ্ছে। 

ট্রাম্পবাদ কি পরাজিত হতে পারে? নিশ্চয়! কিন্তু আমরা যদি সেটি করতে যাই, তাহলে জানতে হবে ঠিক কীসের বিরুদ্ধে আমরা লড়ছি এবং কীভাবে সবচেয়ে ভালোভাবে এগিয়ে যেতে পারি। আমাদের যা জানা দরকার তার কয়েকটি এখানে রয়েছে– ট্রাম্পবাদ বাস্তবায়নে বিপুল পরিমাণ অর্থের জোগান রয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক, যিনি ট্রাম্পের প্রচারণায় ২৭০ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করেছেন, যা তাঁর সম্পদের এক ক্ষুদ্রাংশ। অন্যান্য মাল্টি বিলিয়নেয়ারও প্রয়োজন অনুযায়ী মাস্কের সঙ্গে যোগ দেবেন। 
ট্রাম্পবাদ মিডিয়ার বড় অংশের ওপর উল্লেখযোগ্য নিয়ন্ত্রণ রয়েছে, যেখান থেকে লাখ লাখ যুক্তরাষ্ট্রবাসী তাদের ব্যাপারে তথ্য পায়। ফক্স ও মাস্কের এক্স অন্য প্ল্যাটফর্মের মধ্যে সাধারণ মিডিয়া আউটলেট নয়। তাদের মূল কাজ ‘সংবাদ’ পরিবেশন করা নয়, বরং ডানপন্থি চরমপন্থি মতাদর্শ ছড়িয়ে দেওয়া। ট্রাম্পবাদ ‘বড় মিথ্যা’ ধারণাকে এমনভাবে ব্যবহার করছে, যা এই দেশে কখনও দেখা যায়নি। দিনের পর দিন নির্লজ্জভাবে অসাধু বক্তব্য ও ষড়যন্ত্রতত্ত্ব প্রচার করা হয়, আর সেগুলোর বারবার পুনরাবৃত্তি হয়। 

ট্রাম্পবাদ গণতন্ত্র বা আইনের শাসনে বিশ্বাস করে না। ট্রাম্প সম্প্রতি পোস্ট করেছেন, ‘যে তার দেশকে বাঁচায় সে কোনো আইন লঙ্ঘন করে না।’ অন্য কথায়, ট্রাম্প বিশ্বাস করেন, তাঁর মন চাইলে তিনি যে কোনো কিছু করতে পারেন। তিনি কংগ্রেস বা আদালতকে উপেক্ষা করতে পারেন। তিনি আইনের ঊর্ধ্বে। যখন ট্রাম্প তাঁর নিজের হাতে ক্ষমতা কুক্ষিগত করছেন, সেখানে অন্য কিছু চলমান। 
আমাদের সংগ্রাম, আমেরিকান জনগণের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও আইনের শাসন রক্ষার জন্য। এটিও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ, আমাদের অবশ্যই অলিগার্কের অবসান ঘটাতে হবে এবং এমন একটি অর্থনীতি তৈরি করতে হবে, যা শুধু কয়েকজনের জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করে। আমরা পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ এবং এআই, রোবোটিক্স ও অন্যান্য নতুন প্রযুক্তি শুধু আমাদের দেশকে আরও সমৃদ্ধ করবে। এটি অযৌক্তিক, অন্যায্য ও অমানবিক যে, কার্যত যেসব নতুন সম্পদ তৈরি করা হচ্ছে তার সবটুকু সেসব লোকের কাছে যায়, যাদের এটির ন্যূনতম প্রয়োজন।

বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে ধনী দেশে নিম্নোক্ত শর্তগুলো অবশ্যই আমাদের প্রতিষ্ঠা করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা একটি মানবাধিকার এবং নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষের জন্য তা নিশ্চিত করতে হবে। আমেরিকার প্রত্যেক শ্রমিক একটি উপযুক্ত আয় উপার্জনের অধিকারী। আমাদের অবশ্যই তাদের সুন্দর জীবনযাপনের জন্য ন্যূনতম মজুরিতে উন্নীত এবং শ্রমিকদের ইউনিয়নে যোগদান সহজ করতে হবে। আমাদের অবশ্যই বিশ্বের সর্বোত্তম পাবলিক শিক্ষা ব্যবস্থা থাকতে হবে। স্নাতক পর্যন্ত শিশুসেবা থেকে শুরু করে সবার জন্য বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের অবশ্যই আবাসন সংকট মোকাবিলা এবং লাখ লাখ ইউনিট স্বল্প আয়ের ও সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন তৈরি করতে হবে, যা আমাদের অত্যন্ত প্রয়োজন।

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অস্তিত্বের হুমকি মোকাবিলায় বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই লাখ লাখ ভালো বেতনের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সব ধরনের গোঁড়ামির অবসান ঘটাতে হবে। অর্থনৈতিক, সামাজিক, জাতি ও পরিবেশগত ন্যায়বিচারের নীতির ওপর ভিত্তি করে আমাদের কেবল একটি জাতির জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হবে না, আমাদের অবশ্যই ট্রাম্পের প্রতিক্রিয়াশীল আইনি এজেন্ডার বিরুদ্ধে লড়াই ও নেতৃত্ব জারি রাখতে হবে। অভূতপূর্ব আয় ও বৈষম্যভিত্তিক সম্পদের পরিস্থিতিতে এই আইন আমাদের দেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের জন্য ট্রিলিয়ন ডলার কর ছাড় দেবে। এটি ধনীদের আরও ধনী করে তুলবে। এ ঘটনা এমন সময়ে ঘটছে যখন এ দেশের শ্রমিক শ্রেণি খাবার ও আবাসনের জন্য অর্থ পেতে সংগ্রাম করছে। এ আইনটি স্বাস্থ্যবিষয়ক তহবিল, আবাসন, পুষ্টি, শিক্ষা ও অন্যান্য মৌলিক চাহিদা থেকে অন্যায্যভাবে কেটে রাখবে। এটি গরিবদের আরও গরিব করে তুলবে। আমরা এটি হতে দিতে পারি না। এই আইন ব্যাপকভাবে অজনপ্রিয়, যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ ঠিক যা চায় না। এটি কংগ্রেস দ্বারা পাস করা উচিত নয়। এটিকে অবশ্যই পরাজিত করতে হবে এবং আমরা এটিকে পরাজিত করতে পারি। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এটি এক বিপজ্জনক মুহূর্ত। আসুন একসঙ্গে এগিয়ে যাই।

বার্নি স্যান্ডার্স: মার্কিন সিনেটর; দ্য গার্ডিয়ান থেকে
ভাষান্তর ইফতেখারুল ইসলাম 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র সবচ য পর জ ত র জন য ত করত

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচনের স্পষ্ট রোডম্যাপ জানতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের স্পষ্ট রোডম্যাপ জানতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারি বাসভবন যমুনায় গেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল। 

বুধবার বেলা ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্য তারা যমুনায় যান।  

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে উপস্থিত আছেন, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।

বিএনপিদলীয় সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজকের বৈঠকের ওপর নির্ভর করছে পরবর্তী পদক্ষেপ বা কর্মসূচি কী হবে। নেতারা সরকারের মনোভাব বোঝার চেষ্টা করবেন। যদি ডিসেম্বরে নির্বাচনের নিশ্চিত আভাস পাওয়া যায়, তাহলে নির্বাচনী প্রস্তুতিতে মনোযোগ দেবে দলটি। নির্বাচনের সময়সীমা ও সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নিয়ে পরিষ্কার ধারণা না পেলে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে ভাববে বিএনপি। 

এ বৈঠকের বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব গত সোমবার সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে যে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে তার সমাধান আলোচনার মাধ্যমে হবে। আমরা তো সবসময় বলে আসছি, আলোচনার মধ্য দিয়ে, ঐক্যের মধ্য দিয়ে একটা নতুন বাংলাদেশ তৈরি করতে চাই। নিঃসন্দেহে এটি সম্ভব হবে এবং আমরা সবাই সফল হবো।’ চিকিৎসা শেষ ওই দিনই তিনি সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় ফেরেন। 

দলের স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য সমকালকে জানান, সরকারের সঙ্গে এর আগের বৈঠকগুলোতে নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায়নি। বরং সরকারের ভেতরে-বাইরের নানা কথায় ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। তিনি জানান, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বশেষ বৈঠকেও তিনি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের স্পষ্ট বার্তা দিয়েছিলেন। সেই মতে বিএনপি অনুরোধ জানিয়েছিল, জনমনে বিভ্রান্তি দূর করতে প্রধান উপদেষ্টা যেন জাতির সামনে রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তিনি যেন নির্বাচন কমিশনকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশনা দেন। এর বাস্তবরূপ দেখা যায়নি। এখন আবার শুরু হয়েছে এই সরকারকে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় রাখার প্রচারণা। পাঁচ বছরের কথাও কেউ কেউ বলছেন। এর পেছনে সরকারের কারও কারও ইন্ধন থাকতে পারে বলে মনে করছে বিএনপি। 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সমকালকে বলেন, গণতন্ত্রের পথে যাত্রা করে উল্টো পথে হাঁটার কোনো সুযোগ নেই। নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি– এ কেমন আচরণ? যখনই ডিসেম্বরের মধ্য নির্বাচনের দাবি করা হয়, তখনই দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার আকাঙ্ক্ষার বহিঃপ্রকাশ গণতন্ত্রের জন্য ভালো নয়। 

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, যে গণতন্ত্র, ভোটাধিকারের জন্য এত মানুষ প্রাণ দিল, আন্দোলন করল, সেই গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিতে আপত্তি কোথায়? কাদের সুবিধা দিতে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের কথা আসছে? কেন অস্থিরতা সৃষ্টি করা হচ্ছে? এসব বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করা হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না পেলে দলীয় কর্মসূচির পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা হয়েছিল বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামে। সংস্কার ইস্যুকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তুলেছিল বিএনপি। দলটি শুরু থেকে বলে আসছে, নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত ভোটের ব্যবস্থা করা হোক। এ দাবির সপক্ষে তাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো ছাড়াও বাম ঘরানার দলগুলোর সম্মতি আছে। এর বিপরীত অবস্থানে আছে জামায়াতে ইসলামী, নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপিসহ কয়েকটি ইসলামী দল। তাদের দাবি, আগে সংস্কার পরে নির্বাচন। কথা হচ্ছে ছোট না বড় সংস্কার, এ নিয়েও।

বিএনপি নেতারা সংস্কার ও নির্বাচন একসঙ্গে করার পক্ষে। তারা বলছেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। নির্বাচন-সংক্রান্ত সংস্কারগুলো কিংবা সংবিধান বাদে অন্যান্য প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার সরকারের নির্বাহী আদেশ কিংবা অধ্যাদেশের মাধ্যমে করতে পারে। শুধু সংবিধান সংস্কারের যেসব বিষয়ে ঐকমত্য সৃষ্টি হবে সেসব নির্বাচিত সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে। সেক্ষেত্রে নির্বাচনকে বিলম্বিত করার কোনো প্রয়োজন নেই। 

এ অবস্থায় আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে সমমনা সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করছে বিএনপি। আজকের বৈঠকেও নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি না পেলে পরিস্থিতি অনুযায়ী করণীয় ঠিক করে ইতিবাচক কর্মসূচি নিয়ে জনগণের কাছে যাওয়ার ইচ্ছা দলটির। এরই মধ্যে তারা সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকও শুরু করেছে। 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেন ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা। আবার আরেকজন বলেন জুনে নির্বাচন। আরেকজন বলেছেন, পাঁচ বছর এই সরকার থাকার দরকার, জনগণ চায়। একজন উপদেষ্টা বললেন, তারা নির্বাচিত। এদিকে সরকারের ঘনিষ্ঠ একজন বললেন, গণতন্ত্রের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ, স্বৈরাচারের সৃষ্টি হয়। এই যে কথাগুলো—এতে একটা বিভ্রান্তিকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এতে নির্বাচন নিয়ে জনগণের মনে সন্দেহ তৈরি হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমরাও দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছি। এটি পরিষ্কার করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাচ্ছি আমরা।’ সরকার নির্বাচনের নির্দিষ্ট রূপরেখা না দিলে বিএনপি কী করবে–এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আগে আলোচনা হোক। কী আলোচনা হয় দেখি, শুনি; তারপর এ বিষয়ে কথা বলব।’

কাল ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আগামীকাল বৃহস্পতিবার। বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। গত ২৩ মার্চ ঐকমত্য কমিশনে সংস্কারের মতামত জমা দেওয়ার পর এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। 

এর আগে ৬ মার্চ পাঁচটি সংস্কার কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ ১৬৬টি সুপারিশের বিষয়ে মতামত চেয়ে ৩৭টি রাজনৈতিক দল ও জোটের কাছে ‘স্প্রেড শিট’ (ছক আকারে) পাঠিয়েছিল ঐকমত্য কমিশন। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘গণমাধ্যম কর্মীদের পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে’
  • সরকারের সঙ্গে মতপার্থক্য স্পষ্ট হতে শুরু করেছে: মান্না 
  • নির্বাচনের বিকল্প সংস্কার কেন, প্রশ্ন রিজভীর
  • রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকারের মতপার্থক্য স্পষ্ট হতে শুরু করেছে: মান্না
  • সংস্কার কেন ভোটাধিকার আর গণতন্ত্রের বিকল্প হবে: প্রশ্ন রিজভীর
  • প্রধান উপদেষ্টাকে চিঠিতে যা বলল বিএনপি
  • নির্বাচনের স্পষ্ট রোডম্যাপ জানতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
  • বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্নের জবাবে যা বলল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর
  • আজ ঢাকায় আসছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দুই কর্মকর্তা 
  • নির্বাচনের বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা চায় বিএনপি