অনেক নাটকীয়তার পর চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করছে পাকিস্তান। যদিও ভারত শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানে খেলতে যেতে রাজি হয়নি, তাদের ম্যাচগুলো খেলা হচ্ছে দুবাইয়ে। তবে পাকিস্তান যেহেতু স্বাগতিক, স্বাভাবিকভাবেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির লোগোতেও আছে তাদের নাম।

কিন্তু কাল বাংলাদেশ–ভারত ম্যাচের সম্প্রচারের সময় লোগোর নিচে ‘পাকিস্তান’ লেখা ছিল না। এক দিন আগে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিউজিল্যান্ড–পাকিস্তান উদ্বোধনী ম্যাচেও নামটি ছিল। তাহলে ভারত–বাংলাদেশ ম্যাচে কেন রাখা হয়নি? বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তোলা স্বাভাবিকই।

ওপরের ছবিটি পাকিস্তান–নিউজিল্যান্ড ম্যাচের, যেখানে লোগোর নিচে পাকিস্তান লেখা আছে। নিচের ছবিটি বাংলাদেশ–ভারত ম্যাচের, যেখানে লোগোর নিচে পাকিস্তান লেখা নেই.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জিনদের আহার্য

মহানবী (সা.) একবার তার সাহাবি আবু হুরায়রা (রা.)-কে বললেন কিছু পাথর নিয়ে আসতে। তবে হাড় বা গোবর আনতে নিষেধ করলেন। আবু হুরায়রা (রা.) কাপড়ে করে কিছু পাথর এনে সেগুলো নবীজি (সা.)-এর পাশে রেখে চলে গেলেন। নবীজি (সা.) কাজ সেরে ফিরে আসার পর আবু হুরাইরা জিজ্ঞেস করলেন, আল্লাহর রাসুল, হাড় ও গোবরে সমস্যা কী? তিনি উত্তরে বললেন, সেগুলো জিনদের খাবার। নাসিবিন শহরে (সিরিয়া ও ইরাকের মধ্যে আলজাযিরার একটি নগরী) জিনদের একটি প্রতিনিধি দল এসেছিল। তারা সবাই খুব ভালো জিন। আমার কাছে খাবার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছিল। আমি আল্লাহর কাছে তাদের জন্য দোয়া করি। তাই তারা যে হাড় বা গোবরের পাশ দিয়ে যাবে, তাতেই নিজেদের জন্য খাবার খুঁজে পাবে। (বুখারি, হাদিস: ৩,৫৭৮)

আরও পড়ুনইবলিস কি জিন নাকি ফেরেশতা১৬ মার্চ ২০২৫

তাই কেউ যদি বিসমিল্লাহ বলে খাবার খায় এবং হাড় থেকে মাংস খাওয়ার পর নাপাক স্থানে না ফেলে, মুমিন জিনেরা সেই হাড় হাতে নিলে তাতে গোশত ফিরে আসবে। (তিরমিজি, হাদিস: ৩,২৫৮)

আর দুষ্ট জিন ও শয়তানরা খায় এমন খাবার, যাতে আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা হয় না। যেসব খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা হয়, সেগুলো তারা ছুঁয়েও দেখে না।

গোবরে জিনদের পশুদের জন্য খাবার জমা হয়। তার মানে জিনদের পোষা প্রাণী আছে এবং তারা তাতে আরোহণ করে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘গোবর বা হাড় নাপাকি পরিষ্কারের কাজে ব্যবহার করো না। কারণ এগুলো তোমাদের ভাই জিনদের খাবার।’ (তিরমিজি, হাদিস: ১৮)

আরও পড়ুনকোরআন শুনে একদল জিন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন০৬ আগস্ট ২০২৩

সম্পর্কিত নিবন্ধ