অপারেশন ডেভিল হান্ট: ১৩ দিনে গ্রেপ্তার ৭৩১০
Published: 21st, February 2025 GMT
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে মোট ১ হাজার ৬৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে অপারেশন ডেভিল হান্টে ৪৬১ জন এবং অন্য মামলা ও ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ১৮৯ জনকে। এ নিয়ে অপারেশন ডেভিল হান্টে মোট ৭ হাজার ৩১০ জন গ্রেপ্তার হয়েছে।
শুক্রবার বিকেলে পুলিশের সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে তাদের গ্রেপ্তারের সময়ে একটি দেশীয় পিস্তল, ছয় রাউন্ড গুলি, দুটি দেশীয় তৈরি দোনলা বন্দুক (এলজি), একটি দেশীয় তৈরি শুটার গান ও একটি সামুরাই উদ্ধার করা হয়েছে।
এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ হামলার ফলে বেশ কয়েকজন হতাহত হন, যাদের একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার নাম কাশেম খান।
হামলার ঘটনার পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী ও অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের সিদ্ধান্ত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে অপারেশন ডেভিল হান্ট নামে বিশেষ অভিযান শুরু হয়।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, এই অভিযান চলমান থাকবে এবং অপরাধীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হবে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ১৩ দিনে গ্রেপ্তার ৭৩১০
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে মোট ১ হাজার ৬৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে অপারেশন ডেভিল হান্টে ৪৬১ জন এবং অন্য মামলা ও ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ১৮৯ জনকে। এ নিয়ে অপারেশন ডেভিল হান্টে মোট ৭ হাজার ৩১০ জন গ্রেপ্তার হয়েছে।
শুক্রবার বিকেলে পুলিশের সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে তাদের গ্রেপ্তারের সময়ে একটি দেশীয় পিস্তল, ছয় রাউন্ড গুলি, দুটি দেশীয় তৈরি দোনলা বন্দুক (এলজি), একটি দেশীয় তৈরি শুটার গান ও একটি সামুরাই উদ্ধার করা হয়েছে।
এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ হামলার ফলে বেশ কয়েকজন হতাহত হন, যাদের একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার নাম কাশেম খান।
হামলার ঘটনার পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী ও অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের সিদ্ধান্ত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে অপারেশন ডেভিল হান্ট নামে বিশেষ অভিযান শুরু হয়।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, এই অভিযান চলমান থাকবে এবং অপরাধীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হবে।