প্রথমে জানা গিয়েছিল, লিওনেল মেসির কাছে তাঁর জার্সি চেয়েছিলেন রেফারি। কিন্তু পরে জানা গেছে, ইন্টার মায়ামি তারকার জার্সি নয়, অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন রেফারি মার্কো আন্তনিও ওরতিজ নাভা। এমনিতে ব্যাপারটা কিছুই না মনে হতেই পারে। তবে কনফেডারেশনসের বিধিমালায় ম্যাচ অফিশিয়ালদের জন্য যে আচরণবিধি, রেফারি মার্কো আন্তনিও সেটা ভেঙেছেন বলে মনে করছে কনক্যাকাফ কর্তৃপক্ষ। আর তাই শাস্তি দেওয়া হয়েছে মেক্সিকান এ রেফারিকে। তবে কী শাস্তি দেওয়া হয়েছে, তা জানায়নি কনক্যাকাফ কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুনবরফঠান্ডায় ফুটবল: একটি ‘মেসি–পদ্ধতি’ ২ ঘণ্টা আগে

কানসাস সিটির চিলড্রেন মার্কি পার্কে গতকাল কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপে রাউন্ড ওয়ানের প্রথম লেগে স্পোর্টিং কানসাস সিটিকে ১-০ গোলে হারিয়েছে মায়ামি। গোলটি করেন মায়ামির আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি মেসি। ইএসপিএন শুরুতে জানিয়েছিল, ম্যাচ শেষে মেসির কাছে তাঁর জার্সি চেয়েছেন রেফারি মার্কো আন্তনিও। তীব্র ঠান্ডার ভেতরে মেসি মাঠে জার্সি না খুলে ড্রেসিংরুমে গিয়ে সেটা রেফারির হাতে তুলে দেন। পরে জানা গেছে এবং ইএসপিএনও অন্য এক প্রতিবেদনে জানায়, পরিবারের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন এক সদস্যের জন্য মেসির জার্সি নয়, তাঁর অটোগ্রাফ চেয়েছিলেন মার্কো আন্তনিও। আর এতেই তিনি কনক্যাকাফ অফিশিয়ালদের আচরণবিধি ভাঙার অভিযোগে দুষ্ট হয়েছেন।

মেক্সিকান রেফারি মার্কো আন্তনিও ওরতিজ নাভা.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কনক য ক ফ

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব

কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার

স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।

জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।

জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ