যেকোনো পোশাকেই মানানসই জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। দারুণ সব ফ্যাশন সেন্স নিয়ে নিয়মিতই ভক্তদের মুগ্ধ করেন তিনি। এবারও যেন তার ব্যতিক্রম হলো না।

সবুজ ব্লাউজের সঙ্গে লাল বেনারসির চমৎকার এক কম্বিনেশনে ধরা দিলেন তিনি। সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী গয়না আর হাতে ছিল ধূপ-ধোঁয়ার আয়োজন। ছবি: ফেসবুক

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চার ছবির কোলাজে মোট ১১টি ছবি পোস্ট করেন জয়া। ছবি: ফেসবুক

ছবিতে দেখা যায়, একটি নদীর পাড়ে অভিনেত্রী। সিঁড়ির পাড়ে আবির ফেলে পা দিয়ে নাড়ছেন, নদীর পানিতেও ডুবিয়েছেন তিনি। ছবি: ফেসবুক

ছবিগুলোর ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমি রক্তাক্ত, আমি ব্যথিত; তুমি আমাকে দেখো, ইচ্ছে না করলে দেখবে না। ছবি: ফেসবুক

জয়াকে এমন অবতারে দেখে অনুরাগীদের হরেক রকম মন্তব্য ভেসে আসছে। ছবি: ফেসবুক

কেউ বলছেন, ‘আমার দেখা সেরা সুন্দরী।’ কেউ লিখেছেন, ‘সেই ছোটবেলা থেকে দেখছি, একই রকমের আছেন জয়া আহসান।’ কারো মন্তব্য, ‘১৬ বছরি কন্যা মনে হইতেছে।’ ছবি: ফেসবুক
 দুই বাংলার দর্শকপ্রিয় অভিনয়শিল্পী জয়া আহসান এখন নেদারল্যান্ডসে আছেন। সেখানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে রটারড্যাম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। ছবি: ফেসবুক

জয়া আহসান অভিনীত কলকাতার সিনেমা ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’ এই উৎসবে মূল প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে। ছবি: ফেসবুক

নেদারল্যান্ডস থেকে জয়া আহসান গণমাধ্যমকে বলেন, অনেক দর্শক পুতুল নাচের ইতিকথা দেখেছেন। এখানকার দর্শক পুতুল নাচের ইতিকথা পছন্দ করেছেন। প্রচুর প্রশংসা পেয়েছি। ছবি: ফেসবুক

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ সব ক আহস ন

এছাড়াও পড়ুন:

শেকৃবিতে শিবিরের প্রকাশনা উৎসব বন্ধের নির্দেশ

রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) ছাত্রশিবির আয়োজিত দুই দিনব্যাপী প্রকাশনা উৎসব বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ বুধবার থেকে শুরু হওয়া এই উৎসব বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও ২১ শে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে প্রশাসনের প্রস্তুতির কারণ দেখিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আশাবুল হক।

জানা যায়, পূর্বঘোষিত ১৯-২০ ফেব্রুয়ারি এ দুইদিনের অনুষ্ঠানে প্রথম দিন শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয় দিনের জন্য অপেক্ষা না করে স্টলগুলো তুলে দিতে বলে প্রশাসন। অন্যথায় স্টল ভেঙে ক্লিন করে দেওয়ার কথাও উল্লেখ করা হয়। বুধবার বিকাল ৫টার দিকে অনুষ্ঠানে এসে এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক, প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টর।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আশাবুল হক বলেন, বাধা দেওয়া হয়নি বরং আমরা আয়োজকদের অনুরোধ করেছি যেন তারা অনুষ্ঠানটি সংক্ষিপ্ত করে এবং আজকের মধ্যেই শেষ করে। দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি ও ২১ ফেব্রুয়ারির প্রস্তুতির বিষয় বিবেচনায় নিয়েই প্রশাসন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা না শুনলে পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে।

তবে আয়োজক ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, প্রকাশনা উৎসবটি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজন করা হচ্ছিল এবং এতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার সম্ভাবনা ছিল না। 

এদিকে, সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া মিশ্র। অনেকেই প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানালেও অনেকে এর বিরোধিতা করছেন। প্রকাশনা উৎসবে আগত এক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা এখানে কেবলমাত্র বই দেখতে ও কিনতে এসেছি। এটা তো কোনো রাজনৈতিক অনুষ্ঠান নয়, তাহলে কেন এটি বন্ধ করা হবে? বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন চিন্তার বিকাশ হওয়া উচিত, কিন্তু বারবার এভাবে বাধা দেওয়া হলে আমাদের জুলাইয়ের উদ্দেশ্য ব্যহত হয়।

এ নিয়ে শেকৃবি ছাত্র শিবিরের সভাপতি আবুল হাসান বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের জন্য একটি প্রকাশনা উৎসব করেছি। যা আমরা দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পনা করেছি এবং প্রশাসনের মৌন সম্মতিতে করেছি। ২১ ফেব্রুয়ারি আয়োজন বিবেচনায় রেখে আমরা অনুষ্ঠানটি শহিদ মিনারের পাশে থেকে সরে টিএসসির সামনে আনি। পাশাপাশি রাত ৮ টার মধ্যে সব কার্যক্রম শেষসহ স্থানটি আগের মতো পরিচ্ছন্ন করে রাখারও কথা দিয়েছি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সেন্ট গ্রেগরিজ স্কুলে বিজ্ঞান উৎসব
  • বরগুনায় বর্ণমালা উৎসব
  • ‘এমন উৎসব আরও বেশি হওয়া উচিত’
  • চাটমোহরে দুই দিনব্যাপী কবিতা উৎসব শুরু
  • ওয়ালটন পণ্য কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ
  • ‘জীবনজালের এপার-ওপার’-এ কিংবদন্তি লিনুর গল্প
  • কক্সবাজার সৈকতে কাল শুরু হচ্ছে ২১ জাতিগোষ্ঠীর উৎসব
  • শুরু হলো সিনে ক্যারাভান চলচ্চিত্র উৎসব
  • শেকৃবিতে শিবিরের প্রকাশনা উৎসব বন্ধের নির্দেশ