প্রতিবছর সারা দুনিয়ায় নানা ধরনের সিনেমা হয়। তবে সবচেয়ে ব্যবসাসফল সিনেমার তালিকা ঘাঁটতে বসলে সেরা দশে ফ্যান্টাসি আর সুপারহিরো সিনেমার প্রাধান্য। এর মধ্যে একজন নির্মাতাকে চাইলে আপনি জাদুকরও বলতে পারেন। কারণ, সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল ১০ সিনেমার তালিকার তাঁর পরিচালিত সিনেমাই তিনটি! দেখে নেওয়া যাক সবচেয়ে বেশি ব্যবসা করা ১০ সিনেমা কোনগুলো।

‘দ্য লায়ন কিং’

২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া অ্যানিমেশন সিনেমাটি আছে তালিকার দশে। জন ফ্যাভেরু পরিচালিত এ সিনেমাটি ১৯৯৪ সালে মুক্তি পাওয়া একই নামের সিনেমার রিমেক। ২০১৬ সালে ডিজনির আরেকটি রিমেক ‘দ্য জঙ্গল বুক’ বিপুল ব্যবসা করে, সে সাফল্যের হাত ধরেই তৈরি হয় এ সিনেমা। তবে মুক্তির আগে কম মানুষই অনুমান করেছিলেন সিনেমাটি এতটা ব্যবসা করবে। ২৫০ মিলিয়ন ডলার বাজেটের সিনেমাটি বক্স অফিসে ১ দশমিক ৬৫৭ বিলিয়ন ডলার আয় করে! গ্র্যাফিকস, আবহ সংগীত, গল্পে আবেগের ছোঁয়া মিলিয়ে সিনেমাটি চলচ্চিত্রপ্রেমীদের মনে জায়গা করে নেয়।

২৫০ মিলিয়ন ডলার বাজেটের সিনেমাটি বক্স অফিসে ১ দশমিক ৬৫৭ বিলিয়ন ডলার আয় করে!.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব যবস সবচ য়

এছাড়াও পড়ুন:

‘চাঁদ শুধু বাংলাদেশ বা সৌদি আরবের জন্য ওঠে না’ 

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রাজশাহীর পুঠিয়া পৌরসভার কৃষ্ণপুরে একটি মসজিদে একদিন আগেই ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদের নামাজের ইমাম রহিম গাজী বলেছেন, চাঁদ শুধু বাংলাদেশ বা সৌদি আরবের জন্য ওঠে না। পৃথিবী অনেক বড়ো, তাই বিভিন্ন দেশ থেকে আমরা একই সময়ে চাঁদ দেখতে পাই না।  

রবিবার সকাল সাড়ে ৮টায় কৃষ্ণপুর মুসলিম জামে মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

নামাজে ইমামতি করেন ইমাম রহিম গাজী। নামাজে উপস্থিত ছিলেন ১৯ জন মুসল্লি। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ জন, নারী ৩ জন। নারীরা আলাদাভাবে মসজিদে ঈদের নামাজে শরিক হন।

ইমাম রহিম গাজী বলেন, ‘‘মানুষ মনে করে সৌদি আরবে ঈদ হচ্ছে তাই আমাদের এই স্থানেও ঈদ হচ্ছে। আসলে ব্যাপারটা তা না। চাঁদ কিন্তু একটাই। চাঁদ শুধু বাংলাদেশ বা সৌদি আরবের জন্য ওঠে না। চাঁদ ওঠে সারা পৃথিবীর জন্য। যেদিন চাঁদ ওঠে সেদিন থেকেই রমজান মাস শুরু হয়। পৃথিবীর পরিসীমা যেহেতু অনেক বড়ো, তাই বিভিন্ন দেশ থেকে আমরা চাঁদ দেখতে পাই না। সেটা আমাদের ব্যর্থতা। সৌদি আরব পৃথিবীর মূল কেন্দ্র। সে কারণে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ পালন করা হয়।’’

তিনি আরো বলেন, ‘‘আমরা ঈদ পালন করে আসছি ৮ থেকে ১০ বছর আগে থেকে। আগে মুসল্লি কম থাকায় আমরা নিজ বাড়িতেই নামাজ আদায় করতাম। বর্তমানে মুসল্লির সংখ্যা বেশি হওয়ায় কয়েক বছর হলো কৃষ্ণপুর মুসলিম মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করা হচ্ছে।’’

কেয়া//

সম্পর্কিত নিবন্ধ