পাকিস্তান অন্তত ৩০ লাখ আফগান শরণার্থীকে শিগগির বিতাড়িত এবং দ্রুত গণবহিষ্কারের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন তালেবান কূটনীতিকরা।  

বুধবার ইসলামাবাদে তালেবান দূতাবাস এক বিবৃতিতে এই তথ্য প্রকাশ করেছে। পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ ও পাশের শহর রাওয়ালপিন্ডিতে পুলিশি অভিযান চলছিল। এ অভিযানে আইনিভাবে বসবাসরত শরণার্থীরাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।  

আফগান কূটনৈতিক মিশন জানায়, পাকিস্তান তার সর্বশেষ শরণার্থী নির্বাসন পরিকল্পনা সম্পর্কে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকারকে অবহিত করেনি। 

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, অদূর ভবিষ্যতে শুধু ইসলামাবাদ ও রাওয়ালপিন্ডি নয়, পুরো দেশ থেকেই সব আফগান শরণার্থীকে বহিষ্কার বা বহিষ্কারের একটি চূড়ান্ত পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। সূত্র: ভয়েস অব আমেরিকা
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আফগ ন স ত ন শরণ র থ আফগ ন

এছাড়াও পড়ুন:

বালু লুট ও সালিশের নামে অন্যায় করতে দেওয়া হবে না: বাবুল

ফরিদপুরের সদরপুরবাসীদের উদ্দেশে কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল বলেছেন, আমি আপনাদের সঙ্গে কমিটমেন্ট করলাম, আমার শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও আমি আপনাদের পাশে থাকব। বালু লুট, সালিশের নামে টাকা হরিলুট, অন্যায়-অত্যাচার-জুলুম করতে দেওয়া হবে না। আমি এখানে জোর করে আসি নাই, দলের সিদ্ধান্তে এসেছি।

শনিবার বিকেলে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার চর বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের জয়বাংলা মাঠে কৃষক দলের আয়োজিত ‘কৃষক সমাবেশে’ এসব কথা বলেন তিনি।

বাবুল বলেন, সদরপুরের সঙ্গে আমার হৃদয়ের সম্পর্ক। সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের পাশেই আমার বাড়ি। আমি রাজনীতি করি আটত্রিশ বছর ধরে। অনেক চড়াই উতরাই করে একটা গেরস্ত মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয়ে ছাত্রদল করে করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আজ এ পর্যন্ত এসেছি।

তিনি বলেন, ১৩৮টি মামলা, রক্ত ঝরাইছি বার বার, কারাগারে গেছি বহুবার। আমি এইখানে বানরের নাচ খেলাইতে আসি নাই।  

সদরপুর উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মো. ফজলুর রহমান বাবুলের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন। 

তিনি বলেন, দলের সিদ্ধান্তে আমি (ফরিদপুর-৪)আপনাদের হাতে শহিদুল ইসলাম বাবুলকে তুলে দিলাম। তিনি আপনার এলাকায় কাজ করবেন।

সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন- বিশেষ অতিথি মহিলা কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ, ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইকবাল হোসেন সেলিম, সদরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি কাজী বদরুজ্জামান বদু, সদরপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক (কমিটি স্থগিত) তরিকুল ইসলাম কবির মোল্যা, সদরপুর উপজেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. আসাদ মৃধা, যুবদল, ছাত্রদলসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ