সাত দিবস ও বিভিন্ন মাসের নফল নামাজ
Published: 21st, February 2025 GMT
শনিবার রাতের ও দিনের নফল নামাজ
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, শনিবার রাতে চার রাকাত নফল নামাজ রয়েছে। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি শনিবার দিন চার রাকাত নফল নামাজ আদায় করবে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা পাঠাবেন, যারা কিয়ামত পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করতে থাকবে এবং কিরামান কাতেবিন তার জন্য শহীদের সওয়াব লিখতে থাকবে; সমুদ্রের ফেনা ও আকাশের তারকা সমান তার গোনাহ থাকলেও তা মাফ করে দেওয়া হবে।
রোববারের নফল নামাজ
হজরত আবু হুরায়রা (রা.
সোমবারের নফল নামাজ
হজরত আবু উমামা (রা.) বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি সোমবার দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করবে, সে অসংখ্য সওয়াবের অধিকারী হবে। হজরত উমর (রা.) বলেন, যে ব্যক্তি সোমবার দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করবে, তার জীবনের সব পাপ মাফ করে দেওয়া হবে।
মঙ্গলবার রাতের ও দিনের নফল নামাজ
হজরত সামুরা ইবনে জুনদুব (রা.) থেকে বর্ণিত, মঙ্গলবার রাতে ছয় রাকাত নফল নামাজ আছে। হজরত আনাস (রা.) বলেন, মঙ্গলবার দিনে ১০ রাকাত নফল নামাজ রয়েছে। হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) বর্ণনা করেন, মঙ্গলবার সূর্য ওঠার পর চার রাকাত নফল নামাজ পড়বে।
বুধবার রাতের ও দিনের নফল নামাজ
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, বুধবার রাতে চার রাকাত নফল নামাজ আছে। হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় চার রাকাত নফল নামাজ পড়বে। হজরত আনাস (রা.) বলেন, বুধবার দিনে চার রাকাত নফল নামাজ রয়েছে।
বৃহস্পতিবারের নফল নামাজ
হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, বৃহস্পতিবার আট রাকাত নফল নামাজ পড়বে। হজরত আনাস (রা.) বলেন, বৃহস্পতিবার আট রাকাত নামাজ রয়েছে।
জুমার রাতের নফল নামাজ
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, শবে জুমুআ বা জুমার রাতে (বৃহস্পতিবার বাদ এশা) দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বে। এই নামাজ বিশেষ ফলপ্রদ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি জুমার রাতে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বে, তার পঠিত প্রতিটি হরফে আলোর জ্যোতি তৈরি হবে। সেই আলো হাশরের দিন তার সামনে সামনে দৌড়াবে। তার আমলনামা ডান হাতে দেওয়া হবে। দোজখ থেকে তাকে নিষ্কৃতি দেওয়া হবে। সে ৭০ জন সগোত্রীয় পাপীর জন্য সুপারিশ করতে পারবে।
শুক্রবারের নফল নামাজ
জুমার দিনে মসজিদে গিয়ে চার রাকাত নফল নামাজ পড়া মুস্তাহাব। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, জুমার দিনে মসজিদে গিয়ে চার রাকাত নফল নামাজ পড়লে ওই নামাজির জান, মাল, সন্তান, পরিজন এবং দুনিয়া ও আখিরাতের সম্পদ আল্লাহ তাআলা অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।
আশুরার নফল নামাজ
আশুরা তথা ১০ মহররমের রাতে ১০০ রাকাত নফল নামাজ পড়তে হয়। আশুরার দিনেও ৮ রাকাত নফল নামাজ রয়েছে। হাদিস শরিফে আছে, যে ব্যক্তি এই নামাজ আদায় করবে, আল্লাহ তাআলা তাকে অসংখ্য সওয়াব দান করবেন এবং পরবর্তী এক বছর তার পরিবারে পর্যাপ্ত রিজিক প্রদান করবেন।
সলাতুর রগায়িব বা পয়লা রজবের নফল নামাজ
হজরত সালমান ফারসি (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রজব মাসের প্রথম তারিখে ১০ রাকাত নফল নামাজ পড়তে হয়। হজরত উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, অতি মহান চারটি রাত; যথা: রজব মাসের প্রথম রাত, শাবান মাসের মধ্য দিবসের রাত (শবে বরাত), শাওয়াল মাসের প্রথম রাত (ঈদুল ফিতর বা রমজানের ঈদের রাত), জিলহজ মাসের দশম রাত (ঈদুল আজহা বা কোরবানি ঈদের রাত)। অন্য বর্ণনায় আছে, রজব মাসের প্রথম তারিখ মাগরিব ও এশার মাঝে দুই দুই রাকাত করে ২০ রাকাত নফল নামাজ পড়বে।
রজব মাসের প্রথম বৃহস্পতিবারের নফল নামাজ
রজব মাসের প্রথম বৃহস্পতিবার রোজা রাখবে এবং প্রথম জুমার রাতে (বৃহস্পতিবার দিবাগত সন্ধ্যায়) মাগরিব ও এশার মাঝে দুই দুই রাকাত করে ১২ রাকাত নফল নামাজ পড়বে।
রজব মাসের প্রথম শুক্রবারের নফল নামাজ
রজব মাসের প্রথম শুক্রবার জোহর ও আসরের মধ্যখানে চার রাকাত বা ১২ রাকাত নফল নামাজ পড়বে।
মধ্য রজবের নফল নামাজ
রজব মাসের ১৫ তারিখে ১০০ রাকাত নফল নামাজ পড়া মুস্তাহাব।
রজব মাসের শেষার্ধের নফল নামাজ
রজব মাসের ১৬ তারিখ থেকে শেষ তারিখ পর্যন্ত প্রতিদিন ৫০ রাকাত নফল নামাজ পড়া মুস্তাহাব।
শবে মিরাজের নফল নামাজ
শবে মিরাজে (রজব মাসের ২৭ তারিখ রাতে) ১২ রাকাত নফল নামাজ পড়া মুস্তাহসান; একে সালাতুল মিরাজ বলে।
শাবান মাসের প্রথম দিনের নফল নামাজ
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, শাবান মাসের প্রথম তারিখে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বে; এর বিনিময়ে আল্লাহ পরকালে জান্নাতে এমন কিছু দান করবেন, যা মানুষের চোখ কখনো দেখেনি, কান কখনো তার বর্ণনা শোনেনি এবং কোনো মানুষের মনে অনুরূপ কল্পনাও হয়নি। এ নামাজের বরকতে তাকে দুনিয়াবি ঝামেলা থেকে নিষ্কৃতি দেওয়া হবে, রিজিক বৃদ্ধি করে দেওয়া হবে এবং হাশরের দিনে কঠিন বিপদ থেকে রক্ষা করা হবে।
শাবান মাসের প্রথম দিনের নফল নামাজ বা সালাতুল খায়ের নফল নামাজ
হজরত আনাস (রা.) থেকে এবং আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে মুজাহিদ (র.) বর্ণনা করেন, শাবান মাসের মধ্যরাতে (শবে বরাতে) ১০০ রাকাত নফল নামাজ রয়েছে। এই নামাজ দুই রাকাত করে পড়তে হয়।
২৭ শাবানের নফল নামাজ
হজরত ওয়াসিলা ইবনে আসকা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, ২৭ শাবান রাতে চার রাকাত নফল নামাজ রয়েছে।
রমজান মাসের বিভিন্ন তারিখের নফল নামাজ
রমজান মাসের ১০ তারিখ রাতে চার রাকাত নফল নামাজ; ১৫ রজমানের রাতে চার রাকাত; ২০ রমজানের রাতে দুই রাকাত বিশেষ নফল নামাজ পড়া উত্তম।
শবে কদরের নফল নামাজ
রমজান মাসের ২৭ তারিখ রাতে (শবে কদরে) নফল নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি কদরের রাতে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বে, আল্লাহ তার ও তার পিতা-মাতার গোনাহ মাফ করে দেবেন। ফেরেশতাদের তার জান্নাতে গাছ লাগানোর জন্য পাঠাবেন; বেহেশতে প্রাসাদ নির্মাণ করবেন; তথায় চার প্রকার নদী প্রবাহিত করার আদেশ দেবেন। এই ব্যক্তি মৃত্যুর আগে দুনিয়াতে থেকেই এসব স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করে যাওয়ার সৌভাগ্য লাভ করবে।
শেষ রমজানের নফল নামাজ
রমজান মাসের ৩০ তারিখ রাতে ১২ রাকাত নফল নামাজ রয়েছে।
ঈদুল ফিতরের রাতের ও দিনের নফল নামাজ
শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখ ঈদুল ফিতর বা রমজানের ঈদ। এই রাতে ১০ রাকাত নফল নামাজ পড়তে হয়। ঈদুল ফিতরের দিনে ঈদের নামাজ থেকে ফেরার পর চার রাকাত নফল নামাজ পড়তে হয়।
শাওয়াল মাসের নফল নামাজ
হজরত আবদুল কাদির জিলানী (রহ.) হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি শাওয়াল মাসে (দিনে বা রাতে) আট রাকাত নফল নামাজ পড়বে, আল্লাহ তার অন্তরে জ্ঞান ও প্রজ্ঞার ধারা প্রবাহিত করে দেবেন। তাকে ক্ষমা করে দেবেন এবং ওই অবস্থায় সে মারা গেলে শহীদি মর্যাদা লাভ করবে। তাকে ঋণমুক্ত করা হবে, তার উদ্দেশ্য পূর্ণ হবে, জান্নাতে বাগান লাভ করবে।
জিলহজ মাসের নফল নামাজ
৯ জিলহজ (৮ জিলহজ দিবাগত রাত) আরাফাতের রাতে ১০০ রাকাত নফল নামাজ পড়া অতি উত্তম।
মুফতি মাওলানা শাঈখ মুহাম্মাদ উছমান গনী: যুগ্ম মহাসচিব: বাংলাদেশ জাতীয় ইমাম সমিতি; সহকারী অধ্যাপক: আহ্ছানিয়া ইনস্টিটিউট অব সুফিজম।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র র ত র ও দ ন র নফল ন ম ম স র প রথম ত র খ দ ন র নফল ন ম জ ব র র নফল ন ম রমজ ন ম স র আল ল হ ত রমজ ন র বর ণ ত ক ত কর র জন য গলব র করব ন আবদ ল
এছাড়াও পড়ুন:
ঋণ থেকে মুক্তির জন্য যে আমল করবেন
আর্থিক দুরবস্থায় পড়লে মানুষ ঋণ নিতে বাধ্য হয়। ঋণের টাকায় প্রয়োজন পূরণের চেষ্টা করে। তবে সাধ্যের বাইরে ঋণ দেওয়া-নেওয়া দুটিই ইসলাম নিষেধ করেছে। কারণ, তাতে সময়মতো ঋণ পরিশোধের সম্ভাবনা কমে যায়। এর ফলে ঋণদাতাকে যেমন হতাশাগ্রস্ত হয়, ঋণগ্রহীতার আত্মমর্যাদাও ক্ষতির শিকার হয়।
মহানবী (সা.) আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন যাতে তিনি ঋণে জড়িয়ে না পড়েন। হজরত আয়েশা (রা.) বলেছেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) নামাজের পরে দোয়া করতেন—হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে গুনাহ ও ঋণ থেকে পানাহ চাচ্ছি। এক প্রশ্নকারী জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসুল, আপনি ঋণ থেকে বেশি পানাহ চান কেন? রাসুল (সা.) জবাব দিলেন, মানুষ ঋণগ্রস্ত হলে মিথ্যা বলে এবং ওয়াদা ভঙ্গ করে। (বুখারি, হাদিস: ২,৩৯৭)
হাদিসে ঋণ থেকে মুক্তির আরও কয়েকটি দোয়া রয়েছে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাজানি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল-আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল-বুখলি ওয়াল-জুবনি, ওয়া আউজুবিকা মিন দ্বালায়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ অর্থাৎ, হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমনপীড়ন থেকে। (বুখারি, হাদিস: ২,৮৯৩)
আরও পড়ুনবদলে দিতে পারে জীবনে চলার ধরন সুরা লোকমানের উপদেশগুলো০৯ জানুয়ারি ২০২৪রাসুলুল্লাহ (সা.) বলতেন, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল কাসালি, ওয়াল হারামি, ওয়াল মাছামি, ওয়াল মাগরামি।’ হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে অলসতা, অধিক বার্ধক্য, গুনাহ এবং ঋণ হতে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (বুখারি, হাদিস: ৬,০০৭)
হজরত আনাস (রা.)–এর বরাতে একটি হাদিস জানা যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) পড়তেন, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাজানি, ওয়াল আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়াল বুখলি ওয়াল-জুবনি, ওয়া দ্বালায়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ অর্থাৎ, হে আল্লাহ, নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমনপীড়ন থেকে। (বুখারি, হাদিস: ২৮৯৩)
একজন বিশ্বাসী লোকের কাছে ঋণের বোঝার চেয়ে ভারি কিছু নেই। কারণ, ঋণ বান্দার হক। ক্ষমা না পেলে ঋণ থেকে মুক্তির কোনো উপায় নেই। তাই কেউ ঋণ মাফ করে দিলে ওই ব্যক্তির জন্য আখিরাতে অনেক বড় পুরস্কারের ঘোষণা এসেছে হাদিসে।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আবু রবিআ আল-মাখযুমি (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবী করিম (সা.) হুনাইন যুদ্ধের সময় তাঁর কাছ থেকে ৩০ বা ৪০ হাজার দিরহাম ঋণ নিয়েছিলেন। নবী (সা.) যুদ্ধ থেকে ফিরে এসে তাঁর পাওনা পরিশোধ করেন। এরপর নবী করিম (সা.) তাঁকে দোয়া করে বললেন, ‘আল্লাহ–তাআলা তোমাকে তোমার পরিবার ও সম্পদে বরকত দান করুন। নিশ্চয়ই ঋণের প্রতিদান হলো, তা পরিশোধ করা ও প্রশংসা করা।’ (ইবনে মাজাহ, মুসনাদে আহমদ)
আরও পড়ুনআবু জাহেলের মা ছিলেন সাহাবি০১ নভেম্বর ২০২৩একবার এক লোক ঋণ পরিশোধের জন্য ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.)–এর কাছে কিছু সাহায্য চাইলেন। আলী (রা.) তাঁকে বললেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে কয়েকটি শব্দ শিখিয়ে দিয়েছিলেন, আমি কি তোমাকে সেটা শিখিয়ে দেব? সেটা পড়লে আল্লাহ তোমার ঋণমুক্তির দায়িত্ব নেবেন। তোমার ঋণ যদি পর্বতপ্রমাণ হয়, তাহলেও।’ এরপর আলী (রা.) ওই ব্যক্তিকে কথাগুলো শিখিয়ে দিলেন, ‘আল্লাহুম্মাক ফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা, ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।’ অর্থাৎ, হে আল্লাহ, হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট করো। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারও মুখাপেক্ষী কোরো না এবং তোমার অনুগ্রহ দিয়ে আমাকে সচ্ছলতা দান করো। (তিরমিজি, হাদিস: ৩,৫৬৩; মুসনাদে আহমদ: ১,৩২১)
আরও পড়ুনআত্মীয়তা ভাঙতে রাসুল (সা.)–এর সতর্কতা১৯ জুন ২০২৩