আড়াইহাজারে রমজানকে সামনে রেখে যানজট নিরসনে ফুটপাত ও সড়কে হকার উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন ও  রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর থেকে শুরু হয়ে বিকেল পর্যন্ত এই উচ্ছেদ অভিযান চলে।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ সাজ্জাত  হোসেন। এসময় অর্ধশতাধিক হকারদের সড়ক থেকে উচ্ছেদ করে অন্যত্র সরে যাওয়ার জন্য সময় বেঁধে দেন তারা। অভিযানে আরও অংশগ্রহণ করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ  নঈম উদ্দিন, আড়াইহাজার থানা পুলিশ ও আনসার সদস্য।  

অভিযানে রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইউসুফ আলী ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমেদ, সাবেক ভিপি কবির হোসেন, আড়াইহাজার পৌর বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ লিটন, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন ডালিম, আড়াইহাজার থানা দক্ষিণ  জামায়াতে ইসলামীর আমীর হাদিউল ইসলাম।

এ সময় অর্ধশতাধিক দোকানীকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে সকল অবৈধ স্থাপনা প্রদান করা হয়। অভিযানকে স্বাগত জানান সাধারণ মানুষ। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

স্মৃতিসৌধে লাল পতাকা হাতে আ.লীগের পক্ষে মিছিল, আটক ৩

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে লাল পতাকা হাতে একদল লোক আওয়ামী লীগের পক্ষে মিছিল করেছেন। এসময় উপস্থিত জনতা তাদের ধাওয়া দেয় এবং কয়েক জনকে মারধর করে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে আটক করে। 

বুধবার (২৬ মার্চ) সকাল ১১টার দিকে স্মৃতিসৌধের শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে ফিরে যাওয়ার সময় মিছিল করেন তারা। 

হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় ঢাকা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহিনুর কবির জানান, আনুমানিক সকাল ১১টার সময় ৫/৬ জন জাতীয় স্মৃতি সৌধে উস্কানিমূলক স্লোগান দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেন। এমন অভিযোগে তাদের আশুলিয়া থানা পুলিশ আটক করে। 

আরো পড়ুন:

মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় পর্বের লড়াই চলমান: বজলুর রশীদ

শ্রদ্ধার ফুলে সিক্ত স্মৃতিসৌধের বেদি

আটককৃতরা হলেন- মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা (৪৭), মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম (৫০), আশুলিয়ার কলমা এলাকার মো. সোহেল পারভেজ (৪১)।

প্রত্যাক্ষদর্শীরা জানান, লাল পতাকা হাতে অন্তত ৫০ জন লোক সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছিলেন। এ সময় স্থানীয় জনতা তাদের ধাওয়া দিয়ে কয়েকজনকে মারধর করেন। একপর্যায়ে পুলিশ এসে তিনজনকে আটক করে আশুলিয়া থানায় নিয়ে যায়।

আটকের পর পুলিশের গাড়িতে অবস্থানকালে আটককৃতদের একজন বলেন, ‍“আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। জাতীয় স্মৃতিসৌধ মুক্তিযুদ্ধের অবদান। তাই শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলাম।”

ঢাকা/সাব্বির/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ