টেলিলিশন নাটকে হুমায়ূন আহমেদের অন্যতম সফল সৃষ্টি ‘তারা তিনজন’। ডা. এজাজুল ইসলাম (এজাজ), ফারুক আহমেদ ও স্বাধীন খসরুকে নিয়ে অনেকগুলো নাটক রচনা ও নির্মাণ করেছেন তিনি। যার সবগুলোই পেয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা। ১১ বছর পর সেই আইকনিক তিন চরিত্র আবার ফিরে আসছে পর্দায়।
ডা.এজাজ, ফারুক আহমেদ ও স্বাধীন খসরুকে নিয়ে ‘ওরা তিনজন’ নামের একটি কন্টেন্ট বানিয়েছেন হুমায়ূন আহমেদের ছেলে নুহাশ হুমায়ূন। এরই মধ্যে তাদের নিয়ে গাজীপুরের বিভিন্ন লোকেশনে শুটিং সম্পন্ন হয়েছে বলে নির্মাতা সূত্র জানিয়েছে।
জানা গেছে, কনটেন্টটি কোনো ইউটিউব চ্যানেলে নয়; স্ট্রিমিং হবে দেশের জনপ্রিয় একটি ওটিটিতে।
কাজটির জন্য লন্ডন থেকে সম্প্রতি দেশে এসেছেন স্বাধীন খসরু। যিনি ডা.
তবে নতুন এই প্রজেক্ট নিয়ে কারও কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। দ্রুতই বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যে আসবেন নির্মাতা ও তিন অভিনেতা।
‘তারা তিনজন’ ছাড়াও তাদের জনপ্রিয় নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে- ‘তারা তিনজন টি-মাস্টার’, ‘তারা তিনজন ঝামেলায় আছে’, ‘তারা তিনজন হে পৃথিবী বিদায়’, ‘তারা তিনজন ফুচকা বিলাস’, ‘ভাইরাস’, ‘আমরা জেগে আছি’, ‘আবারো তিনজন’, ‘আমরা তিনজন’, ‘উড়ে যায় বকপক্ষী’। এসব নাটকগুলো রচনা করেছিলেন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ। এবার ছেলের নুহাশের পালা।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ র ক আহম দ জনপ র য় আহম দ ত নজন
এছাড়াও পড়ুন:
ঈদে দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তৎপর আনসার
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নিরাপদ ঈদযাত্রা নিশ্চিত করা এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে প্রস্তুত রয়েছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। পার্বত্য অঞ্চলে ১৬টি আনসার ব্যাটালিয়নসহ সারাদেশে ৪২টি ব্যাটালিয়নের প্রতিটিতে ১ প্লাটুন করে ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। আনসার-ভিডিপি সদর দপ্তরের নির্দেশনায় যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।
মঙ্গলবার আনসার বাহিনীর উপপরিচালক ও গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. আশিকউজ্জামান সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দীর্ঘদিন ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সম্প্রতি দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সুদৃঢ় করতে বাহিনীর পক্ষ থেকে কার্যক্রম বৃদ্ধি করেছে। এছাড়া সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে দেশের প্রায় ৫ হাজার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অন্তত্য ৫৫ হাজার অঙ্গীভূত আনসার সদস্যকে অধিকতর সতর্ক অবস্থায় দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নদীপথে যাত্রীদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২৬ মার্চ থেকে ঈদ পরবর্তী সময়ে দুই দিন পর্যন্ত প্রতিটি লঞ্চে চারজন সাধারণ আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি ২৫ মার্চ থেকে ৮এপ্রিল পর্যন্ত রেলপথে যাত্রীদের নিরাপত্তায় ৬৫০জন সাধারণ আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর বিশেষায়িত ইউনিট আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন (এজিবি) সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া তৃণমূল পর্যায়ে সামাজিক নিরাপত্তা বজায় রাখতে ভিডিপি সদস্যদের সক্রিয় রাখা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে এমন কোনো কর্মকাণ্ড সংঘটিত হলে তারা দ্রুততম সময়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।