‘তোমায় নিয়ে লিখি কবিতা, লিখে যাই কত গান, আমার হয়ে থেকো পাশে, ভুলে সব অভিমান’- এমন কথামালায় একটি রোমান্টিক গানে কণ্ঠ দিয়েছেন ক্লোজআপ ওয়ান তারকা সঙ্গীতশিল্পী মেজবাহ বাপ্পী ও প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাস। সম্প্রতি বাংলাদেশ বেতার ঢাকা কেন্দ্রে গানটি রেকর্ড করা হয়েছে।

মো. তাজুল ইসলাম সোহাগের (সোহাগ রেজা) লেখা গানটির সুর-সংগীতের পরিচালনা করেছেন আলমগীর হায়াত রুমন।

নতুন গান প্রসঙ্গে প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাস বলেন, ‘বহুদিন পরে চমৎকার কথামালা ও সুরে গান করতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছে। অন্যরকম অনুভূতি গানটি করেছি। মিক্সড মাস্টারিংয়ের পর গানটি শ্রোতাদের মনে স্থান করে নেবে।’

মেজবাহ বাপ্পীর কথায়, ‘আমি সর্বদা একটু ভিন্ন ধরনের মৌলিক গান গাইতে পছন্দ করি, যেটি মানুষের হৃদয়কে যাদুর মতো আকৃষ্ট করবে। তেমনই একটি গান।’

সোহাগ রেজা বলেন, ‘শ্রোতাদের আন্তরিক অনুপ্রেরণা ও সমর্থন পেলে পছন্দসই অসংখ্য গান লেখার কাজ চালিয়ে যাওয়ার আগ্রহ বহুগুণ বেড়ে যায়। আমার লেখা গান শ্রোতাদের মনে যদি ভালোলাগার স্থান করে নিতে পারে তবেই শ্রম সার্থক হবে। আশাকরি নতুন গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধে ময়মনসিংহে শিক্ষার্থীদের প্রার্থনা

ময়মনসিংহের স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনে চলমান গণহত্যা বন্ধের জন্য প্রার্থনা করেছে। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সকালে নগরীর আবুল মনসুর সড়কে রোভার ভবনে জেলা তথ্য অফিস আয়োজিত ‘২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভায়’ অংশ নেওয়া অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আয়োজক ও অতিথিবর্গের সাথে এ দোয়ায় অংশ নেয়।

এ সময় একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যার শিকার ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে এক মিনিট নীরবতা পালন ও পৃথিবীতে চলমান সকল যুদ্ধ, গণহত্যা বন্ধ ও বিশ্বশান্তি কামনা করে তারা।

ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল নিয়ে গঠিত মুক্তিযুদ্ধকালীন ১১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমানের অধীনে লড়াই করা মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল একাত্তরের গণহত্যা ও ময়মনসিংহে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন। জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কবির হোসেন সরদার এ উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে জেলা পরিষদে এ ধরনের আয়োজন করতে তথ্য অফিসকে স্বাগত জানান।

ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অভ ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার নির্বাহী পরিচালক এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার ছোট ভাই বিবেশ চন্দ্র রায় তার একাডেমির পক্ষ থেকে সভায় জহির রায়হানের বিখ্যাত প্রামাণ্যচিত্র ‘স্টপ জেনোসাইড’ প্রদর্শন করেন।

তথ্য অফিসের পরিচালক মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদের সঞ্চালনায় সিনিয়র তথ্য অফিসার শেখ মো. শহীদুল ইসলাম, ফুলবাড়িয়া কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও জেলা রোভার স্কাউটের সহকারী কমিশনার লিয়া আফরোজ, তথ্য অফিসের সহকারী পরিচালক আফসানা ফেরদৌস মিষ্টি আলোচনা সভায় অংশ নেন।

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ