অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির ঢাকাস্থ ১২টি কর্পোরেট শাখার ঋণ আদায় ও ব্যবসায়িক অগ্রগতি বিষয়ে পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভা।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াহিদা বেগম, তাহমিনা আখতার ও মো.

আবুল বাশার।

ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক (রিকভারি) এ কে এম শামীম রেজার সভাপতিত্বে সভায় মহাব্যবস্থাপক (ক্রেডিট) মো. শামছুল আলম, মহাব্যবস্থাপক (ঢাকা সার্কেল-১) এ কে এম ফজলুল হক, মহাব্যবস্থাপক (পিআরডি) রূবানা পারভীন, মহাব্যবস্থাপক (আইডি) শাহীনূর সুলতানাসহ ১২টি কর্পোরেট শাখার প্রধান, ঊর্ধ্বতন নির্বাহী ও সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম শ্রেণীকৃত ঋণ আদায়সহ ২০২৫ সালে ব্যাংকটিকে আরও এগিয়ে নিতে আর্থিক সূচকসমূহের অধিক প্রবৃদ্ধি অর্জন, আমদানি, রপ্তানি, রেমিট্যান্স বৃদ্ধিসহ গ্রাহকদের অধিক সেবা দেওয়ার মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক সুনাম অর্জনের লক্ষ্যে উপস্থিত সবাইকে বিশেষ দিকনির্দেশনা দেন। 

ঢাকা/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সুদমুক্ত ঋণ পাচ্ছেন ইমাম-মুয়াজ্জিনরা

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ পাচ্ছেন ইমাম-মুয়াজ্জিনরা। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমিতে যেসব ইমাম-মুয়াজ্জিন প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তারা ‘ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট’ থেকে এ সহায়তা দেওয়া হবে। এছাড়া আর্থিকভাবে অসচ্ছল ইমাম-মুয়াজ্জিনদেরকেও এ ট্রাস্ট থেকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।
 
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সারাদেশে ৬০০ জন ইমাম-মুয়াজ্জিনকে ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা সুদমুক্ত ঋণ দেওয়া হয়েছে। একই অর্থবছরে ৪ হাজার ৬২০ জন ইমাম-মুয়াজ্জিনকে আর্থিক সহায়তা হিসেবে দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা বিতরণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে ঢাকা জেলার ২৯৫ জনকে ১৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। অবশিষ্ট টাকা নির্বাচিতদের মাঝে বিতরণের কাজ চলছে। ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট হতে এই দুই খাতে মোট ৪ কোটি ১১ লাখ টাকা বিতরণ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, কোনো ইমাম বা মুয়াজ্জিন মারাত্মক দুর্ঘটনা, পঙ্গুত্ব, দুরারোগ্য ব্যাধি ইত্যাদি কারণে অক্ষম হয়ে পড়লে, আকস্মিকভাবেই মৃত্যুবরণ করলে তাকে আর্থিক সহায়তা ও ঋণ প্রদান, তাদের মেধাবী সন্তানদের শিক্ষার জন্য আর্থিক সহায়তা এবং তাদের পরিবারের কল্যাণ সাধনের জন্য ২০০১ সালে এই ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট গঠিত হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ