সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির নবম আসরের দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। একাদশে নেই মাহমুদউল্লাহ ও নাহিদ রানা।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, তাওহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, জাকের আলী অনিক, রিশাদ হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও তানজিম হাসান সাকিব।
ভারত একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুবমান গিল, শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল, ভিরাট কোহলি, হার্ষিত রানা, হার্দিক পান্ডিয়া, আক্সার প্যাটেল, কুলদীপ ইয়াদভ, রবীন্দ্র জাদেজা ও মোহাম্মদ শামি।
উল্লেখ্য, আইসিসি ইভেন্টে ভারতের বিপক্ষে একটিমাত্র জয় রয়েছে বাংলাদেশের। ২০০৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে ভারতকে হারিয়েছিল হাবিবুল বাশারের দল। এরপর গত ১৮ বছরে ভারতের বিপক্ষে বৈশ্বিক আসরে মেন ইন ব্লু’দের বিপক্ষে জিততে পারেনি লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।
এম জি
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
রমজান জুড়ে ৫ জেলায় এস্পায়ার বাংলাদেশের সহায়তা
রমজানে মাস জুড়ে উত্তরবঙ্গের পাঁচটি জেলার বিভিন্ন এতিমখানা ও মাদ্রাসায় ইফতার বিতরণ এবং নিম্নআয়ের পরিবারের জন্য ঈদ বাজার বিতরণ করেছে ইয়ুথ সংগঠন এস্পায়ার বাংলাদেশ। এসব জেলাগুলো হলো- রংপুর, টাঙ্গাইল, গাইবান্ধা, নীলফামারী ও দিনাজপুর।
সংগঠনটির নিজস্ব অর্থায়নে ও পরিকল্পনায় এ উদ্যোগ গত ১২ মার্চ থেকে শুরু হয়। এ সংগঠনের সদস্যরা হাজী মোহম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
রমাদেনের কার্যক্রম সম্পর্কে সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা মো. শাদমান খান বলেন, “২০২০ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমাদের সাধ্য অনুযায়ী সামাজিক কাজ করার চেষ্টা করছি। আমরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হওয়ায় নির্দিষ্ট কোনো ফান্ড নেই। তারপরও এ বছর পাঁচটি জেলায় কার্যক্রম পরিচালনা করতে পেরেছি। সারা বছর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আমাদের উদ্যোগ চালিয়ে যেতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।”
এস্পেয়ার বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং বাংলাদেশের সামাজিক সমস্যার টেকসই সমাধান প্রচারে নিবেদিত। ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাটির লক্ষ্য উদ্ভাবনী, পরিবেশ বান্ধব এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতির মাধ্যমে সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়ন করা।
এস্পেয়ার বাংলাদেশের মতে, টেকসই অনুশীলন দীর্ঘমেয়াদী পরিবেশগত এবং সামাজিক সুস্থতার গ্যারান্টি দেবে, স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করবে এবং সমাজে জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে। কমিউনিটি বেস প্রকল্প এবং কৌশলগত অংশীদারিত্বের মাধ্যমে, বাংলাদেশের নাগরিক এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য দীর্ঘস্থায়ী উপকারী পরিবর্তন আনতে কাজ করছে।
ঢাকা/সংগ্রাম/মেহেদী