নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্যরা শহীদ মিনারে বিশৃঙ্খলা করলে ব্যবস্থা: র্যাব
Published: 20th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে নিষিদ্ধঘোষিত কোনো দল বা সংগঠনের সদস্যরা যেন কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সে বিষয়ে সতর্ক রয়েছে র্যাব।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক এএসপি মুত্তাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ ছাড়া রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা জানাবেন।
একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ অন্যান্য শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
এএসপি মুত্তাজুল ইসলাম আরও জানান, সার্বিকভাবে সব ধরনের ঝুঁকি পর্যালোচনা করে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা এবং স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে র্যাবও ২১ ফেব্রুয়ারির নিরাপত্তা জোরদার করেছে।
২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ইতোমধ্যে জারি করা সব ধরনের আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক নির্দেশনা বাস্তবায়নে র্যাব ফোর্সেস কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
বিএইচ
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
প্রধান উপদেষ্টাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে মোদির চিঠি
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সোমবার (৩১ মার্চ) রাতে প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
শুভেচ্ছা বার্তায় নরেন্দ্র মোদি বলেন, “পবিত্র রমজান মাসের সমাপ্তির প্রাক্কালে, আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে ঈদুল ফিতরের আনন্দময় উৎসব উপলক্ষে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।”
তিনি বলেন, “আমি পবিত্র এই মাসে, ভারতের ২০ কোটি মুসলিম ধর্মাবলম্বী বিশ্বের অন্যান্য দেশের মুসলমান ভাই-বোনদের সঙ্গে রোজা ও ইবাদতে অতিবাহিত করেছি।”
শুভেচ্ছা বার্তায় নরেন্দ্র মোদি আরো বলেন, “ঈদুল ফিতরের এই আনন্দময় মুহূর্ত উদযাপন, আত্মবিশ্লেষণ, কৃতজ্ঞতা ও ঐক্যের প্রতীক। এটি আমাদের করুণা, উদারতা ও সংহতির মূল্যবোধের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়, যা আমাদের জাতিগুলোকে এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের সদস্য হিসেবে আমাদের পরস্পরকে সংযুক্ত করে। এই পবিত্র দিন উপলক্ষে, আমরা সমগ্র বিশ্বের মানুষের শান্তি, সম্প্রীতি, সুস্বাস্থ্য ও সুখ-সমৃদ্ধি কামনা করি। আমাদের দেশগুলোর মধ্যকার বন্ধুত্বের বন্ধন আরও সুদৃঢ় হোক—এই প্রত্যাশা করি।”
ঢাকা/হাসান/ইভা