সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

২৭ তম বিসিএস এর নিয়োগ বঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে দীর্ঘ ১৭ বছর পর নিয়োগ পাচ্ছেন তারা।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

প্রধান বিচারপতি ড.

সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের আপিল বিভাগে বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) নিয়োগবঞ্চিতদের চাকরি ফেরত চেয়ে করা আপিল শুনানি শেষ হয়।

এর আগে, গত বছরের ৭ নভেম্বর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা আপিল শুনবেন, আদেশে বলা হয়। এ সংক্রান্ত রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে করা পৃথক আবেদনের শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ ‘লিভ টু আপিল’ মঞ্জুর করে আদেশ দেন।

ওই বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রেখে ২০১০ সালের ১১ জুলাই আপিল বিভাগ রায় দেন। এ রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে ১৪০ জন পৃথক আবেদন করেন। রিটকারী আইনজীবী জানান, দীর্ঘ ১৬ বছরের আইনি লড়াই কাল শেষ হবে বলে আশাবাদী তারা।

এম জি

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: ব চ রপত ব স এস

এছাড়াও পড়ুন:

আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ দারুল উলুম মাদ্রাসার সবক উদ্বোধন

‎আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ দারুল উলুম মাদ্রাসার সবক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‎বুধবার (১৬ এপ্রিল) বাদ আছর পশ্চিম ভোলাইল জামে মসজিদ এ সবক অনুষ্ঠিত হয়।

‎এতে ‎প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা আজিজুল হক ইসলামাবাদী। 

‎সবক প্রদান ও দোয়া পরিচালনা করেন জামিয়া আরবিয়া দারুল উলুম দেওভোগ মাদরাসার মহা পরিচালক  আল্লামা আবু তাহের জিহাদি। ‎এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন এলাকার মসজিদ কমিটির সদস্য ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ 

আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ দারুল উলুম মাদ্রাসা মজলিসের শুরার সভাপতি মাওলানা ফেরদাউসুর  রহমান তার সভাপতি বক্তব্যে তিনি বলেন, ‎প্রয়াত শিল্পপতি বিশিষ্ট দানবীর ও শিক্ষানুরাগী মরহুম আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ এই মাদ্রাসা ও মসজিদ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন।

‎এবং তিনি আমৃত্য মাদ্রাসার ও সার্বিক তত্ত্বাবধান করে গেছেন। তার স্বপ্ন ছিল তিনি মাদরাসাটিকে জেলার সেরা প্রতিষ্ঠান বানাবেন। ‎আজ দুনিয়াতে তিনি নেই, তাই আমাদের দায়িত্ব হলো তার রেখে যাওয়া প্রতিষ্ঠান দুটোকে ‎সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। ‎তাই এই লক্ষ্যে আমরা মাদ্রাসার দশ তলা ভবনের কাজ অতিসত্বর শুরু করবো।

‎আলহামদুলিল্লাহ  এ প্রতিষ্ঠানের লেখাপড়ার মান খুবই ভালো। লেখাপড়ার ভালো মানের পিছনে।মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মহতামিম মাওলানা তাজুল ইসলাম আব্বাস তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। 

‎যার ফলে লেখাপড়া সুনাম বয়ে আনছেন। প্রতিবছর জাতিয় বোর্ড পরীক্ষায় শতভাগ সফলতার পাশাপাশি সম্মিলিত মেধা তালিকায় স্থান অর্জন করে আসছে। 

‎‎এসময় তিনি এলাকা বাসীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আমি এলাকাবাসীকে বলব সবাই মিলে আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ সাহেবের স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রতিষ্ঠানটিকে নারায়ণগঞ্জের মধ্যে একটি অন্যতম মাদ্রাসা হিসেবে গড়ে তুলি।

যাতে এই প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্ররা হাফেজ-আলেম, মুফতি-মুহাদ্দেস হয়ে দেশ ও জাতির খেদমত করতে পারে। 

‎‎এসময় অনুষ্ঠানে নতুন শিক্ষাবর্ষে এই বছর দুই শতাধিক ছাত্রকে সবক প্রদান করা হয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ