ভারতে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
Published: 20th, February 2025 GMT
ভারতের নাগপুর বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট জরুরি অবতরণ করেছে। ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া ফ্লাইটটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) দুবাই যাচ্ছিল। ফ্লাইটটিতে ৪০৮ আরোহী আছেন।
বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় দ্য হিন্দু।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ঢাকা থেকে দুবাই যাওয়ার পথে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ৩৯৬ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু সদস্য নিয়ে মহারাষ্ট্রের নাগপুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেছে বলে কর্মকর্তারা বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন।
নাগপুর বিমানবন্দরের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে বুধবার মধ্যরাতে ফ্লাইটটি ডাইভার্ট করা হয় এবং পরে জরুরি অবতরণ করে সেটি। যাত্রীদের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আরেকটি ফ্লাইটে উঠিয়ে দেওয়া হবে।
নাগপুর বিমানবন্দরের পরিচালক আবিদ রুহি বলেন, প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে বিমানটি অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে। ফ্লাইটের সব যাত্রীরা নিরাপদে আছেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ ল ইট
এছাড়াও পড়ুন:
৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলো ১৮ কেজির টুনা ফিস
পটুয়াখালীর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র মহিপুর ঘাটে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলো ১৮ কেজির টুনা ফিস। উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে এই ফয়সাল ফিস আড়ত থেকে মাছটি কিনে নিল ফিসভ্যালি নামের একটি প্রতিষ্ঠান।
বঙ্গোপসাগরে শিকার করে আ. সত্তার নামের একজন মাঝি মাছটিকে মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে বিক্রি করতে নিয়ে আসেন। কুয়াকাটা এলাকায় এই প্রথম দেখা মিলল এত বড় টুনা ফিসের।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পরে কুয়াকাটা মেয়র মার্কেট ফিশভ্যালি নামের একটি দোকানে বিক্রির জন্য উঠালে মাছটি দেখতে অনেকেই ভিড় জমান।
কুয়াকাটা এলাকায় এই প্রথম দেখা মিলল এত বড় টুনা ফিসের
ফিশভ্যালি কর্তৃপক্ষ জানায়, বড় মাছ বেশিরভাগ সময়ে তারা কিনে থাকেন। তবে এর আগে ৫-৭ কেজি ওজনের টুনা বিভিন্ন সময়ে ক্রয়-বিক্রয় করলেও এত বড় টুনা আর কখনো তারা দেখেননি এই এলাকায়। আজকে ৮০০ টাকা কেজি দরে ১৪ হাজার ৮০০ টাকায় মাছটি কিনেছেন।
ফিশভ্যালির পরিচালক মো. মতিউর রহমান বলেন, “বড় মাছ দেখে পছন্দ হয়েছে তাই কিনেছি তবে এখানে বিক্রি করতে পারি কিনা জানিনা। আমাদের অনলাইনে এটা দেওয়া আছে, আশা করি ভালো লাভে কাস্টমার পাবো। আর কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের অনেকে ছবি তুলছেন, দাম জিজ্ঞেস করছেন। যদি কেউ পছন্দ করে কম ব্যবসা হলেও বিক্রি করে দিবো।”
এখানের মনির ফিশফ্রাই মার্কেটের স্বত্বাধিকারী মো. মনির হোসেন বলেন, “কুয়াকাটা ফিশ ফ্রাই মার্কেটে আমরা মাসে শতশত পিস এই টুনা ফিস বিক্রি করি, তবে এত বড় টুনা ফিস আমরা এই ১০-১৫ বছরে এলাকায় উঠতে দেখিনি। কখনো জেলেরাও পায়নি, আজকে মাছের খবর শুনে এখন দেখতে আসলাম। তবে মাছটি অনেক সুস্বাদু হবে, এর আগে মাছটি আমরা ডিসকভারি চ্যানেলে দেখতাম।”
কলাপাড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, “এটি বিশ্ব বাজারে অনেক দামি মাছ যা অ্যালবাকোর বা লংফিন টুনা নামেও পরিচিত।”
ঢাকা/ইমরান/টিপু