চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এবার স্বাগতিক দল দুটি বললে কি খুব বেশি ভুল বলা হবে? এক স্বাগতিক দল তো পাকিস্তানই। সংযুক্ত আরব আমিরাতে টুর্নামেন্টের একটা অংশ হলেও অন্য স্বাগতিক কিন্তু আমিরাত দল নয়, অন্য ‘স্বাগতিক’ রোহিত শর্মার ভারত।

ভারতকে রূপক অর্থে স্বাগতিক বলার কারণটা সবারই বুঝতে পারার কথা। রাজনৈতিক কারণে ভারতীয় দল পাকিস্তানে টুর্নামেন্টের কোনো ম্যাচ খেলবে না। গ্রুপের সব ম্যাচ তো বটেই, সেমিফাইনাল ও ফাইনালে উঠলে সেই ম্যাচগুলোও খেলবে নিরপেক্ষ ভেন্যু দুবাইয়ে। অন্য দলগুলোকে পাকিস্তান–দুবাই–পাকিস্তান করে টুর্নামেন্ট খেলতে হবে। বাংলাদেশ দল যেমন আজ দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলে গ্রুপের পরের দুই ম্যাচ খেলতে আগামীকাল চলে যাবে পাকিস্তানে।

দুবাইকে নিরপেক্ষ না বলে ‘তথাকথিত নিরপেক্ষ’ ভেন্যু বলাই ভালো। নিরপেক্ষ কোথায়, এটি এক অর্থে তো ভারতেরই ভেন্যু!

পাকিস্তানে পাকিস্তানের যেকোনো ম্যাচে পাকিস্তানের সমর্থন বেশি থাকবে স্বাভাবিক। কিন্তু পাকিস্তানে খেললে অন্য ম্যাচগুলোতেও ভারতীয় দল যে পরিমাণ সমর্থন পেত; দুবাইয়ে এর চেয়ে অনেক অনেক বেশি তো বটেই, অনেকটা দেশের মতোই সমর্থন পাবে। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের সমর্থনও কম থাকার কথা নয়। তবে ভারতের তুলনায় সেটি নগণ্যই হবে হয়তো।

কাল অনুশীলনে বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ব গত ক

এছাড়াও পড়ুন:

কোনোভাবেই উগ্রপন্থার অবস্থান বাংলাদেশে হবে না: তথ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রপন্থীদের উত্থানের আশঙ্কা করে নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, কোনোভাবেই উগ্রপন্থার অবস্থান বাংলাদেশে হবে না। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুমিল্লা নগরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর রামপুর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মাছুম মিয়ার কবর জিয়ারত এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আরও পড়ুননতুন বাংলাদেশে উগ্রবাদ উত্থানের শঙ্কা, প্রতিবেদনকে বিভ্রান্তিকর বলছে সরকার১৪ ঘণ্টা আগে

তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রূপান্তরের জন্য আমরা যে কাজ করছি, সেটি যেন সাধন করে যেতে পারি এবং নির্বাচনের মাধ্যমে যথাসময়ে আমরা যাতে বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক রূপান্তরে ভূমিকা রাখতে পারি—এটা হচ্ছে আমাদের একমাত্র চাওয়া। কোনোভাবেই উগ্রপন্থার অবস্থান বাংলাদেশে হবে না। আমরা যদি দেখি যে আলোচনা এবং সতর্কতার মাধ্যমে সমাধান হচ্ছে না, তাহলে শিগগিরই কঠোর অবস্থানে যাব। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সুযোগ অনেকেই পেয়েছেন, সুযোগের সদ্ব্যবহার না করে দুর্ব্যবহার করলে আমরা অবশ্যই হার্ডলাইনে যাব।’

নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনের একাংশের স্ক্রিনশট

সম্পর্কিত নিবন্ধ