দর বৃদ্ধির কারণ জানে না তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ
Published: 20th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির কারণ জানে না বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানিয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে ১৯ ফেব্রুয়ারি ডিএসই কোম্পানিটিকে নোটিশ পাঠায়।
এর জবাবে কোম্পানিটি পক্ষ থেকে জানানো হয়, কোনো রকম অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই কোম্পানিটির শেয়ার দর এভাবে বাড়ছে।
এসকেএস
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে বইছে মাঝারি তাপপ্রবাহ, এক দিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা বেড়েছে ২ ডিগ্রি
রাজশাহীতে আজ শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বেলা ৩টায় রাজশাহী আবহাওয়া অফিস এই তাপমাত্রা রেকর্ড করে। আবহাওয়া অফিস বলছে, রাজশাহীতে এটি চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড। আগামী কয়েক দিন এই তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, সবশেষ রাজশাহীতে গত ২১ ও ২২ মার্চ ৮ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। তখন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসে। তারপর ২৩ মার্চ থেকে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজশাহী ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। এক দিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা ২ ডিগ্রির বেশি বেড়ে গেছে। আজ শুক্রবার বেলা ৩টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, কোনো এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মৃদু তাপপ্রবাহ, ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মাঝারি তাপপ্রবাহ, ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি হলে তাকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়। সেই হিসাবে রাজশাহীতে আজ মাঝারি তাপপ্রবাহ চলছে। গতকাল ছিল মৃদু তাপপ্রবাহ।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সহকারী পর্যবেক্ষক আনোয়ারা খাতুন জানান, কিছুদিন আগে বৃষ্টি হওয়ার পর থেকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ সময়ে তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
এদিকে তাপপ্রবাহের কারণে জনজীবনে অস্বস্তি নেমে এসেছে। বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষেরা। গরমের মধ্যে নানা প্রয়োজনে বাইরে বের হওয়া বেশির ভাগ মানুষ ছাতা ব্যবহার করছেন।
নগরের বিনোদপুর এলাকায় আখের রস বিক্রেতা শহিদুল ইসলাম বলেন, তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় তাঁর বেচাবিক্রি বেড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্ধারিত সময়ের আগেই সব আখের রস বিক্রি করেছেন।
নগরের তালাইমারী এলাকায় বালু টানার কাজ করছিলেন শ্রমিক আবদুর রহিম। তিনি বলেন, ‘বারবার শুধু গলা শুকিয়ে যাচ্ছে। আজকে রোদের তীব্রতা অনেক বেশি। শরীরে ঝিমানি এসে গেছে।’
রিকশাচালক বাহাস আলীর সঙ্গে কথা হয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি বলেন, খাঁ খাঁ রোদে রিকশা চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এই রোদে থাকলে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়বে। তাই ক্যাম্পাসে এসে বিশ্রাম নিচ্ছেন।