চলতি বছর উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৬ জুন। গতকাল বুধবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দারের সই করা সময়সূচিতে বলা হয়েছে, ২৬ জুন থেকে তত্ত্বীয় পরীক্ষা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত। এর পর ১১ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত চলবে ব্যবহারিক পরীক্ষা। 

পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ নির্দেশাবলিতে বলা হয়েছে, সকাল ১০টা অথবা দুপুর ২টা থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। প্রথমে বহু নির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা হবে। ৩০ নম্বরের বহু নির্বাচনীতে (এমসিকিউ) ৩০ মিনিট এবং ৭০ নম্বরের সৃজনশীল (সিকিউ) পরীক্ষায় সময় থাকবে ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। আর ব্যবহারিকের ক্ষেত্রে ২৫ নম্বরের বহু নির্বাচনীতে ২৫ মিনিট এবং ৫০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষার ক্ষেত্রে ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট দেওয়া হবে। 

এতে আরও বলা হয়েছে, পরীক্ষার্থীকে তত্ত্বীয়, বহু নির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পৃথকভাবে উত্তীর্ণ করতে হবে। পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে। প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না। পরীক্ষা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। 

এদিকে, বৈসাবি উৎসবের কারণে চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর তারিখ ১০ এপ্রিল ঠিক থাকলেও বাংলা দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার দিন পরিবর্তন করা হয়েছে। 

বুধবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির সংশোধিত সময়সূচিতে দেখা যায়, ১৩ এপ্রিল বাংলা দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষাটি হবে ১৩ মে। এতে তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষের সময় পিছিয়েছে। ৮ মের পরিবর্তে এখন তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১৩ মে। এ ছাড়া আগের রুটিনের সব তারিখ ও সময় ঠিক আছে। আগের মতোই ১০ মে থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে। 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এইচএসস ব যবহ র ক তত ত ব য় পর ক ষ র

এছাড়াও পড়ুন:

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ যখন রাজনীতির এজেন্ডা

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পথে হাঁটছে না, সেটা আমার কাছে অন্তত স্পষ্ট হয়েছিল ২০ নভেম্বর, বুধবার। সেদিন উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে কোনো দল বা সংগঠনকে মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দায়ী এবং বিচার করা যাবে না, যদিও যে আইন উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হয়েছিল, তাতে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত দলকে বিচারের বিধান রাখা হয়েছিল। বলা বাহুল্য, বাংলাদেশের মাটিতে অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গিয়ে আওয়ামী লীগ দল হিসেবেই মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত হয়েছিল।

অন্য দুটি আইনে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পথ থাকলেও আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আইসিটি আইন থেকে সংগঠন কিংবা দলের বিচারের ধারাটি বাদ দিয়ে সরকার আসলে নভেম্বর মাসেই বার্তা দিয়েছিল যে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পথে পথে তারা হাঁটছে না। প্রধান উপদেষ্টা কয়েক দিন আগে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না করার ব্যাপারে তাঁর সরকারের অবস্থানের কথা চূড়ান্তভাবে জানিয়ে দেন।

প্রধান উপদেষ্টা এ ধরনের বক্তব্য আগেও দিয়েছিলেন, কিন্তু এবার তাঁর বক্তব্যের পরপরই দুটি ঘটনা ঘটল, যেগুলো এই পরিস্থিতিকে একেবারে ভিন্ন দিকে নিয়ে গেছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে জানিয়েছেন, তাঁদের কয়েকজনকে ক্যান্টনমেন্টে এক বৈঠকে ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ তৈরি করে নির্বাচনে আনার পক্ষে অবস্থান নিতে বলা হয়। ঠিক কারা ক্যান্টনমেন্টে জনাব হাসনাতের সঙ্গে বসেছিলেন, সেটা তিনি স্পষ্টভাবে না বললেও পরদিন এনসিপি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য তার বেশ স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়। সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে সেনাপ্রধান ইনক্লুসিভ নির্বাচনের যে কথা বলেছেন, তার মাধ্যমে তিনি আওয়ামী লীগকে সঙ্গে নিয়েই নির্বাচন করার বিষয়টিকেই বুঝিয়েছেন বলে মনে করেন হাসনাত। অনুমিতভাবেই তাঁর ক্যান্টনমেন্টের বৈঠকের সঙ্গে সেনাপ্রধানকেই সবাই যুক্ত করেছেন।

এই স্ট্যাটাসের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার খুব ছোট্ট একটি বক্তব্য শেয়ার করেন হাসনাত, যা পরবর্তী সময়ে আমরা বিস্তারিতভাবে দেখতে পাই একটি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সেই উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারে। যে বক্তব্যটা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়, সেটা হচ্ছে আসিফ মাহমুদ অভিযোগ করছেন, সেনাপ্রধান আমাদের প্রধান উপদেষ্টা পদে ইউনূসকে পছন্দ করার ক্ষেত্রে তীব্রভাবে বিরোধিতা করেছেন। এবং আসিফ মাহমুদের ভাষায় শেষ সময় পর্যন্ত তিনি এ ব্যাপারে কনভিন্সড ছিলেন না; বরং ‘বুকে পাথরচাপা দিয়ে’ সিদ্ধান্তটি মেনে নিয়েছিলেন। আসিফের বক্তব্যের সত্যতা নিয়ে আলোচনা সরিয়ে রাখলে এই প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যে সরকারের উপদেষ্টা পদে থাকা একজন মানুষ ঠিক এই মুহূর্তে সেনাপ্রধানকে তীব্র চাপে ফেলার মতো একটা বক্তব্য কেন সামনে আনলেন?

খুব অল্প সময়ের মধ্যে ঘটা এই দুটি ঘটনাকে সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে শুরু করে এমন একটি গোষ্ঠী, যারা দীর্ঘদিন থেকে সেনাপ্রধানকে তাঁর পদ থেকে অপসারণ করার জনমত তৈরি করতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। শুধু সেটাই নয়, এই দফায় জনগণকে সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে রাস্তায় নামার আহ্বানও জানায় তারা।

এটা সত্য যে শুধু সাম্প্রতিক সময়ে নয়, শেখ হাসিনার পতন এবং পালিয়ে যাওয়ার পর রয়টার্সের সঙ্গে সাক্ষাৎকারেও সেনাপ্রধান নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে আলাপ করেছেন। সাম্প্রতিক বক্তব্যে ইনক্লুসিভ নির্বাচনের কথা বলেছেন। এগুলোকে কেউ রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ কিংবা নিদেনপক্ষে প্রভাব রাখার চেষ্টা হিসেবে দেখছেন। যেটা অযৌক্তিকও নয়। তাই সেনাপ্রধানের কিছু যৌক্তিক সমালোচনা হতেই পারে। কিন্তু এ ঘটনার আগেও সেনাপ্রধানকে সরানোর একটি প্রেক্ষাপট তৈরির চেষ্টা কার্যকর ছিল।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে নাকি হবে না, সেটা নিয়ে তর্কবিতর্ক হোক, এমনকি হোক ঝগড়াঝাঁটিও। এই ইস্যুকে ‘ফুটবল’ বানিয়ে রাজনীতির ‘খেলা’ চলতেই পারে, কিন্তু এর মাধ্যমে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তনের পথকে রুদ্ধ করার যেকোনো চেষ্টার বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার থাকা জরুরি।

আমরা খেয়াল করব, যে অভিযোগের ভিত্তিতে সেনাপ্রধানকে অভিযুক্ত করা হচ্ছে, ঠিক একই অভিযোগ আরও জোরালোভাবে করা যায় প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে। কারণ, তিনি সরকারপ্রধান হিসেবে নিজেই বলেছেন আওয়ামী লীগকে তাঁরা নিষিদ্ধ করছেন না। তাই আওয়ামী লীগকে বাঁচিয়ে রাখা এবং পুনর্বাসনের দায় অধ্যাপক ইউনূসের ওপরই পড়ার কথা, কিন্তু সেটা হয়নি। এ কারণেই মনে হয় আসলে আওয়ামী লীগের রাজনীতি থাকবে নাকি থাকবে না, সেটা আসলে একটা রাজনীতি এবং ষড়যন্ত্রের ফুটবলে পরিণত হয়েছে।

এনসিপির যে সংবাদ সম্মেলনের কথা বলছি, সেটা মূলত প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের প্রেক্ষাপটে আয়োজন করা হয়েছিল, যেখানে তাঁরা আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন। বেশ কিছুদিন ধরে আমি ধারণা করছি এবং বিভিন্ন জায়গায় বলেছিও যে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়টিকে নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডায় পরিণত করবে এনসিপি। এমনকি দল গঠন করার আগেও তাঁদেরই দুই সংগঠন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি খুব গুরুত্ব দিয়ে এই আলাপ চালিয়ে গেছে।

বিদ্যমান প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষকে যুক্ত করার জন্য সম্ভবত এই বিষয় ছাড়া তেমন কিছু আর হাতে নেই এনসিপির। আমি বলছি না, এটা সদিচ্ছা থেকে তাঁরা করছেন না, কিন্তু রাজনীতি রাজনীতিই, এতে নানা ইস্যুর প্রয়োজন হয়, যেটাকে ব্যবহার করে একটা রাজনৈতিক দল জনগণের কাছাকাছি যাবে এবং জনগণের সমর্থন অর্জন করবে। সে জন্যই আমরা দেখছি সরকারের অংশ হয়েও উপদেষ্টা মাহফুজ আলম (যেকোনো সময়ে তিনি এনসিপিতে যোগ দিতে পারেন) আওয়ামী লীগের রাজনীতির অধিকারের বিরুদ্ধে কথা বলছেন।

ওদিকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ একটা ষড়যন্ত্রের খেলার ফুটবলেও পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা খুব নিয়মিতভাবে যে সময়সীমার কথা বলছেন, সেটা সর্বোচ্চ আগামী বছরের জুনের মধ্যে। বিশেষ করে জুনের সময়সীমা নিয়ে কারও কারও কিছুটা আপত্তি থাকলেও কিছু সংস্কার এবং শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিচার দৃশ্যমান হওয়ার শর্ত সাপেক্ষে ডিসেম্বর সময়সীমা নিয়ে একধরনের ঐকমত্য সমাজের প্রায় সব মহলে আছে।

একটি চক্র নির্বাচনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, যা এখন একেবারেই প্রকাশ্য। এই কথা এখন প্রকাশ্যেও বলা হচ্ছে, আগামী বছরের জুন সময়সীমার চেয়েও আরও অনেক পরে নির্বাচন হতে হবে। সেনাপ্রধানের কিছু পদক্ষেপ নিয়ে নিশ্চিতভাবেই সমালোচনা করা যায়। শেখ হাসিনার পতন এবং তার পরবর্তী সময় যে বিশেষ অবস্থার মধ্য দিয়ে আমরা যাচ্ছি তাতে ভুল, সঠিক বিবেচনা করার যথেষ্ট শান্ত পরিস্থিতি দেশের মধ্যে কিংবা আমাদের মননেও বিরাজ করে না। কিন্তু এটা আমরা অন্তত দেখতে পাচ্ছি, এই অস্থির প্রেক্ষাপটে সেনাবাহিনীর প্রধানের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী স্থিতিশীল আছে এবং তিনি একটি সঠিক সময় নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তনের পক্ষে বেশ শক্তভাবে অবস্থান নিয়েছেন।

এটা সত্য, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ বর্তমান ও নিকট ভবিষ্যতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এটা মোটামুটি প্রকাশিত, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ও ভূরাজনৈতিক চাপ আছে। শেখ হাসিনা, তাঁর সহযোগী এবং তাঁর দলের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কঠোর রিপোর্ট দেওয়া জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিরুদ্ধে মতামত দিয়েছে।

আগেই বলেছি, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে না থাকার পরেও একটা রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার অন্তত দুটি আইন আছে। ২০০৯ সালের সন্ত্রাস দমন আইনে প্রশাসনিক আদেশের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা যায়। আর ‘দ্য পলিটিক্যাল পার্টিস অর্ডিন্যান্স, ১৯৭৮’ অনুযায়ী সরকার চাইলে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ কিংবা তার কর্মকাণ্ড স্থগিত করার জন্য হাইকোর্টের কাছে আবেদন করতে পারে। সরকার চাইলেই বিশেষ করে দ্বিতীয়টির মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ব্যাপারে উচ্চ আদালতের মতামত চাইতে পারে।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে নাকি হবে না, সেটা নিয়ে তর্কবিতর্ক হোক, এমনকি হোক ঝগড়াঝাঁটিও। এই ইস্যুকে ‘ফুটবল’ বানিয়ে রাজনীতির ‘খেলা’ চলতেই পারে, কিন্তু এর মাধ্যমে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তনের পথকে রুদ্ধ করার যেকোনো চেষ্টার বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার থাকা জরুরি।

জাহেদ উর রহমান রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের ১৯১ পদের লিখিত পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
  • কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, পদ ৭৫১, আবেদন শেষ কাল
  • নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষে চাকরি, পদ ২৯
  • প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অধীনে বড় নিয়োগ, পদ ২৫৫
  • আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ যখন রাজনীতির এজেন্ডা
  • গণমাধ্যমকে পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ
  • আওয়ামী লীগ বিদেশ থেকে আসা ‘প্রতিস্থাপিত শক্তি’: মাহফুজ আলম
  • বিসিআইসিতে প্রশিক্ষণের জন্য ৬৮৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে
  • আওয়ামী লীগের ঘুড়ি আর বাংলাদেশে উড়তে দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
  • বিসিআইসিতে বড় নিয়োগ, পদ ৬৮৯