আগুনে পুড়লো শতবছরের নানকার বাংলো
Published: 19th, February 2025 GMT
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সীমান্তবর্তী লোভাছড়া চা বাগানে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত শতবর্ষী নানকার বাংলো আগুনে পুড়ে গেছে।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বাংলোটিতে আগুন লাগে। বাংলোর কেয়ারটেকার ইউসুফ ওসমান এতথ্য জানান।
লোভাছড়া চা বাগানের মালিক বর্তমানে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত জেমস লিও ফারগুশন নানকার।
আরো পড়ুন:
হবিগঞ্জে প্রাইভেট কারে আগুন
রাজধানীর ইসলামবাগের আগুন নিয়ন্ত্রণে
বাংলোর কেয়ারটেকার ইউসুফ ওসমান বলেন, “আজ সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন ছনের ছাউনি যুক্ত বাংলো ঘরের চালা মেরামত কাজ করেন শ্রমিকরা। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বিদ্যুতের একটি লাইন বাংলো ঘরের পাশে ছনের খড়ের উপর ছিঁড়ে পড়লে সেখান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। কোনকিছু বুঝে উঠার আগেই আগুনের লেলিহান শিখা পুরো বাংলোয় ছড়িয়ে পড়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। এলাবাসী ও লোভাছড়া চা বাগানের শ্রমিকরা আগুন নেভানোর জন্য চেষ্টা করলেও বাংলো ঘরটি রক্ষা করতে পারেননি। আগুনে পুড়ে বাংলো ঘরে থাকা চা বাগানের মালিক জেমস লিও ফারগুসন নানকার পূর্ব পুরুষদের অনেক দুর্লভ ছবি, দামি আসবাবপত্র এবং সমস্ত জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে যায়।”
তিনি আরো বলেন, “অগ্নিকাণ্ডের সময় বাংলোয় কেউ অবস্থান না করায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। ঘটনার খবর পেয়ে কানাইঘাট ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ঘটনাস্থলে আসলেও বাংলোয় যাতায়াতের রাস্তা উঁচু থাকার কারণে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি সেখানে যেতে পারেনি।”
ঢাকা/নূর/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আগুনে পুড়লো শতবছরের নানকার বাংলো
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সীমান্তবর্তী লোভাছড়া চা বাগানে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত শতবর্ষী নানকার বাংলো আগুনে পুড়ে গেছে।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বাংলোটিতে আগুন লাগে। বাংলোর কেয়ারটেকার ইউসুফ ওসমান এতথ্য জানান।
লোভাছড়া চা বাগানের মালিক বর্তমানে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত জেমস লিও ফারগুশন নানকার।
আরো পড়ুন:
হবিগঞ্জে প্রাইভেট কারে আগুন
রাজধানীর ইসলামবাগের আগুন নিয়ন্ত্রণে
বাংলোর কেয়ারটেকার ইউসুফ ওসমান বলেন, “আজ সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন ছনের ছাউনি যুক্ত বাংলো ঘরের চালা মেরামত কাজ করেন শ্রমিকরা। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বিদ্যুতের একটি লাইন বাংলো ঘরের পাশে ছনের খড়ের উপর ছিঁড়ে পড়লে সেখান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। কোনকিছু বুঝে উঠার আগেই আগুনের লেলিহান শিখা পুরো বাংলোয় ছড়িয়ে পড়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। এলাবাসী ও লোভাছড়া চা বাগানের শ্রমিকরা আগুন নেভানোর জন্য চেষ্টা করলেও বাংলো ঘরটি রক্ষা করতে পারেননি। আগুনে পুড়ে বাংলো ঘরে থাকা চা বাগানের মালিক জেমস লিও ফারগুসন নানকার পূর্ব পুরুষদের অনেক দুর্লভ ছবি, দামি আসবাবপত্র এবং সমস্ত জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে যায়।”
তিনি আরো বলেন, “অগ্নিকাণ্ডের সময় বাংলোয় কেউ অবস্থান না করায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। ঘটনার খবর পেয়ে কানাইঘাট ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ঘটনাস্থলে আসলেও বাংলোয় যাতায়াতের রাস্তা উঁচু থাকার কারণে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি সেখানে যেতে পারেনি।”
ঢাকা/নূর/মাসুদ