মেডিকেল কলেজগুলোর গুণগত মান বাড়াতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
Published: 19th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
মেডিকেল কলেজগুলোর শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার সিরডাপ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি। ‘বাংলাদেশে স্বীকৃতির জন্য বিএমইএসি মানদণ্ড, নীতি ও পদ্ধতি, সাইট পরিদর্শন নির্দেশিকা এবং স্ব-মূল্যায়ন প্রতিবেদন সম্পর্কে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষদের ওরিয়েন্টেশন’ আয়োজন করে বাংলাদেশ মেডিকেল এডুকেশন অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিল।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, আমরা যে পেশাতেই যাই না কেন, সবার আগে আমাদের নিজেকে ভালো মানুষ হতে হবে। ডাক্তার, শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার যে কোনো পেশাতেই ভালো মানুষ হওয়াটা পূর্বশর্ত।
স্বাস্থ্য খাতে মানসম্মত শিক্ষার বিকল্প নেই জানিয়ে নূরজাহান বলেন, আমাদের শিক্ষাটা মানসম্মত হতে হবে। চারপাশটা অন্যরকম হয়ে গেছে। আমাদের দক্ষ, ভালো, মানবিক পেশাজীবী গড়ে তুলতে হবে। তাহলে এই অবস্থা থেকে আমরা দাঁড়িয়ে উঠতে পারবো।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষদের উদ্দেশ্যে নূরজাহান বেগম বলেন, আপনারা মানুষ তৈরি করার কারিগর। যথার্থ মানুষ তৈরি করতে পারলে এই দেশটার এমনিতেই পরিবর্তন ঘটবে। আমরা আমাদের মেডিকেল কলেজগুলোর শিক্ষার গুণগত মান বাড়িয়ে যথার্থ ভালো ডাক্তার তৈরি করতে পারলে স্বাস্থ্য খাতের মানোন্নয়ন সম্ভব।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মেডিকেল এডুকেশন অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা.
এসময় দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ এবং বাংলাদেশ মেডিকেল এডুকেশন অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএইচ
উৎস: SunBD 24
কীওয়ার্ড: ম ড ক ল কল জ উপদ ষ ট আম দ র সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
বাড়িতে রাগ করে টয়লেট ক্লিনার খেয়ে ফেলেছিলাম
প্রশ্ন: বাড়িতে রাগ করে টয়লেট ক্লিনার খেয়ে ফেলেছিলাম গত বছর। চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার পর ওয়াশ করে, বমি করিয়ে সেসব বের করা হয়। অনেক কষ্ট হয়েছিল। এত দিন পর এখনো আমার পেট ব্যথা করে। পেটের মধ্যে খচখচ করে। আমি পুরুষ। আমার কি কোনো টেস্ট করে দেখা উচিত?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
পরামর্শ: বয়ঃসন্ধিকালে আবেগের বশবর্তী হয়ে অনেকে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত কাজ করে বসে। তবে যে বয়সেই হোক, দীর্ঘ মেয়াদে এটি স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। টয়লেট ক্লিনার খাদ্যনালি ও পাকস্থলীর অভ্যন্তরীণ আবরণ পুড়িয়ে ফেলে বা ক্ষত তৈরি করে। এ ধরনের ক্ষয়কারী পদার্থ গ্রহণের পর কখনোই বমি করানো কিংবা স্টমাক ওয়াশ করানো নিরাপদ নয়। কারণ, এতে খাদ্যনালি বা পাকস্থলীর ভেতরের দেয়াল আরও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তা ছাড়া ওষুধের মাত্রা বা চিকিৎসা যথাযথ না হলে ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুতে আবার প্রদাহ, আলসার কিংবা সংক্রমণ হতে পারে, খাদ্যনালি সরু হয়ে যেতে পারে। লক্ষণ হিসেবে রোগীর পেটব্যথা, পেট খচখচসহ নানা ধরনের অস্বস্তিকর অনুভূতি হয়। তাই যত দ্রুত সম্ভব একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চিকিৎসকের নির্দেশনায় এন্ডোস্কপির মাধ্যমে খাদ্যনালির অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে সঠিক কারণ নির্ণয় করুন এবং সে অনুযায়ী যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
আরও পড়ুনচাইলেই আত্মহত্যা প্রতিরোধ করা যায়০৯ সেপ্টেম্বর ২০২০