২৬ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা, রুটিন দেখুন
Published: 19th, February 2025 GMT
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২৬ জুন থেকে শুরু হবে। পরীক্ষা শেষ হবে ১০ আগস্ট। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করেছে।
সময়সূচিতে পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ নির্দেশাবলী দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রথমে বহুনির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল-রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ৩০ মিনিট এবং ৭০ নম্বরের সৃজনশীল (সিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
আরো পড়ুন:
২০২৫ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা দুই মাস পেছাচ্ছে
এইচএসসি ফল
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে ফেল করা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ব্যবহারিক বিষয়-সংবলিত পরীক্ষার ক্ষেত্রে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২৫ মিনিট এবং ৫০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। পরীক্ষা বিরতিহীনভাবে প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় পর্যন্ত চলবে। এমসিকিউ ও সিকিউ দুই অংশের পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না।
সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে সকাল সাড়ে ৯টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনী ওএমআর শিট বিতরণ সকাল ১০টায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে।
সকাল সাড়ে ১০টায় বহুনির্বাচনী উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ১০.
প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে সংগ্রহ করবে।
প্রত্যেক পরীক্ষার্থী সরবরাহকৃত উত্তরপত্রে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি ওএমআর ফরমে যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোনো অবস্থাতেই মার্জিনের মধ্যে লেখা কিংবা অন্য কোনো প্রয়োজনে উত্তরপত্র ভাজ করা যাবে না। পরীক্ষার্থীকে তত্ত্বীয়, বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) আলাদাভাবে পাস করতে হবে।
প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশ পত্রে উল্লিখিত বিষয়-বিষয়গুলোর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনো অবস্থাতেই অন্য বিষয়ের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
কোনো পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নিজ কলেজ-প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না, পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।
ঢাকা/হাসান/এনএইচ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এইচএসস পর ক ষ র ক ষ ত র গ রহণ করত পর ক ষ র থ ব যবহ র ক র পর ক ষ স জনশ ল অন ষ ঠ
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারি মেডিকেল কলেজে ২য় দফায় মাইগ্রেশন এবং অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশ
এমবিবিএস ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে সরকারি মেডিকেল ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের কলেজ পরিবর্তনে অনলাইনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে দ্বিতীয় দফায় মাইগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। অপেক্ষমাণ তালিকা হতে স্বয়ংক্রিয় মাইগ্রেশন শেষে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর শূন্য আসনে ৩২ জন শিক্ষার্থীকে প্রাথমিকভাবে ভর্তির জন্য মনোনীত করা হয়েছে। মেধা, পছন্দক্রম ও আসন শূন্যতার ভিত্তিতে বিভিন্ন কলেজ শিক্ষার্থীদের নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনআইডিবি দেবে ৭২০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ, মিলবে হাতখরচের অর্থ২৩ মার্চ ২০২৫এ–সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাইগ্রেশনে সুযোগপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ভর্তিকৃত কলেজের অধ্যক্ষের দপ্তরে যোগাযোগ করে ২৫ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিলের মধ্যে অবশ্যই মাইগ্রেশন প্রক্রিয়া অর্থাৎ বর্তমান ভর্তিকৃত কলেজ থেকে বদলি/মাইগ্রেশনকৃত কলেজে ভর্তির সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করবেন। এ সময়ের মধ্যে কেউ ভর্তি হতে ব্যর্থ হলে উভয় কলেজ হতে তাঁর ছাত্রত্ব বাতিল হয়ে যাবে। অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে যেসব শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, তাঁদের নির্বাচিত মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের দপ্তরে ২৫ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিলের মধ্যে যোগাযোগ করে ভর্তির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ কর্তৃক গঠিত স্থানীয় ভর্তি কমিটি ও মেডিকেল বোর্ড যথাক্রমে ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের মূল সনদপত্র যাচাই করবেন এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করবেন। ভর্তির ক্ষেত্রে অত্র অধিদপ্তরের প্রকাশিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তির অন্য শর্তাবলি অপরিবর্তিত থাকবে।
আরও পড়ুনপেছাল গণিত পরীক্ষা, এসএসসি-২০২৫-এর নতুন রুটিন প্রকাশ১৯ মার্চ ২০২৫অপেক্ষমাণ থেকে প্রাথমিক নির্বাচিতদের যে যে কাগজপত্র প্রয়োজন—• ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র
• এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ড
• এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট/নম্বরপত্র
• এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার পাসের মূল সনদপত্র ও প্রশংসাপত্র
• স্থানীয় সিটি করপোরেশনের মেয়র/পৌরসভার চেয়ারম্যান/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার প্রদত্ত মূল নাগরিক সনদপত্র
• চার কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবি
• পার্বত্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে চিফ এবং জেলা প্রশাসকের সনদ ও অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ বা জেলা প্রশাসক প্রদত্ত মূল সনদপত্র। অন্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে গোত্রপ্রধান ও সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক প্রদত্ত মূল সনদপত্র।
আরও পড়ুনরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিলে ১৫০০০ এবং পিএইচডিতে ২০০০০, আবেদনের সময় আরও বৃদ্ধি২৩ মার্চ ২০২৫মাইগ্রেশন ও অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট হতে জানা যাবে। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের টেলিটকের 01550155555 নম্বর হতে SMS–এর মাধ্যমে এ–সংক্রান্ত তথ্য জানানো হবে।
আরও পড়ুনআরব আমিরাতে বৃত্তি, ইংরেজি দক্ষতায় বিনা মূল্যে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির সুযোগ ১০ মার্চ ২০২৫